১০:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
খুলনায় আওয়ামী লীগের বিভাগীয় বর্ধিত সভা :

খালেদা জিয়া ও বিএনপি-জামায়াত খুলনাঞ্চলের মানুষকে শত্রু মনে করে : শেখ হেলাল এমপি

####

আগামী ০৯ নভেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র খুলনা সফর ও সার্কিট হাউজ মাঠে জনসভা উপলক্ষ্যে খুলনায় আওয়ামীলীগের বিভাগীয় বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে খুলনা নগরীর কেডি ঘোষ রোডের ইউনাইটেড ক্লাবে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিভাগীয় বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভ্রাতুষ্পুত্র ও বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন।এ সময় তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধশালী স্মার্ট রাষ্ট্রে পরিণত করতে বদ্ধপরিকর। বাঙালিকে ভিক্ষারীর জাতিতে নয়, আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। কিন্তু স্বাধীনতা বিরোধী বিএনপি-জামায়াত বাংলাদেশকে পিছনে ফিরিয়ে নিতে নানা ধরণের পায়তারা করছে।স্বাধীনতা বিরোধী পরাজিত শত্রুরা এক হয়ে চক্রান্তের মাধ্যমে পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় যেতে চায়।দেশের উন্নয়নের যাত্রাকে ধ্বংস করতে চায়। তাদের এই চক্রান্তকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকেরা সফল হতে দিবে না। বিএনপি-জামায়াত আবারও অগ্নি সন্ত্রাস করলে তাদের সে হাতকে গুড়িয়ে দেয়া হবে। আর কোন অগ্নি সন্ত্রাস বাংলার মানুষ দেখতে চায় না। তিনি আরও বলেন, বিএনপির নেত্রী খালেদা জিয়া খুলনায় এমপি হয়ে কোনদিনই খুলনায় আসেনি।এ অঞ্চলের কোন উন্নয়ন কাজ বিএনপি-জামাত  করেনি। খুলনাঞ্চলের মানুষকে খালেদা জিয়া ও বিএনপি-জামায়াত শত্রু মনে করে। সে কারনে খুলনার মানুষের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সময়ে আমার বাবার নামে প্রতিষ্ঠিত শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতাল বন্ধ করে দিয়ে সে প্রকল্প বগুড়ায় নিয়ে গিয়েছিল। খুলনার প্রধান শিল্প পাটকলসহ সকল শিল্প ও উন্নয়ন প্রকল্প বাতিল করে দিয়েছিল। কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার আবারও শহীদ শেখ আবু নাসের হাসপাতালকে এ অঞ্চলের মানুষের সুষ্ঠু স্বাস্থ্য সেবার জন্য পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালে রূপ দিয়েছে। মোংলা বন্দরের উন্নয়নসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উন্নয়নে কয়েক হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। তাই ২০১৮সালের মত আগামী সংসদ নিবার্চনেও খুলনাঞ্চলের সকল আসনে আওয়ামীলীগকে বিজয়ী করে বিএনপি-জামায়াতকে উচিত শিক্ষা দিতে নেতাকর্মী ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের প্রতি আহবান জানান।

তিনি বলেন, খুলনায় আগামী ০৯নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রীর জনসভাকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ জনসমুদ্রে পরিণত করবে। আর এই জনসভার মধ্য দিয়ে বিএনপি-জামায়াতের অপরাজনীতি চিরতরে বন্ধ হয়ে যাবে। খুলনার রূপসা থেকে ফুলবাড়ীগেট পযর্ন্ত শুধু মানুষের ঢল নামবে।মানুষের জোয়ারে ভেসে যাবে বিএনপি-জামায়াতের সকল ষড়যন্ত্র। সার্কিট হাউজ মাঠের প্রধানমন্ত্রীর জনসভা দেশে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে। ১৯৭১সালের ০৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর জনসভার পর খুলনার জনসভা দেশে দ্বিতীয় ঐতিহাসিক ০৭ মার্চের সৃষ্টি করবে। প্রধানমন্ত্রীর এ জনসভাকে সফল করার লক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে স্ব-স্ব এলাকায় গণসংযোগ, প্রচারণাসহ মিছিল করতে তিনি সকল নেতাকর্মীদেরকে নির্দেশনা দেন

সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ.ফ.ম বাহাউদ্দিন নাসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি.এম মোজাম্মেল হক, এস.এম কামাল, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা প্রফেসর ডা. আ.ফ.ম রুহুল হক এমপি, বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ কামরুজ্জামান টুকু, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ হারুনুর রশীদ। মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত অধিকারীর যৌথ সঞ্চালনায় সভায় বক্তৃতা করেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপি, বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ্যাড. আমিরুল আলম মিলন, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও যশোর-৬ আসনের সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার, খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য নারায়ন চন্দ্র চন্দ, খুলনা-১ আসনের সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাস, খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মুর্শিদী,  খুলনা-৬ আসনের সংসদ সদস্য মো. আক্তারুজ্জামান বাবু, ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাই, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজগর টগর, নড়াইল-১ আসনের সংসদ সদস্য কবিরুল ইসলাম মুক্তি, গাংনি উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. সহিদুজ্জামান খোকন এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহফুজুর রহমান মঞ্জু, দাকোপ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ আবুল হোসেন, কয়রা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মহসিন রেজা, কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সদর খান, উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, মোরেলগঞ্জ পৌর মেয়র মনিরুল হক তালুকদার, নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সুভাষ চন্দ্র ঘোষ, ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু, মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ প্রমুখ। খুলনা বিভাগীয় বর্ধিত সভায় খুলনার মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগসহ বিভাগের ১০ জেলার ও উপজেলা সমূহের আওয়ামীলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়রবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik Madhumati

জনপ্রিয়

কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ আটক -১ 

খুলনায় আওয়ামী লীগের বিভাগীয় বর্ধিত সভা :

খালেদা জিয়া ও বিএনপি-জামায়াত খুলনাঞ্চলের মানুষকে শত্রু মনে করে : শেখ হেলাল এমপি

প্রকাশিত সময় : ০৬:৪৩:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৩

####

আগামী ০৯ নভেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র খুলনা সফর ও সার্কিট হাউজ মাঠে জনসভা উপলক্ষ্যে খুলনায় আওয়ামীলীগের বিভাগীয় বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে খুলনা নগরীর কেডি ঘোষ রোডের ইউনাইটেড ক্লাবে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিভাগীয় বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভ্রাতুষ্পুত্র ও বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন।এ সময় তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধশালী স্মার্ট রাষ্ট্রে পরিণত করতে বদ্ধপরিকর। বাঙালিকে ভিক্ষারীর জাতিতে নয়, আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। কিন্তু স্বাধীনতা বিরোধী বিএনপি-জামায়াত বাংলাদেশকে পিছনে ফিরিয়ে নিতে নানা ধরণের পায়তারা করছে।স্বাধীনতা বিরোধী পরাজিত শত্রুরা এক হয়ে চক্রান্তের মাধ্যমে পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় যেতে চায়।দেশের উন্নয়নের যাত্রাকে ধ্বংস করতে চায়। তাদের এই চক্রান্তকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকেরা সফল হতে দিবে না। বিএনপি-জামায়াত আবারও অগ্নি সন্ত্রাস করলে তাদের সে হাতকে গুড়িয়ে দেয়া হবে। আর কোন অগ্নি সন্ত্রাস বাংলার মানুষ দেখতে চায় না। তিনি আরও বলেন, বিএনপির নেত্রী খালেদা জিয়া খুলনায় এমপি হয়ে কোনদিনই খুলনায় আসেনি।এ অঞ্চলের কোন উন্নয়ন কাজ বিএনপি-জামাত  করেনি। খুলনাঞ্চলের মানুষকে খালেদা জিয়া ও বিএনপি-জামায়াত শত্রু মনে করে। সে কারনে খুলনার মানুষের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সময়ে আমার বাবার নামে প্রতিষ্ঠিত শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতাল বন্ধ করে দিয়ে সে প্রকল্প বগুড়ায় নিয়ে গিয়েছিল। খুলনার প্রধান শিল্প পাটকলসহ সকল শিল্প ও উন্নয়ন প্রকল্প বাতিল করে দিয়েছিল। কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার আবারও শহীদ শেখ আবু নাসের হাসপাতালকে এ অঞ্চলের মানুষের সুষ্ঠু স্বাস্থ্য সেবার জন্য পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালে রূপ দিয়েছে। মোংলা বন্দরের উন্নয়নসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উন্নয়নে কয়েক হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। তাই ২০১৮সালের মত আগামী সংসদ নিবার্চনেও খুলনাঞ্চলের সকল আসনে আওয়ামীলীগকে বিজয়ী করে বিএনপি-জামায়াতকে উচিত শিক্ষা দিতে নেতাকর্মী ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের প্রতি আহবান জানান।

তিনি বলেন, খুলনায় আগামী ০৯নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রীর জনসভাকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ জনসমুদ্রে পরিণত করবে। আর এই জনসভার মধ্য দিয়ে বিএনপি-জামায়াতের অপরাজনীতি চিরতরে বন্ধ হয়ে যাবে। খুলনার রূপসা থেকে ফুলবাড়ীগেট পযর্ন্ত শুধু মানুষের ঢল নামবে।মানুষের জোয়ারে ভেসে যাবে বিএনপি-জামায়াতের সকল ষড়যন্ত্র। সার্কিট হাউজ মাঠের প্রধানমন্ত্রীর জনসভা দেশে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে। ১৯৭১সালের ০৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর জনসভার পর খুলনার জনসভা দেশে দ্বিতীয় ঐতিহাসিক ০৭ মার্চের সৃষ্টি করবে। প্রধানমন্ত্রীর এ জনসভাকে সফল করার লক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে স্ব-স্ব এলাকায় গণসংযোগ, প্রচারণাসহ মিছিল করতে তিনি সকল নেতাকর্মীদেরকে নির্দেশনা দেন

সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ.ফ.ম বাহাউদ্দিন নাসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি.এম মোজাম্মেল হক, এস.এম কামাল, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা প্রফেসর ডা. আ.ফ.ম রুহুল হক এমপি, বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ কামরুজ্জামান টুকু, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ হারুনুর রশীদ। মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত অধিকারীর যৌথ সঞ্চালনায় সভায় বক্তৃতা করেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপি, বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ্যাড. আমিরুল আলম মিলন, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও যশোর-৬ আসনের সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার, খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য নারায়ন চন্দ্র চন্দ, খুলনা-১ আসনের সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাস, খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মুর্শিদী,  খুলনা-৬ আসনের সংসদ সদস্য মো. আক্তারুজ্জামান বাবু, ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাই, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজগর টগর, নড়াইল-১ আসনের সংসদ সদস্য কবিরুল ইসলাম মুক্তি, গাংনি উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. সহিদুজ্জামান খোকন এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহফুজুর রহমান মঞ্জু, দাকোপ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ আবুল হোসেন, কয়রা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মহসিন রেজা, কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সদর খান, উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, মোরেলগঞ্জ পৌর মেয়র মনিরুল হক তালুকদার, নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সুভাষ চন্দ্র ঘোষ, ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু, মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ প্রমুখ। খুলনা বিভাগীয় বর্ধিত সভায় খুলনার মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগসহ বিভাগের ১০ জেলার ও উপজেলা সমূহের আওয়ামীলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়রবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ##