০৪:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইউপি চেয়ারম্যানকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা

  • সংবাদদাতা
  • প্রকাশিত সময় : ০৫:২৩:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪
  • ১৭ পড়েছেন

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দ্বন্দ্বের জেরে উপজেলার পাঁচগাও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এইচএম সুমন হালদারকে গুলি করে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। রোববার দুপুরে উপজেলার পাঁচগাও ওয়াহেদ আলী উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এ গুলির ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় পুলিশ কাউসার হালদার (৪৫), শেখ নুর হালদার (৪৮) ও নুর হোসেন হালদার (৪০) নামে তিনজনকে আটক করেছে।

প্রত্যক্ষদর্শীর ও পুলিশ জানায়, সোমবার সকাল ১০টা থেকে পাঁচগাও ওয়াহেদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাচন চলছিল। এতে ইউপি চেয়ারম্যান সুমন ৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী সভাপতি প্রার্থী দেওয়ান মনিরুজ্জামানের পক্ষে অবস্থান নেয়। এতে পরাজিত সভাপতি প্রার্থী মিলেনুর রহমান মিলনের সমর্থক নূর মোহাম্মদ ক্ষিপ্ত হয়ে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিদ্যালয়ের মাঠে চেয়ারম্যান সুমনের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করে মাঠে ফেলে দিয়ে প্রকাশ্য বুকে গুলি করে দ্রুত বিদ্যালয় মাঠ থেকে চলে যায়। পরে সুমন হালদারকে উদ্ধার করে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক ডা. কানিজ ফাতেমা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

টঙ্গীবাড়ী থানার ওসি মোল্লা সোয়েব আলী জানান, বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে ইউপি চেয়ারম্যানকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যার ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়েছে।

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

dainik madhumati

জনপ্রিয়

কেএমপি’র ০২ পুলিশ সদস্য জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কারে ভূষিত

ইউপি চেয়ারম্যানকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা

প্রকাশিত সময় : ০৫:২৩:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দ্বন্দ্বের জেরে উপজেলার পাঁচগাও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এইচএম সুমন হালদারকে গুলি করে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। রোববার দুপুরে উপজেলার পাঁচগাও ওয়াহেদ আলী উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এ গুলির ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় পুলিশ কাউসার হালদার (৪৫), শেখ নুর হালদার (৪৮) ও নুর হোসেন হালদার (৪০) নামে তিনজনকে আটক করেছে।

প্রত্যক্ষদর্শীর ও পুলিশ জানায়, সোমবার সকাল ১০টা থেকে পাঁচগাও ওয়াহেদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাচন চলছিল। এতে ইউপি চেয়ারম্যান সুমন ৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী সভাপতি প্রার্থী দেওয়ান মনিরুজ্জামানের পক্ষে অবস্থান নেয়। এতে পরাজিত সভাপতি প্রার্থী মিলেনুর রহমান মিলনের সমর্থক নূর মোহাম্মদ ক্ষিপ্ত হয়ে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিদ্যালয়ের মাঠে চেয়ারম্যান সুমনের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করে মাঠে ফেলে দিয়ে প্রকাশ্য বুকে গুলি করে দ্রুত বিদ্যালয় মাঠ থেকে চলে যায়। পরে সুমন হালদারকে উদ্ধার করে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক ডা. কানিজ ফাতেমা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

টঙ্গীবাড়ী থানার ওসি মোল্লা সোয়েব আলী জানান, বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে ইউপি চেয়ারম্যানকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যার ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়েছে।