০৬:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কয়রায় বেড়িবাঁধে ভাঙ্গন, চরম আতংকে এলাকাবাসী

  • সংবাদদাতা
  • প্রকাশিত সময় : ০১:২৩:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ নভেম্বর ২০২২
  • ৫৩ পড়েছেন

কয়রা প্রতিনিধি।।

###   কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের আংটিহারা গ্রামের খাশিটানা হারুন গাজীর বাড়ীর পাশে শাকবাড়ীয়া নদীতে ভাটির টানে প্রবল স্রোতের কারণে ওয়াপদার বেড়িবাঁধে আকর্ষিক ভাঙ্গনে ২০০ মিটারের মত নদী গর্ভে বিলিন হয়েছে। ১০নভেম্বর বৃহস্পতিবার ভোরে ভাটির সময় প্রবল স্রোতের টানে হঠাৎ ওয়াপদার বেড়িবাঁধে ভাঙ্গন দেকা দেয়। তবে নদীতে ভাটি থাকায় ভাঙ্গন এলাকায় লোকালয়ে এখনো পানি প্রবেশ করতে পারেনি। স্থানীয় ভারপ্রাপ্ত ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম খানের নেতৃত্বে তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয়রা নিজেদের ঘরবাড়ি সোনালী ফসল রক্ষা করতে স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে রিং বাঁধের কাজ শুরু করে এবং জোয়ার আসার আগেই রিংবাঁধ বেঁধে শংকা মুক্ত করে। ভারপ্রাপ্ত ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম খান জানান, রাতের জোয়ারে বেড়িবাঁধে ফাটল ধরেছিলো। ভোরবেলা ভাটির টানে ২০০মিটারের মত নদীতে বিলিন হয়েছে। দুপুরের জোয়ারের পানি আটকানোর জন্য সকাল থেকে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় রিংবাঁধের কাজ সম্পন্ন করে জোয়ারের পানি আটকাতে সম্ভব হয়েছি।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী মোঃ লেয়াকত আলী বলেন, খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে যাচ্ছি। সাতক্ষীরা থেকে আসতে অনেক সময়ের ব্যাপার এখনো পৌছাতে পারেনি। স্পটে পৌঁছে বলতে পারবো সেখানে কি অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। দ্রুত বাঙ্গন রোধে ব্যবস্তা নেয়ার কথাও জানান তিনি। ##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik Madhumati

জনপ্রিয়

খুলনা টিভি রিপোর্টার্স ইউনিটি’র নব নির্বাচিত নেতৃবৃন্দের বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন 

কয়রায় বেড়িবাঁধে ভাঙ্গন, চরম আতংকে এলাকাবাসী

প্রকাশিত সময় : ০১:২৩:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ নভেম্বর ২০২২

কয়রা প্রতিনিধি।।

###   কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের আংটিহারা গ্রামের খাশিটানা হারুন গাজীর বাড়ীর পাশে শাকবাড়ীয়া নদীতে ভাটির টানে প্রবল স্রোতের কারণে ওয়াপদার বেড়িবাঁধে আকর্ষিক ভাঙ্গনে ২০০ মিটারের মত নদী গর্ভে বিলিন হয়েছে। ১০নভেম্বর বৃহস্পতিবার ভোরে ভাটির সময় প্রবল স্রোতের টানে হঠাৎ ওয়াপদার বেড়িবাঁধে ভাঙ্গন দেকা দেয়। তবে নদীতে ভাটি থাকায় ভাঙ্গন এলাকায় লোকালয়ে এখনো পানি প্রবেশ করতে পারেনি। স্থানীয় ভারপ্রাপ্ত ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম খানের নেতৃত্বে তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয়রা নিজেদের ঘরবাড়ি সোনালী ফসল রক্ষা করতে স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে রিং বাঁধের কাজ শুরু করে এবং জোয়ার আসার আগেই রিংবাঁধ বেঁধে শংকা মুক্ত করে। ভারপ্রাপ্ত ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম খান জানান, রাতের জোয়ারে বেড়িবাঁধে ফাটল ধরেছিলো। ভোরবেলা ভাটির টানে ২০০মিটারের মত নদীতে বিলিন হয়েছে। দুপুরের জোয়ারের পানি আটকানোর জন্য সকাল থেকে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় রিংবাঁধের কাজ সম্পন্ন করে জোয়ারের পানি আটকাতে সম্ভব হয়েছি।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী মোঃ লেয়াকত আলী বলেন, খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে যাচ্ছি। সাতক্ষীরা থেকে আসতে অনেক সময়ের ব্যাপার এখনো পৌছাতে পারেনি। স্পটে পৌঁছে বলতে পারবো সেখানে কি অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। দ্রুত বাঙ্গন রোধে ব্যবস্তা নেয়ার কথাও জানান তিনি। ##