১০:৫১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

জুন থেকে ফের চালু হচ্ছে স্কুল-ফিডিং প্রকল্প

  • অফিস ডেক্স।।
  • প্রকাশিত সময় : ০৮:৪২:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ৪১ পড়েছেন

###    প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ, বিদ্যালয়ে শতভাগ ভর্তি, নিয়মিত বিদ্যালয়ে উপস্থিতি ও ঝরে পড়া রোধে চলতি বছরের জুন থেকে ফের চালু হচ্ছে স্কুল-ফিডিং প্রকল্প। সঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এ তথ্য জানান। এসময় প্রতিমন্ত্রী জানান, দারিদ্র পীড়িত এলাকায় স্কুল ফিডিং’ প্রকল্পটি ২০১০ সালে চালু হয়ে ২০২২ সালের জুন মাসে শেষ হয়।  প্রকল্পটি দেশের ১০৪টি উপজেলায় চালু ছিল। সরকার দেশের সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুল ফিডিং কার্যক্রম গ্রহণ করার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে।

এদিকে, দেশের বিভিন্ন  প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা কিছু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর  নাম  শ্রুতিকটু ও নেতিবাচক ভাবার্থ সম্বলিত থাকায়  প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এসব বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এসব বিদ্যালয়ের নামকরণ  সুন্দর, রুচিশীল, শ্রুতিমধুর করা হবে। এক্ষেত্রে স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ স্থানীয় ইতিহাস, সংস্কৃতির সাথে মানানসই নামকরণের সিদ্ধান্ত  গ্রহণ করেছে। গত ২৩ জানুয়ারি ২০২৩ এ সংক্রান্ত একটি নীতিমালা জারি করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন। এসময়  প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আবুবকর সিদ্দিক ও মো.মোশাররফ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, বর্তমান সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে প্রথমবারের মতো অপেক্ষাকৃত দারিদ্র পীড়িত উপজেলাগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে স্কুল ফিডিং প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik adhumati

জনপ্রিয়

বাকেরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দুটি এ্যাম্বুলেন্স অকেজো, চরম দূর্ভোগে রোগীরা

জুন থেকে ফের চালু হচ্ছে স্কুল-ফিডিং প্রকল্প

প্রকাশিত সময় : ০৮:৪২:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

###    প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ, বিদ্যালয়ে শতভাগ ভর্তি, নিয়মিত বিদ্যালয়ে উপস্থিতি ও ঝরে পড়া রোধে চলতি বছরের জুন থেকে ফের চালু হচ্ছে স্কুল-ফিডিং প্রকল্প। সঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এ তথ্য জানান। এসময় প্রতিমন্ত্রী জানান, দারিদ্র পীড়িত এলাকায় স্কুল ফিডিং’ প্রকল্পটি ২০১০ সালে চালু হয়ে ২০২২ সালের জুন মাসে শেষ হয়।  প্রকল্পটি দেশের ১০৪টি উপজেলায় চালু ছিল। সরকার দেশের সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুল ফিডিং কার্যক্রম গ্রহণ করার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে।

এদিকে, দেশের বিভিন্ন  প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা কিছু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর  নাম  শ্রুতিকটু ও নেতিবাচক ভাবার্থ সম্বলিত থাকায়  প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এসব বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এসব বিদ্যালয়ের নামকরণ  সুন্দর, রুচিশীল, শ্রুতিমধুর করা হবে। এক্ষেত্রে স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ স্থানীয় ইতিহাস, সংস্কৃতির সাথে মানানসই নামকরণের সিদ্ধান্ত  গ্রহণ করেছে। গত ২৩ জানুয়ারি ২০২৩ এ সংক্রান্ত একটি নীতিমালা জারি করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন। এসময়  প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আবুবকর সিদ্দিক ও মো.মোশাররফ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, বর্তমান সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে প্রথমবারের মতো অপেক্ষাকৃত দারিদ্র পীড়িত উপজেলাগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে স্কুল ফিডিং প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।##