০৬:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খুলনা পুলিশ-বিএনপি ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া, ভাঙচুর

  • সংবাদদাতা
  • প্রকাশিত সময় : ০৪:১০:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ অক্টোবর ২০২২
  • ৭০ পড়েছেন

খুলনা রেলস্টেশনে বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ঘটেছে। এ সময় নেতাকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে এবং স্টেশনের দরজার গ্লাস ভাঙচুর করে।

(২২ অক্টোবর) শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এ ঘটনা ঘটে। দুপুর ১২ টায় রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, বিপুল সংখ্যক পুলিশ স্টেশনে অবস্থান নিয়েছে। বিপরীত দিকে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা।

খুলনা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার বলেন, নিজেদের মধ্যে কথা কাটাকাটির জের ধরে তর্কে জড়ায় আগতরা। এক পর্যায়ে তারা স্টেশনের গ্লাস ভাঙচুর করে। পুলিশকে খবর দিলে তারা আরও উত্তেজিত হয়ে ওঠে।

খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এসএম শফিকুল আলম মনা  বলেন, ‘একটা সমাবেশকে কেন্দ্র করে সরকার এবং পুলিশের এমন তাণ্ডব খুলনাবাসী কখনো দেখেনি। পথে পথে নেতাকর্মীদের বাধা দেওয়া হচ্ছে, তাদের আটক করা হচ্ছে। ট্রেনে যারা সমাবেশে এসেছেন তাদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। এভাবে সমাবেশ ঠেকানো যাবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘শত বাধা উপেক্ষা করে সমাবেশের এক দিন আগেই নেতাকর্মীরা খুলনায় প্রবেশ করেছে। দূর-দূরান্ত থেকে আজও আসছেন। এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় সব নেতা খুলনায় পৌঁছে গেছেন।’

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার সোনালী সেন বলেন, কাউকে বাধা দেওয়া হয়নি। ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

dainik madhumati

জনপ্রিয়

খুলনা টিভি রিপোর্টার্স ইউনিটি’র নব নির্বাচিত নেতৃবৃন্দের বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন 

খুলনা পুলিশ-বিএনপি ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া, ভাঙচুর

প্রকাশিত সময় : ০৪:১০:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ অক্টোবর ২০২২

খুলনা রেলস্টেশনে বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ঘটেছে। এ সময় নেতাকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে এবং স্টেশনের দরজার গ্লাস ভাঙচুর করে।

(২২ অক্টোবর) শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এ ঘটনা ঘটে। দুপুর ১২ টায় রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, বিপুল সংখ্যক পুলিশ স্টেশনে অবস্থান নিয়েছে। বিপরীত দিকে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা।

খুলনা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার বলেন, নিজেদের মধ্যে কথা কাটাকাটির জের ধরে তর্কে জড়ায় আগতরা। এক পর্যায়ে তারা স্টেশনের গ্লাস ভাঙচুর করে। পুলিশকে খবর দিলে তারা আরও উত্তেজিত হয়ে ওঠে।

খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এসএম শফিকুল আলম মনা  বলেন, ‘একটা সমাবেশকে কেন্দ্র করে সরকার এবং পুলিশের এমন তাণ্ডব খুলনাবাসী কখনো দেখেনি। পথে পথে নেতাকর্মীদের বাধা দেওয়া হচ্ছে, তাদের আটক করা হচ্ছে। ট্রেনে যারা সমাবেশে এসেছেন তাদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। এভাবে সমাবেশ ঠেকানো যাবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘শত বাধা উপেক্ষা করে সমাবেশের এক দিন আগেই নেতাকর্মীরা খুলনায় প্রবেশ করেছে। দূর-দূরান্ত থেকে আজও আসছেন। এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় সব নেতা খুলনায় পৌঁছে গেছেন।’

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার সোনালী সেন বলেন, কাউকে বাধা দেওয়া হয়নি। ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।