০৯:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খুবি এলাকার আবাসিক ৪ তলা ভবন ভেঙে দিলো কেডিএ

###   অন্যের জমিতে ভবন তৈরির অভিযোগে চার তলা ভবন ভেঙে দিয়েছে খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ)। এর আগে কেডিএ প্রমাণ পেয়ে ভবন ছাড়তে মালিককে কয়েক দফা নোটিশ দিয়েছিল । কিন্তু নোটিশের নির্দেশ অমান্য করায় অভিযান চালিয়ে আবাসিক ভবনটি ভেঙে দিয়েছে কেডিএ।

বুধবার বেলা ১১টার দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে খলিল হাওলাদারের বাড়িতে এই অভিযান চালানো হয়। এ সময় কেডিএ’র স্থায়ী সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) শবনম সাবা,  অথরাইজড অফিসার জি এম মাসুদুর রহমান, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জয়দেব চক্রবর্তীসহ ইমারত পরিদর্শকরা উপস্থিত ছিলেন। কেডিএ সুত্রে জানায়, ভবন মালিক খলিল হাওলাদার নগরীর লবণচরা থানার কৃষ্ণনগর মৌজার আরএস ৭৩০নং দাগে চারতলা একটি ভবন নির্মাণের জন্য নকশার অনুমোদন নেন। কিন্তু তিনি ভবনের অর্ধেক অংশ নির্মাণ করেন অন্যের জমিতে। অভিযোগের সত্যতা পেয়ে কয়েক দফা তাকে নোটিশ দেওয়া হয়। পরে অভিযান চালিয়ে ভবনের একাংশ ভেঙে দিয়ে দ্রুত ভবন ছাড়তে বলা হয়েছিল। কিন্তু খলিলুর রহমানসহ আরও পাঁচ ভাড়াটিয়া ঝুঁকিপূর্ণ ওই ভবনে বসবাস করছিলেন। মঙ্গলবার থানা পুলিশের মাধ্যমে তাদের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ত্যাগ করতে বলা হয়। কিন্তু কাজ না হওয়ায় ভবনটি চূড়ান্তভাবে বসবাসের অনুপযোগী করে ভেঙে ফেলা হয়েছে।  এব্যাপারে ভবনটির মালিকের সাথে ফোনে যোগাযোগের চেষ্ঠারকরে তাকে পাওয়া যানি। ##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik adhumati

জনপ্রিয়

খুলনা টিভি রিপোর্টার্স ইউনিটি’র নব নির্বাচিত নেতৃবৃন্দের বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন 

খুবি এলাকার আবাসিক ৪ তলা ভবন ভেঙে দিলো কেডিএ

প্রকাশিত সময় : ০৩:০৬:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩

###   অন্যের জমিতে ভবন তৈরির অভিযোগে চার তলা ভবন ভেঙে দিয়েছে খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ)। এর আগে কেডিএ প্রমাণ পেয়ে ভবন ছাড়তে মালিককে কয়েক দফা নোটিশ দিয়েছিল । কিন্তু নোটিশের নির্দেশ অমান্য করায় অভিযান চালিয়ে আবাসিক ভবনটি ভেঙে দিয়েছে কেডিএ।

বুধবার বেলা ১১টার দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে খলিল হাওলাদারের বাড়িতে এই অভিযান চালানো হয়। এ সময় কেডিএ’র স্থায়ী সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) শবনম সাবা,  অথরাইজড অফিসার জি এম মাসুদুর রহমান, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জয়দেব চক্রবর্তীসহ ইমারত পরিদর্শকরা উপস্থিত ছিলেন। কেডিএ সুত্রে জানায়, ভবন মালিক খলিল হাওলাদার নগরীর লবণচরা থানার কৃষ্ণনগর মৌজার আরএস ৭৩০নং দাগে চারতলা একটি ভবন নির্মাণের জন্য নকশার অনুমোদন নেন। কিন্তু তিনি ভবনের অর্ধেক অংশ নির্মাণ করেন অন্যের জমিতে। অভিযোগের সত্যতা পেয়ে কয়েক দফা তাকে নোটিশ দেওয়া হয়। পরে অভিযান চালিয়ে ভবনের একাংশ ভেঙে দিয়ে দ্রুত ভবন ছাড়তে বলা হয়েছিল। কিন্তু খলিলুর রহমানসহ আরও পাঁচ ভাড়াটিয়া ঝুঁকিপূর্ণ ওই ভবনে বসবাস করছিলেন। মঙ্গলবার থানা পুলিশের মাধ্যমে তাদের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ত্যাগ করতে বলা হয়। কিন্তু কাজ না হওয়ায় ভবনটি চূড়ান্তভাবে বসবাসের অনুপযোগী করে ভেঙে ফেলা হয়েছে।  এব্যাপারে ভবনটির মালিকের সাথে ফোনে যোগাযোগের চেষ্ঠারকরে তাকে পাওয়া যানি। ##