১০:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অস্ত্র মামলায় বান্দরবানে একজনের ১৫ বছরের কারাদণ্ড

  • সংবাদদাতা
  • প্রকাশিত সময় : ০২:৩৯:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ জুলাই ২০২২
  • ৭০ পড়েছেন

বান্দরবানে অবৈধ অস্ত্র রাখার দায়ে সাচি মং মার্মা নামে এক ব্যক্তিকে ১৫ বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন বান্দরবানের অতিরিক্ত দায়রা জজ ও স্পেশাল ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আবু হানিফ। বুধবার এই রায় ঘোষণা করেন তিনি। এসময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

২০১২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি বান্দরবানের জেলা ও দায়রা জজ আদালতে এই মামলার চার্জ গঠন করা হয়। প্রায় সাড়ে ৯ বছর বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। রায়ে বলা হয়, গ্রেফতারের পর থেকে আসামিকে যতদিন কারাবাসে থাকতে হয়েছে ১৫ বছরের কারাদণ্ড থেকে তা বাদ যাবে।

২০১১ সালের ৩ জুলাই রাতে বান্দরবান সদর উপজেলার ঢলুপাড়া সংলগ্ন একটি পাহাড়ে মাটি গর্ত করে লুকিয়ে রাখা দুটি অস্ত্র এবং ১৩৮ রাউন্ড বিভিন্ন প্রকারের বুলেটসহ সাচি মং মার্মাকে আটক করে সেনাবাহিনী, পুলিশ সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনী। পরে তাকে বান্দরবান সদর থানায় সোপর্দ করা হয়।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তপন কুমার দাশ এবং আসামি পক্ষে ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো. ইকবাল করিম।

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

dainik madhumati

জনপ্রিয়

কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ আটক -১ 

অস্ত্র মামলায় বান্দরবানে একজনের ১৫ বছরের কারাদণ্ড

প্রকাশিত সময় : ০২:৩৯:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ জুলাই ২০২২

বান্দরবানে অবৈধ অস্ত্র রাখার দায়ে সাচি মং মার্মা নামে এক ব্যক্তিকে ১৫ বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন বান্দরবানের অতিরিক্ত দায়রা জজ ও স্পেশাল ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আবু হানিফ। বুধবার এই রায় ঘোষণা করেন তিনি। এসময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

২০১২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি বান্দরবানের জেলা ও দায়রা জজ আদালতে এই মামলার চার্জ গঠন করা হয়। প্রায় সাড়ে ৯ বছর বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। রায়ে বলা হয়, গ্রেফতারের পর থেকে আসামিকে যতদিন কারাবাসে থাকতে হয়েছে ১৫ বছরের কারাদণ্ড থেকে তা বাদ যাবে।

২০১১ সালের ৩ জুলাই রাতে বান্দরবান সদর উপজেলার ঢলুপাড়া সংলগ্ন একটি পাহাড়ে মাটি গর্ত করে লুকিয়ে রাখা দুটি অস্ত্র এবং ১৩৮ রাউন্ড বিভিন্ন প্রকারের বুলেটসহ সাচি মং মার্মাকে আটক করে সেনাবাহিনী, পুলিশ সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনী। পরে তাকে বান্দরবান সদর থানায় সোপর্দ করা হয়।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তপন কুমার দাশ এবং আসামি পক্ষে ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো. ইকবাল করিম।