০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপির শুক্রবারের গণমিছিল ঘিরে সতর্ক অবস্থানে থাকবে আওয়ামী লীগ

  • সংবাদদাতা
  • প্রকাশিত সময় : ০২:৩০:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২২
  • ৪৯ পড়েছেন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) শুক্রবারের গণমিছিল ঘিরে সতর্ক অবস্থানে থাকবে আওয়ামী লীগ। গোটা রাজধানীতে কয়েকটি স্পটে বিভক্ত করে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের নেতৃত্বে মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ সেখানে অবস্থান করবেন। অবস্থান করবেন সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরাও।  রাজধানী ছাড়াও সারা দেশে ব্যাপক শোডাউন করবে দলটি। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের রাজধানীর একটি স্পটে উপস্থিত থাকবেন।

আওয়ামী লীগ সরকার বিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে শুক্রবার (৩০ ডিসেম্বর) রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ মিছিল করবে বিএনপিসহ কয়েকটি দল ও জোট। তারা ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনটিকে ‘কালো দিবস’ হিসাবে পালন করবে।

ঘোষণা অনুযায়ী, বিএনপি নয়া পল্টনে মিছিল করবে। এছাড়া, জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চ, ফকিরেরপুল পানির ট্যাঙ্ক এলাকায় ১২ দলীয় জোট, পুরানা পল্টন ক্রসিংয়ে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এফডিসি ক্রসিংয়ে এলডিপি এবং বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে মিছিল করবে।

বিএনপির এই গণমিছিলের কর্মসূচিটি গত ২৪ ডিসেম্বর সারাদেশে একযোগে পালন করার কথা ছিল।কিন্তু ওইদিন আওয়ামী লীগের সম্মেলন থাকায় দলটির আহ্বানে তারা কর্মসূচির তারিখ পরিবর্তন করে ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর গনমিছিলের তারিখ পুনর্নির্ধারণ করে। একই সাথে রংপুরে সিটি করপোরেশন নির্বাচন থাকায় সেখানকার কর্মসূচিও পরিবর্তন করে ৩০ ডিসেম্বর করা হয়।

আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন—বায়তুল মোকাররমসহ মসজিদগুলোর আশপাশেও সতর্ক পাহারা থাকবে। পাশাপাশি রাজধানীর ৯টি গুরুত্বপূর্ণ স্পটে বড় জনসমাগমের প্রস্তুতি নিয়েছে দলটি। গণমিছিলের নামে বিএনপি কোনও সহিংসতা করার অপচেষ্টা করলে তার প্রতিরোধ গড়ে তুলবে ক্ষমতাসীন দলটি।

বিএনপির গণমিছিল প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি গণমিছিলের নামে সহিংসতা করবে। আমরা কি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ললিপপ খাবো? ১০ ডিসেম্বরের মতো আমরা সারা দেশে সতর্ক পাহারায় থাকব। ওইদিন যেমন ছিলাম, একই অবস্থানে থাকব। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে জরুরি বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি ষড়যন্ত্রে সিদ্ধহস্ত। কাজেই আমাদের সজাগ থাকতে হবে। অতন্দ্র প্রহরীর মতো সজাগ থাকতে হবে। কোনও অবস্থায়ই যেন ষড়যন্ত্রকারীরা সফল না হয়। কর্মসূচির নামে অশান্তিকর, অপ্রীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করতে না পারে, সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। আমাদের নেতাকর্মীরা বসে থাকবে না, তারা দাঁতভাঙা জবাব দেবে।

এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নেতাদের সঙ্গে বর্ধিত সভা করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ওই সভায় তিনি নেতাদের নগরের প্রতিটি থানা-ওয়ার্ডে ৩০ ডিসেম্বর মাঠে সতর্ক পাহারায় থাকার দিকনির্দেশনা দেন।

আওয়ামী লীগ সূত্রে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীর উত্তরায় স্পটে সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক  সম্পাদক মো. সিদ্দিকুর রহমান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা ও স্থানীয় সংসদ সদস্যের নেতৃত্বে নেতাকর্মীরা অবস্থান করবেন।

মহাখালী স্পটে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মো. শাহজাহান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান।

শ্যামলী স্পটে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য লে. কর্নেল (অব) মুহাম্মদ ফারুক খান, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সম্পাদক ড. শাম্মী আহম্মেদ, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা। এ স্পটের দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও থাকবেন বলে জানা গেছে।

ফার্মগেটের স্পটে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক আহাম্মদ হোসেন ও এসএম কামাল হোসেন, প্রচার সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ,  দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ।

মিরপুর গাবতলীতে সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম এবং সদ্য বিদায়ী কমিটির কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুল আওয়াল শামীম।

মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বরে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য  আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নজিবুল্লাহ হিরু, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুস সবুর।

রামপুরা, বাড্ডা ইউলুপ চত্বরে শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক বেগম সামসুন্নাহার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, পরিবেশ ও বন বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন।

বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম ও জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাসান মাহমুদ ও আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম।

যাত্রাবাড়ীতে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম ও ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মণি, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী অবস্থান করবেন।

এছাড়া বিভিন্ন সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন রাজধানীতে কড়া পাহারায় থাকবে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় পাহারায় থাকবে। প্রতিটি কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ইউনিট নিজ নিজ এলাকায় অবস্থান করবে।

স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগসহ বিভিন্ন সংগঠন বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে সকাল থেকে বড় জমায়েত করবে। মৎস্যজীবী লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ ও কৃষক লীগের আলাদা আলাদা কর্মসূচি রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা।

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik adhumati

জনপ্রিয়

খুলনা টিভি রিপোর্টার্স ইউনিটি’র নব নির্বাচিত নেতৃবৃন্দের বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন 

বিএনপির শুক্রবারের গণমিছিল ঘিরে সতর্ক অবস্থানে থাকবে আওয়ামী লীগ

প্রকাশিত সময় : ০২:৩০:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২২

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) শুক্রবারের গণমিছিল ঘিরে সতর্ক অবস্থানে থাকবে আওয়ামী লীগ। গোটা রাজধানীতে কয়েকটি স্পটে বিভক্ত করে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের নেতৃত্বে মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ সেখানে অবস্থান করবেন। অবস্থান করবেন সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরাও।  রাজধানী ছাড়াও সারা দেশে ব্যাপক শোডাউন করবে দলটি। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের রাজধানীর একটি স্পটে উপস্থিত থাকবেন।

আওয়ামী লীগ সরকার বিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে শুক্রবার (৩০ ডিসেম্বর) রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ মিছিল করবে বিএনপিসহ কয়েকটি দল ও জোট। তারা ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনটিকে ‘কালো দিবস’ হিসাবে পালন করবে।

ঘোষণা অনুযায়ী, বিএনপি নয়া পল্টনে মিছিল করবে। এছাড়া, জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চ, ফকিরেরপুল পানির ট্যাঙ্ক এলাকায় ১২ দলীয় জোট, পুরানা পল্টন ক্রসিংয়ে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এফডিসি ক্রসিংয়ে এলডিপি এবং বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে মিছিল করবে।

বিএনপির এই গণমিছিলের কর্মসূচিটি গত ২৪ ডিসেম্বর সারাদেশে একযোগে পালন করার কথা ছিল।কিন্তু ওইদিন আওয়ামী লীগের সম্মেলন থাকায় দলটির আহ্বানে তারা কর্মসূচির তারিখ পরিবর্তন করে ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর গনমিছিলের তারিখ পুনর্নির্ধারণ করে। একই সাথে রংপুরে সিটি করপোরেশন নির্বাচন থাকায় সেখানকার কর্মসূচিও পরিবর্তন করে ৩০ ডিসেম্বর করা হয়।

আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন—বায়তুল মোকাররমসহ মসজিদগুলোর আশপাশেও সতর্ক পাহারা থাকবে। পাশাপাশি রাজধানীর ৯টি গুরুত্বপূর্ণ স্পটে বড় জনসমাগমের প্রস্তুতি নিয়েছে দলটি। গণমিছিলের নামে বিএনপি কোনও সহিংসতা করার অপচেষ্টা করলে তার প্রতিরোধ গড়ে তুলবে ক্ষমতাসীন দলটি।

বিএনপির গণমিছিল প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি গণমিছিলের নামে সহিংসতা করবে। আমরা কি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ললিপপ খাবো? ১০ ডিসেম্বরের মতো আমরা সারা দেশে সতর্ক পাহারায় থাকব। ওইদিন যেমন ছিলাম, একই অবস্থানে থাকব। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে জরুরি বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি ষড়যন্ত্রে সিদ্ধহস্ত। কাজেই আমাদের সজাগ থাকতে হবে। অতন্দ্র প্রহরীর মতো সজাগ থাকতে হবে। কোনও অবস্থায়ই যেন ষড়যন্ত্রকারীরা সফল না হয়। কর্মসূচির নামে অশান্তিকর, অপ্রীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করতে না পারে, সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। আমাদের নেতাকর্মীরা বসে থাকবে না, তারা দাঁতভাঙা জবাব দেবে।

এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নেতাদের সঙ্গে বর্ধিত সভা করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ওই সভায় তিনি নেতাদের নগরের প্রতিটি থানা-ওয়ার্ডে ৩০ ডিসেম্বর মাঠে সতর্ক পাহারায় থাকার দিকনির্দেশনা দেন।

আওয়ামী লীগ সূত্রে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীর উত্তরায় স্পটে সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক  সম্পাদক মো. সিদ্দিকুর রহমান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা ও স্থানীয় সংসদ সদস্যের নেতৃত্বে নেতাকর্মীরা অবস্থান করবেন।

মহাখালী স্পটে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মো. শাহজাহান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান।

শ্যামলী স্পটে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য লে. কর্নেল (অব) মুহাম্মদ ফারুক খান, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সম্পাদক ড. শাম্মী আহম্মেদ, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা। এ স্পটের দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও থাকবেন বলে জানা গেছে।

ফার্মগেটের স্পটে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক আহাম্মদ হোসেন ও এসএম কামাল হোসেন, প্রচার সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ,  দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ।

মিরপুর গাবতলীতে সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম এবং সদ্য বিদায়ী কমিটির কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুল আওয়াল শামীম।

মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বরে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য  আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নজিবুল্লাহ হিরু, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুস সবুর।

রামপুরা, বাড্ডা ইউলুপ চত্বরে শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক বেগম সামসুন্নাহার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, পরিবেশ ও বন বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন।

বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম ও জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাসান মাহমুদ ও আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম।

যাত্রাবাড়ীতে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম ও ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মণি, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী অবস্থান করবেন।

এছাড়া বিভিন্ন সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন রাজধানীতে কড়া পাহারায় থাকবে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় পাহারায় থাকবে। প্রতিটি কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ইউনিট নিজ নিজ এলাকায় অবস্থান করবে।

স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগসহ বিভিন্ন সংগঠন বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে সকাল থেকে বড় জমায়েত করবে। মৎস্যজীবী লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ ও কৃষক লীগের আলাদা আলাদা কর্মসূচি রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা।