০৭:২৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আজ বিশ্ব চুম্বন দিবস (কিস ডে)

  • অফিস ডেক্স।।
  • প্রকাশিত সময় : ০৩:৪৬:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ৮২ পড়েছেন

###    আজ বিশ্ব চুম্বন দিবস (কিস ডে)।বিশ্বজুড়ে চলছে ভালোবাসা সপ্তাহ। সপ্তাহের মধ্যে একটি চুম্বন দিবস। ভালোবাসার যে অনুভূতি মুখের ভাষায় প্রকাশ করা যায় না, তা চুমুর মাধ্যমে খুব সহজেই প্রকাশ করা যায়।চুমু কি শিুধুই ভালোবাসার প্রতিক? তা কিন্তু একবোরেই না। শ্নেহের প্রতীকও চুমু।এজন্যেই আমরা বলে থাকি,“র্সূয আমাদের কপালে শ্নেহচুম্বন এঁকে দেয়।” সেজন্যেই আলতো চুম্বনে ছোট্ট শিশুর কান্না থেমে যায়।আসলে চুম্বনের মধ্যে লুকিয়ে থোকে শ্নেহ ভালোবাসার গভীরতা।

প্রাচীনকাল খেকে ভালোবাসার গভীরতা, অন্তরঙ্গতা আসরা চুম্বনের মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকি। তা হতে পারে আপন সন্তানের, মায়ের অথবা প্রীয়জনের।ভালোবাসা ষষ্ঠ দিনটি ‘চুম্বন দিবস” হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। এ দিবস প্রথম ইংল্যান্ডে প্লন করা হয়।সাংস্কৃতিক কারণে বাংলাদেশে এ দিবস জনপ্রিয় না হলেও পাশ্চাত্যে এর গুরুত্ব অনেক।ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোতে কিস ডে একটি জনপ্রিয় আয়োজন হলো ‘চুম্বন প্রতিযোগীতা’।এ প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহনকারীদের র্দীঘ সময় ধরে চুম্বনে আবদ্ধ থাকতে হয়।যে জুটি বেশী সময় চুম্বনে আবদ্ধ থাকতে পারবে সে জুটি বিজয়ী হবে।গতবছর টানা ৫৯ ঘন্টা চুম্বনে আবদ্ধ থেকে থাইল্যান্ডের এক জুটি রেকড গড়ে ছিল। চুম্বন কাল আলিঙ্গণের দিন। তবুও এ দিনটিকে কিস ডে হিসেবে পালন করা হয়।##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik adhumati

জনপ্রিয়

মোল্লাহাটে কম্বল বিতরণ ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

আজ বিশ্ব চুম্বন দিবস (কিস ডে)

প্রকাশিত সময় : ০৩:৪৬:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

###    আজ বিশ্ব চুম্বন দিবস (কিস ডে)।বিশ্বজুড়ে চলছে ভালোবাসা সপ্তাহ। সপ্তাহের মধ্যে একটি চুম্বন দিবস। ভালোবাসার যে অনুভূতি মুখের ভাষায় প্রকাশ করা যায় না, তা চুমুর মাধ্যমে খুব সহজেই প্রকাশ করা যায়।চুমু কি শিুধুই ভালোবাসার প্রতিক? তা কিন্তু একবোরেই না। শ্নেহের প্রতীকও চুমু।এজন্যেই আমরা বলে থাকি,“র্সূয আমাদের কপালে শ্নেহচুম্বন এঁকে দেয়।” সেজন্যেই আলতো চুম্বনে ছোট্ট শিশুর কান্না থেমে যায়।আসলে চুম্বনের মধ্যে লুকিয়ে থোকে শ্নেহ ভালোবাসার গভীরতা।

প্রাচীনকাল খেকে ভালোবাসার গভীরতা, অন্তরঙ্গতা আসরা চুম্বনের মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকি। তা হতে পারে আপন সন্তানের, মায়ের অথবা প্রীয়জনের।ভালোবাসা ষষ্ঠ দিনটি ‘চুম্বন দিবস” হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। এ দিবস প্রথম ইংল্যান্ডে প্লন করা হয়।সাংস্কৃতিক কারণে বাংলাদেশে এ দিবস জনপ্রিয় না হলেও পাশ্চাত্যে এর গুরুত্ব অনেক।ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোতে কিস ডে একটি জনপ্রিয় আয়োজন হলো ‘চুম্বন প্রতিযোগীতা’।এ প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহনকারীদের র্দীঘ সময় ধরে চুম্বনে আবদ্ধ থাকতে হয়।যে জুটি বেশী সময় চুম্বনে আবদ্ধ থাকতে পারবে সে জুটি বিজয়ী হবে।গতবছর টানা ৫৯ ঘন্টা চুম্বনে আবদ্ধ থেকে থাইল্যান্ডের এক জুটি রেকড গড়ে ছিল। চুম্বন কাল আলিঙ্গণের দিন। তবুও এ দিনটিকে কিস ডে হিসেবে পালন করা হয়।##