০৭:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
খুলনা বিপিএইচসিডিওএ’র ৬ষ্ঠ বিভাগীয় সম্মেলন ও মেডিকেল ট্রেড ফেয়ার-২০২৫ সম্পন্ন :

 চিকিৎসা সেবায় বিদেশ নির্ভরতা কমাতে পারলে অর্থনীতিতে নানামুখী সুফল পাওয়া যেত : বিপিএইচসিডিওএ নেতৃবৃন্দ

####

খুলনায় বাংলাদেশ প্রাইভেট হাসপাতাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স এসোসিয়েশন (বিপিএইচসিডিওএ) ৬ষ্ঠ খুলনা বিভাগীয় সম্মেলন ও মেডিকেল ট্রেড ফেয়ার-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার(২০ ফেব্রুয়ারী) খুলনা  জেলা শাখার উদ্যোগে স্থানীয় হোটেল টাইগার গার্ডেন ইন্টারন্যাশনাল-এ  অনুষ্ঠিত সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন বিপিএইচসিডিওএ বিভাগীয় কমিটি ও খুলনা জেলা শাখার সভাপতি ডা. গাজী মিজানুর রহমান। খুলনা বিভাগের অর্ন্তভুক্ত ০৮টি জেলা হতে প্রায় চাঁর শতাধিক ক্লিনিক, ডায়াগনষ্টিক সেন্টারের মালিকগন, সরকারি-বেসরকারি চিকিৎসকগণ ও খুলনা শহরের সম্মানিত গুনীব্যক্তিবর্গ  অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করেন। বিপিএইচসিডিওএ খুলনা শাখার সাধারণ সম্পাদক ডা. গৌতম রায়ের সঞ্চানালয় সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার আবু সায়েদ মো: মঞ্জুর আলম।  সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনার ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. শেখ মোহাম্মদ কামাল হোসেন, খুলনার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক  মো: মিজানুর রহমান, ফায়ার-সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের খুলনার উপ-পরিচালক  মোঃ মতিয়ার রহমান।

সম্মেলনে বিপিএইচসিডিওএ খুলনা জেলা শাখার সভাপতি ডা. গাজী মিজানুর রহমানের সঞ্চালানয় “চিকিৎসা সেবায় বিদেশ নির্ভরতা কমানোর এখনই সময়’-এ প্রতিবাদ্য শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়ভিত্তিক আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন  সুন্দরবন একাডেমির নির্বাহী পরিচালক ও শিক্ষাবিদঅধ্যাপক আনোয়ারুল কাদির,  রূপান্তরের নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার গুহ, বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির শেখ আশরাফুজ্জামান সভাপতি, কনজুমারস এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) সাধারণ সম্পাদক নাজমুল আজম ডেভিড, নারী নেত্রী শামীমা সুলতানা শিলু  প্রমুখ।

সভায় বক্তরা বলেন, বেসরকারি স্বাস্থ্যখাত উন্নয়নের জন্য স্বল্পপুঁজিতে অবকাঠামো উন্নয়ন, চিকিৎসার সরঞ্জামাদীর আমদানীতে শুল্ক তুলে নেওয়া এবং দক্ষ্য জনশক্তি তৈরী করা অত্যন্ত জরুরি। এছাড়া কর্মস্থলের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তার বিধান, রাষ্ট্রের দায়িত্ব। বক্তরা আরো বলেন, মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে দেশের স্বাস্থ্য-ব্যবস্থা প্রতি মানুষের আস্থাহীনতা তৈরী হয়। অতএব, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়াকর্মীদের কাছে বেসরকারি স্বাস্থ্য সেবায় ইতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরার জন্য আহবান জানান। বক্তরা আরো বলেন, চিকিৎসা সেবায় বিদেশ নির্ভরতা কমাতে পারলে অর্থনীতিতে এর নানামুখী সুফল পাওয়া যেত। এতে একটি নতুন যুগের সূচনা করতে পারতো, যেখানে বাংলাদেশ চিকিৎসার উৎকর্ষতার মডেল হিসেবে বাংলাদেশ পরিণত হতো, দেশের সেরা মেধা ও সম্পদ ধরে রাখতে পারত। এর প্রভাব শুধু স্বাস্থ্যসেবার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকত না; এটি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বাড়ত, জনগণের আস্থা বৃদ্ধি করত এবং গুরুত্বপূর্ণভাবে দেশের মানুষের মধ্যে মর্যাদা ও আত্মনির্ভশীলতার অনুভূতি পুনরুদ্ধার করত। অন্যদিকে মেডিকেল ট্যুরিস্টদের বিদেশমুখী প্রবাহ ঠেকাতে প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা এবং রোগ নির্মূলের ওপর জোর দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। জনস্বাস্থ্য প্রচারণা, প্রাথমিক চিকিৎসা অবকাঠামো এবং সম্প্রদায়ভিত্তিক কর্মসূচীতে বিনিয়োগ অনেক রোগের স্থানীয় সমাধান করতে পারে, ফলে ব্যয়বহুল এবং রোগের শেষ পর্যায়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার প্রবনতা অনেকাংশ কমে আসবে। বাংলাদেশে প্রতি বছর ৩৫হাজার কোটি টাকার উর্দ্ধে বিদেশে চিকিৎসার জন্য ব্যয় হয়। যার বেশীর ভাগই ভারতের দ্রুত-বর্ধনশীল স্বাস্থ্যখাতকে শক্তিশালী করে। এই অর্থপ্রবাহ কেবল একটি আর্থিক বিষয় নয়-এটি দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ খাতের সমস্যা, যাতে দেশের উন্নত সুযোগ-সুবিধার অবাব থেকে শুরু করে দীর্ঘস্থায়ী দুর্নীতি ও অদক্ষ্য ব্যবস্থাপনার মতো ঘাটতিগুলোকে সামনে আনে। বিপিএইচসিডিওএ এর সকল সম্মানিত সদস্য প্রতিষ্ঠান কে মানবিক দিক গুলো বজায় রেখে ক্লিনিক ডায়াগনস্টিকের মান-উন্নয়নে এক সাথে কাজ করার আহবান জানান।

সম্মেলনে আগত সদস্যদের মধ্যে আন্তরিকতাপূর্ণ পরিচয় ও পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময়, তাদের পেশাগত মান উন্নয়ন ঘটাতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়। মেডিকেল সম্মেলনের বৈজ্ঞানিক অধিবেশনে ছিলো আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন নতুন উদ্ভাবিত যন্ত্রপাতি সমূহ উপস্থাপন করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন জেলা হতে আগত স্বনামধন্য চিকিৎসকগণ ও হাসপাতালের মালিকগণ পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন। সম্মেলনে হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক পরিচালনার সংকটগুলি নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং তার দূরিকরনে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এবং সরকারের দৃষ্টি আর্কষন করা হয়। মেডিকেল ট্রেড ফেয়ারে মেডিকেল ইকুপেমেন্টস কোম্পানির অত্যাধুনিক মেশিনারিজ বিভিন্ন স্টলে প্রদর্শন করেন। সম্মেলনকে কেন্দ্র করে তথ্যবহুল ও আকর্ষণীয় ‘স্যুভিনির’ প্রকাশিত হয়। সম্মেলন শেষে আর্কষনীয় র‍্যাফেল ড্র’র আয়োজন করা হয়। ##

ট্যাগ :

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

লেখক তথ্য সম্পর্কে

sunil Dhash

জনপ্রিয়

কেএমপি কমিশনারের পদত্যাগ দাবিতে রূপসা খানজাহান আলী সেতু অবরোধ, দু’পাড়ে আটকে শত শত যানবাহন

খুলনা বিপিএইচসিডিওএ’র ৬ষ্ঠ বিভাগীয় সম্মেলন ও মেডিকেল ট্রেড ফেয়ার-২০২৫ সম্পন্ন :

 চিকিৎসা সেবায় বিদেশ নির্ভরতা কমাতে পারলে অর্থনীতিতে নানামুখী সুফল পাওয়া যেত : বিপিএইচসিডিওএ নেতৃবৃন্দ

আপডেট সময় : ০৩:২২:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

####

খুলনায় বাংলাদেশ প্রাইভেট হাসপাতাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স এসোসিয়েশন (বিপিএইচসিডিওএ) ৬ষ্ঠ খুলনা বিভাগীয় সম্মেলন ও মেডিকেল ট্রেড ফেয়ার-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার(২০ ফেব্রুয়ারী) খুলনা  জেলা শাখার উদ্যোগে স্থানীয় হোটেল টাইগার গার্ডেন ইন্টারন্যাশনাল-এ  অনুষ্ঠিত সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন বিপিএইচসিডিওএ বিভাগীয় কমিটি ও খুলনা জেলা শাখার সভাপতি ডা. গাজী মিজানুর রহমান। খুলনা বিভাগের অর্ন্তভুক্ত ০৮টি জেলা হতে প্রায় চাঁর শতাধিক ক্লিনিক, ডায়াগনষ্টিক সেন্টারের মালিকগন, সরকারি-বেসরকারি চিকিৎসকগণ ও খুলনা শহরের সম্মানিত গুনীব্যক্তিবর্গ  অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করেন। বিপিএইচসিডিওএ খুলনা শাখার সাধারণ সম্পাদক ডা. গৌতম রায়ের সঞ্চানালয় সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার আবু সায়েদ মো: মঞ্জুর আলম।  সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনার ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. শেখ মোহাম্মদ কামাল হোসেন, খুলনার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক  মো: মিজানুর রহমান, ফায়ার-সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের খুলনার উপ-পরিচালক  মোঃ মতিয়ার রহমান।

সম্মেলনে বিপিএইচসিডিওএ খুলনা জেলা শাখার সভাপতি ডা. গাজী মিজানুর রহমানের সঞ্চালানয় “চিকিৎসা সেবায় বিদেশ নির্ভরতা কমানোর এখনই সময়’-এ প্রতিবাদ্য শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়ভিত্তিক আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন  সুন্দরবন একাডেমির নির্বাহী পরিচালক ও শিক্ষাবিদঅধ্যাপক আনোয়ারুল কাদির,  রূপান্তরের নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার গুহ, বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির শেখ আশরাফুজ্জামান সভাপতি, কনজুমারস এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) সাধারণ সম্পাদক নাজমুল আজম ডেভিড, নারী নেত্রী শামীমা সুলতানা শিলু  প্রমুখ।

সভায় বক্তরা বলেন, বেসরকারি স্বাস্থ্যখাত উন্নয়নের জন্য স্বল্পপুঁজিতে অবকাঠামো উন্নয়ন, চিকিৎসার সরঞ্জামাদীর আমদানীতে শুল্ক তুলে নেওয়া এবং দক্ষ্য জনশক্তি তৈরী করা অত্যন্ত জরুরি। এছাড়া কর্মস্থলের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তার বিধান, রাষ্ট্রের দায়িত্ব। বক্তরা আরো বলেন, মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে দেশের স্বাস্থ্য-ব্যবস্থা প্রতি মানুষের আস্থাহীনতা তৈরী হয়। অতএব, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়াকর্মীদের কাছে বেসরকারি স্বাস্থ্য সেবায় ইতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরার জন্য আহবান জানান। বক্তরা আরো বলেন, চিকিৎসা সেবায় বিদেশ নির্ভরতা কমাতে পারলে অর্থনীতিতে এর নানামুখী সুফল পাওয়া যেত। এতে একটি নতুন যুগের সূচনা করতে পারতো, যেখানে বাংলাদেশ চিকিৎসার উৎকর্ষতার মডেল হিসেবে বাংলাদেশ পরিণত হতো, দেশের সেরা মেধা ও সম্পদ ধরে রাখতে পারত। এর প্রভাব শুধু স্বাস্থ্যসেবার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকত না; এটি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বাড়ত, জনগণের আস্থা বৃদ্ধি করত এবং গুরুত্বপূর্ণভাবে দেশের মানুষের মধ্যে মর্যাদা ও আত্মনির্ভশীলতার অনুভূতি পুনরুদ্ধার করত। অন্যদিকে মেডিকেল ট্যুরিস্টদের বিদেশমুখী প্রবাহ ঠেকাতে প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা এবং রোগ নির্মূলের ওপর জোর দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। জনস্বাস্থ্য প্রচারণা, প্রাথমিক চিকিৎসা অবকাঠামো এবং সম্প্রদায়ভিত্তিক কর্মসূচীতে বিনিয়োগ অনেক রোগের স্থানীয় সমাধান করতে পারে, ফলে ব্যয়বহুল এবং রোগের শেষ পর্যায়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার প্রবনতা অনেকাংশ কমে আসবে। বাংলাদেশে প্রতি বছর ৩৫হাজার কোটি টাকার উর্দ্ধে বিদেশে চিকিৎসার জন্য ব্যয় হয়। যার বেশীর ভাগই ভারতের দ্রুত-বর্ধনশীল স্বাস্থ্যখাতকে শক্তিশালী করে। এই অর্থপ্রবাহ কেবল একটি আর্থিক বিষয় নয়-এটি দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ খাতের সমস্যা, যাতে দেশের উন্নত সুযোগ-সুবিধার অবাব থেকে শুরু করে দীর্ঘস্থায়ী দুর্নীতি ও অদক্ষ্য ব্যবস্থাপনার মতো ঘাটতিগুলোকে সামনে আনে। বিপিএইচসিডিওএ এর সকল সম্মানিত সদস্য প্রতিষ্ঠান কে মানবিক দিক গুলো বজায় রেখে ক্লিনিক ডায়াগনস্টিকের মান-উন্নয়নে এক সাথে কাজ করার আহবান জানান।

সম্মেলনে আগত সদস্যদের মধ্যে আন্তরিকতাপূর্ণ পরিচয় ও পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময়, তাদের পেশাগত মান উন্নয়ন ঘটাতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়। মেডিকেল সম্মেলনের বৈজ্ঞানিক অধিবেশনে ছিলো আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন নতুন উদ্ভাবিত যন্ত্রপাতি সমূহ উপস্থাপন করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন জেলা হতে আগত স্বনামধন্য চিকিৎসকগণ ও হাসপাতালের মালিকগণ পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন। সম্মেলনে হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক পরিচালনার সংকটগুলি নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং তার দূরিকরনে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এবং সরকারের দৃষ্টি আর্কষন করা হয়। মেডিকেল ট্রেড ফেয়ারে মেডিকেল ইকুপেমেন্টস কোম্পানির অত্যাধুনিক মেশিনারিজ বিভিন্ন স্টলে প্রদর্শন করেন। সম্মেলনকে কেন্দ্র করে তথ্যবহুল ও আকর্ষণীয় ‘স্যুভিনির’ প্রকাশিত হয়। সম্মেলন শেষে আর্কষনীয় র‍্যাফেল ড্র’র আয়োজন করা হয়। ##