
### খুলনায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ গ্রেফতার নেতাকর্মীদের মুক্তি, নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ে পুলিশী তান্ডব এবং দলীয় কর্মী হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টায় নগরীর সাউথ সেন্ট্রাল রোড কয়লাঘাট কালীবাড়ি এলাকা থেকে মিছিল শুরু হয়ে হাজী মহসিন রোড চার রাস্তা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে মহানগর বিএনপির আহবায়ক শফিকুল আলম মনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির আহবায়ক আমীর এজাজ খান, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আবু হোসেন বাবু। এ সময় উপস্থিত ছিলেন খান জুলফিকার আলী জুলু, স ম আব্দুর রহমান, সাইফুর রহমান মিন্টু, শের আলম সান্টু, মোল্লা মোশাররফ হোসেন মফিজ, বদরুল আনাম খান, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, আশরাফুল আলম খান নান্নু, এনামুল হক সজল, বেগ তানভিরুল আযম, এহতেশামুল হক শাওন, হাবিবুর রহমান বিশ^াস, শেখ সরোয়ার হোসেন, রাহাত আলী লাচ্চু, শেখ আব্দুস সালাম, আলমগীর হোসেন, মিজানুর রহমান মিলটন, শামসুল বারিক পান্না, সিরাজুল ইসলাম লিটন, মতলেবুর রহমান মিতুল, মোঃ জাবির আলী, আব্দুল মান্নান মিস্ত্রি, খান ইসমাইল হোসেন, মোঃ নাসিরউদ্দিন, শফিকুল ইসলাম শাহিন, মোঃ মাসুম বিল্লাহ, শফিকুল ইসলাম বাচ্চু, শেখ শামীম আহমেদ, সগীর আহমেদ, আব্দুল জব্বার, শহিদুল ইসলাম শহীদ, দেলোয়ার হোসেন, ইসমাইল হোসেন, বায়েজিদ হোসেন, বাদল মৃধা প্রমুখ।
সমাবেশে বিএনপির নেতৃবৃন্দ বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের সময় ঘনিয়ে এসেছে। জনসমর্থনহীন এই নিশিরাতের সরকার এখন দেশে বিদেশে মিত্রহীন হয়ে পড়েছে। ক্ষমতায় টিকে থাকতে তারা পুলিশ এবং দলীয় ক্যাডার লেলিয়ে দিয়েছে। বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত গণমিছিল কর্মসূচি বানচাল করতে পুলিশ সোমবার থেকে সারা নগরী জুড়ে নেতাকর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি চালিয়েছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে বিএনপির পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি স্থল রেল স্টেশন এবং কে ডি ঘোষ রোডস্থ দলীয় কার্যালয় এক প্রকার অবরুদ্ধ করে রেখেছিল পুলিশ। সেখানে জলকামান ও রায়ট কার মোতায়েন রেখে যুদ্ধাবস্থা সৃস্টি করা হয়। নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, আপনারা কাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন? জনগণের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে এই অবৈধ ফ্যাসিস্ট শাসককে টিকিয়ে রাখা যাবে না। ##