০৮:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডি-নথি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করবে : খুবি উপাচার্য

###    খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেলের উদ্যোগে ডি-নথির বিষয়ে কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ২৮মার্চ (মঙ্গলবার) অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম ভবনের মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারের ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাবে অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন প্রধান অতিথি উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন।এ সময় তিনি বলেন, ডিজিটালাইজেশনের মূল বিষয় হলো স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। ডি-নথির মাধ্যমে আমাদের মিসগাইড হওয়ার সুযোগ নেই। এর মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সকল পর্যায়ে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব। এর সাথে আমাদের মানসিকতারও পরিবর্তন করতে হবে। তবেই আমাদের কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হবে।তিনি আরও বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন পূরণে আমাদের কম্পিউটার লিটারেসির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। এজন্য একটি পর্যায়ে পৌঁছাতে এ প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হয়েছে। এ প্রশিক্ষণ থেকে আপনারা যতটুকু শিখেছেন তা প্রাকটিস করলে বিশ্ববিদ্যালয় আরও এগিয়ে যাবে। মনে রাখা উচিত- নিজেদের ইচ্ছা থাকলে যেকোনো কঠিন কাজও সহজভাবে করা যায়। এ কথা শুধু মুখে বললে হবে না, কাজের মাধ্যমে প্রমাণ রাখতে হবে। উপাচার্য বলেন, ২০০৯ সাল থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আমরা এগিয়েছি। সময়ের সাথে সাথে আমাদের চিন্তাধারায় গতিশীলতা এসেছে। আমরা ই-ফাইলিং থেকে ই-নথি এবং সর্বশেষ ডি-নথির যুগে প্রবেশ করেছি। ডি-নথির মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণে বিশ্ববিদ্যালয়কে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। এজন্য তিনি বাংলাদেশ সরকার ও ইউজিসিকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।পরে তিনি প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন।
আইকিউএসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হায়দারের সভাপতিত্বে সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে শিক্ষা স্কুলের ডিন (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর মোছা. তাছলিমা খাতুন, মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারের পরিচালক প্রফেসর ড. মো. শাহজালাল, আইসিটি সেলের পরিচালক প্রফেসর ড. কাজী মাসুদুল আলম এবং আইকিউএসির অতিরিক্ত পরিচালক প্রফেসর ড. মো. মতিউল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় প্রশিক্ষণার্থী একাডেমিক-১ শাখা প্রধান উপ- রেজিস্ট্রার মো. সিরাজুল ইসলাম ও আইকিউএসির সেকশন অফিসার মোস্তফা আল মামুন প্রবাল অনুভূতি ব্যক্স করেন।প্রশিক্ষণে রিসোর্স পারসন হিসেবে টেকনিক্যাল সেশন পরিচালনা করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তরের কাউন্সিল শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার মো. সিরাজুল ইসলাম ও আইসিটি সেলের সহকারী কম্পিউটার প্রোগ্রামার ইঞ্জি. রাহুল দেব মহালদার। প্রশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের ২৬ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। আগামী ৩০ মার্চ ডি-নথির আরও একটি ধাপের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হবে।##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik adhumati

জনপ্রিয়

খুলনা টিভি রিপোর্টার্স ইউনিটি’র নব নির্বাচিত নেতৃবৃন্দের বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন 

ডি-নথি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করবে : খুবি উপাচার্য

প্রকাশিত সময় : ০৯:২৫:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩

###    খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেলের উদ্যোগে ডি-নথির বিষয়ে কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ২৮মার্চ (মঙ্গলবার) অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম ভবনের মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারের ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাবে অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন প্রধান অতিথি উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন।এ সময় তিনি বলেন, ডিজিটালাইজেশনের মূল বিষয় হলো স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। ডি-নথির মাধ্যমে আমাদের মিসগাইড হওয়ার সুযোগ নেই। এর মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সকল পর্যায়ে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব। এর সাথে আমাদের মানসিকতারও পরিবর্তন করতে হবে। তবেই আমাদের কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হবে।তিনি আরও বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন পূরণে আমাদের কম্পিউটার লিটারেসির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। এজন্য একটি পর্যায়ে পৌঁছাতে এ প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হয়েছে। এ প্রশিক্ষণ থেকে আপনারা যতটুকু শিখেছেন তা প্রাকটিস করলে বিশ্ববিদ্যালয় আরও এগিয়ে যাবে। মনে রাখা উচিত- নিজেদের ইচ্ছা থাকলে যেকোনো কঠিন কাজও সহজভাবে করা যায়। এ কথা শুধু মুখে বললে হবে না, কাজের মাধ্যমে প্রমাণ রাখতে হবে। উপাচার্য বলেন, ২০০৯ সাল থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আমরা এগিয়েছি। সময়ের সাথে সাথে আমাদের চিন্তাধারায় গতিশীলতা এসেছে। আমরা ই-ফাইলিং থেকে ই-নথি এবং সর্বশেষ ডি-নথির যুগে প্রবেশ করেছি। ডি-নথির মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণে বিশ্ববিদ্যালয়কে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। এজন্য তিনি বাংলাদেশ সরকার ও ইউজিসিকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।পরে তিনি প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন।
আইকিউএসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হায়দারের সভাপতিত্বে সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে শিক্ষা স্কুলের ডিন (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর মোছা. তাছলিমা খাতুন, মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারের পরিচালক প্রফেসর ড. মো. শাহজালাল, আইসিটি সেলের পরিচালক প্রফেসর ড. কাজী মাসুদুল আলম এবং আইকিউএসির অতিরিক্ত পরিচালক প্রফেসর ড. মো. মতিউল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় প্রশিক্ষণার্থী একাডেমিক-১ শাখা প্রধান উপ- রেজিস্ট্রার মো. সিরাজুল ইসলাম ও আইকিউএসির সেকশন অফিসার মোস্তফা আল মামুন প্রবাল অনুভূতি ব্যক্স করেন।প্রশিক্ষণে রিসোর্স পারসন হিসেবে টেকনিক্যাল সেশন পরিচালনা করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তরের কাউন্সিল শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার মো. সিরাজুল ইসলাম ও আইসিটি সেলের সহকারী কম্পিউটার প্রোগ্রামার ইঞ্জি. রাহুল দেব মহালদার। প্রশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের ২৬ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। আগামী ৩০ মার্চ ডি-নথির আরও একটি ধাপের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হবে।##