০৩:০২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দশমিনায় প্রতিবন্ধির বরই গাছের সাথে শত্রুতা

####

পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় এক প্রদিবন্ধিনর বড়ই গাছে সাথে শত্রæতা করার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার আলীপুর ইউনিয়নের চাঁদপুরা গ্রামে শনিবার দিবাগত গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় উপজেলা আলীপুর ইউনিয়নের চাঁদপুর গ্রামের প্রতিবন্ধি মোঃ লিটন কৃষি ব্যাংক দশমিনাা শাখা থেকে তিন লক্ষ টাকা নিয়ে পৈত্রিক ৩০ শতাংশ জমিতে বড়ইর বাগন করেন। বড়ইর চারা রোপনের পূর্বে তার চাচাত ভাই ইলিয়াস, হাবি, শহিদুল, সাইদুল ও রহমান বাঁধা দেয়। এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিরা স্থানীয় ভাবে বসে মিমাংসা করে ওই জমি বড়ইর চারা রোপনের জন্য লিটনকে অনুমতি দেন। লিটন বড়ই চারা রোপনের জন্য প্রাথমিক জমি প্রস্তুত করে তিন মাস আগে চারা রোপন করেন। গত শনিবার গভীর রাতে ওই বোড়ইর খেতে প্রবেশ করে ইলিয়াস, হাবি, শহিদুল, সাইদুল ও রহমান সহ ৭-৮ জন সকল চারা উপরে ফেলে। সকালে লিটন খেতের ধারে গিয়ে কোন বড়ইর চারা দেখতে না পেয়ে এলাকার লোক জন ডেকে বিষয়টি দেখান। পরে খেতের পাশে পরিত্যাক্ত পুকুরে কচুরির পানার মধ্যে বড়ইর চারা দেখতে পায়।
ভুক্তভোগী লিটন জানান আমি প্রদিবন্ধি কোন কোজ করতে পারিনা আমার প্রতিবন্ধি কার্ড আছে। দশমিনা কৃষি ব্যাংক থেকে কৃষি লোন তিন লক্ষ টাকা গ্রহন করে বাবার ৩০শতাংশ জমিতে বড়ই চাষ করার জন্য উদ্যোগ গ্রহন করি তখোন ইলিয়াস, হাবি, শহিদুল, সাইদুল ও রহমান বাঁধা দেয়। পরে এলাকার লোক জন সমঝোতা করে দেন। শনিবার দিবাগত রাতে আমি বড়ই খেতে পানি দেই সাকালে গিয়ে দেখি আমার খেতের একটিও বড়ইর চারা নেই। এ কাজ পাশে ইলিয়াস, হাবি, শহিদুল, সাইদুল ও রহমান করেছে। পুকুরের কচুরির পানার মধ্য থেকে চারা গুলো উদ্ধার করি। আমি গরিব মানুষ বেঁচে থাকার জন্য বড়ই চাষের উদ্যোগ গ্রহন করি। আমার চাচাত ভাইরা আমার এই সর্বনাশ করছে। আমি আইনের আশ্রয় গ্রহন করবো।
অভিযুক্ত ইলিয়াস, হাবি, শহিদুল, সাইদুল ও রহমাকে লিটনের খেতের বড়ইর চারা উপরানোর বিষয় সরাসরি প্রতিনিধ জানতে চাইলে বলেন, আমাদের জমিজমার ভাগ নিয়ে দন্ধ ছিলো তা সামাজিক ভাবে মিমাংসা হয়েছে। এ ঘটনার সাথে আমরা জড়িত নই। কে বা কাহারা করেছে তা আমরা জানি না। আামদের নাম ষড়যন্ত্র ভাবে জড়াচ্ছে। এ কাজ যাহারা করছে তাদেও আমরা বিচার চাই।
দশমিনা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত(ওসি) মোহাম্মাদ আবদুল আলিম জানা ঘটনার বিষয় জানান নেই। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। ##

ট্যাগ :

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

লেখক তথ্য সম্পর্কে

sunil Dhash

জনপ্রিয়

খুলনায় বিশ্ব টিকাদান সপ্তাহ উপলক্ষে বিভাগীয় অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত

দশমিনায় প্রতিবন্ধির বরই গাছের সাথে শত্রুতা

আপডেট সময় : ১২:২২:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫

####

পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় এক প্রদিবন্ধিনর বড়ই গাছে সাথে শত্রæতা করার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার আলীপুর ইউনিয়নের চাঁদপুরা গ্রামে শনিবার দিবাগত গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় উপজেলা আলীপুর ইউনিয়নের চাঁদপুর গ্রামের প্রতিবন্ধি মোঃ লিটন কৃষি ব্যাংক দশমিনাা শাখা থেকে তিন লক্ষ টাকা নিয়ে পৈত্রিক ৩০ শতাংশ জমিতে বড়ইর বাগন করেন। বড়ইর চারা রোপনের পূর্বে তার চাচাত ভাই ইলিয়াস, হাবি, শহিদুল, সাইদুল ও রহমান বাঁধা দেয়। এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিরা স্থানীয় ভাবে বসে মিমাংসা করে ওই জমি বড়ইর চারা রোপনের জন্য লিটনকে অনুমতি দেন। লিটন বড়ই চারা রোপনের জন্য প্রাথমিক জমি প্রস্তুত করে তিন মাস আগে চারা রোপন করেন। গত শনিবার গভীর রাতে ওই বোড়ইর খেতে প্রবেশ করে ইলিয়াস, হাবি, শহিদুল, সাইদুল ও রহমান সহ ৭-৮ জন সকল চারা উপরে ফেলে। সকালে লিটন খেতের ধারে গিয়ে কোন বড়ইর চারা দেখতে না পেয়ে এলাকার লোক জন ডেকে বিষয়টি দেখান। পরে খেতের পাশে পরিত্যাক্ত পুকুরে কচুরির পানার মধ্যে বড়ইর চারা দেখতে পায়।
ভুক্তভোগী লিটন জানান আমি প্রদিবন্ধি কোন কোজ করতে পারিনা আমার প্রতিবন্ধি কার্ড আছে। দশমিনা কৃষি ব্যাংক থেকে কৃষি লোন তিন লক্ষ টাকা গ্রহন করে বাবার ৩০শতাংশ জমিতে বড়ই চাষ করার জন্য উদ্যোগ গ্রহন করি তখোন ইলিয়াস, হাবি, শহিদুল, সাইদুল ও রহমান বাঁধা দেয়। পরে এলাকার লোক জন সমঝোতা করে দেন। শনিবার দিবাগত রাতে আমি বড়ই খেতে পানি দেই সাকালে গিয়ে দেখি আমার খেতের একটিও বড়ইর চারা নেই। এ কাজ পাশে ইলিয়াস, হাবি, শহিদুল, সাইদুল ও রহমান করেছে। পুকুরের কচুরির পানার মধ্য থেকে চারা গুলো উদ্ধার করি। আমি গরিব মানুষ বেঁচে থাকার জন্য বড়ই চাষের উদ্যোগ গ্রহন করি। আমার চাচাত ভাইরা আমার এই সর্বনাশ করছে। আমি আইনের আশ্রয় গ্রহন করবো।
অভিযুক্ত ইলিয়াস, হাবি, শহিদুল, সাইদুল ও রহমাকে লিটনের খেতের বড়ইর চারা উপরানোর বিষয় সরাসরি প্রতিনিধ জানতে চাইলে বলেন, আমাদের জমিজমার ভাগ নিয়ে দন্ধ ছিলো তা সামাজিক ভাবে মিমাংসা হয়েছে। এ ঘটনার সাথে আমরা জড়িত নই। কে বা কাহারা করেছে তা আমরা জানি না। আামদের নাম ষড়যন্ত্র ভাবে জড়াচ্ছে। এ কাজ যাহারা করছে তাদেও আমরা বিচার চাই।
দশমিনা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত(ওসি) মোহাম্মাদ আবদুল আলিম জানা ঘটনার বিষয় জানান নেই। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। ##