###    খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রতিটি ক্ষেত্রে দেশ সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। খুলনার সব উন্নয়ন শেখ হাসিনার হাত ধরেই হয়েছে। এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকলে ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত হবো। সরকারের ধারাবাহিকতা থাকলে দেশের উন্নয়ন সহজ হয়। সে উন্নয়ণের ধারাবাহিকতায় খুলনার মানুষের কল্যাণে ইতোমধ্যে শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ক্যান্সার হাসপাতাল, আধুনিক শিশু হাসপাতাল, ডেন্টাল কলেজ নির্মাণ কাজসহ একাধিক মেগা প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। একই সাথে চার লেন বিশিষ্ট ময়লাপোতা-জিরোপয়েন্ট সড়ক ও শিপইয়ার্ড সড়কের নির্মাণ কাজও দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা শুরু করেছেন। তিনি নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল নির্মাণসহ বহু প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ করছেন। সম্প্রতি তিনি পাতাল রেল প্রকল্প উদ্বোধন করেছেন। দেশের সার্বিক উন্নয়নে ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আগামী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন ও সংসদ নির্বাচনে পুনরায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে বিজয়ী করতে নেতৃবৃন্দ খুলনাবাসীর প্রতি আহবান জানান।সোমবার সন্ধ্যায় নগরীর নতুন বাজার মোড়ে ২২ ও ২৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের গণসমাবেশে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। সম্মানিত অতিথির বক্তৃতা করেন বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষ্পুত্র খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল। বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা। মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও ২২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুবুল আলম বাবলু মোল্লার সভাপতিত্বে এসময়ে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, সদর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাজনিন নাহার কনা, মহানগর কৃষক লীগের আহ্বায়ক এ্যাড. এ কে এম শাহজাহান কচি, মহানগর যুব লীগের সভাপতি মো. সফিকুর রহমান পলাশ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এম এ নাসিম, জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. তারিক মাহমুদ তারা, সদর থানা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নূরিনা রহমান বিউটি, ২৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আব্দুল হাই পলাশ, ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল কাদের সৈকত। ২৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. শামীম মোশাররফের পরিচালনায় এবং আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ¦ তালুকদার আব্দুল জলিলের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এসময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা এ্যাড. আইয়ুব আলী শেখ, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবির, প্যানেল মেয়র আলী আকবর টিপু, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফেরদৌস আলম চাঁন ফারাজী, হালিমা রহমান, হাফেজ মো. শামীম, আলী আজগর মিন্টু, কাজী জাহিদ হোসেন, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতালেব মিয়া, অধ্যা. এ বি এম আদেল মুকুল, ইঞ্জি. মাহফুজুর রহমান সোহাগ, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, কাউন্সিলর মোজাফফর রশিদী রেজা, কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ বিকু, কাউন্সিলর কণিকা সাহা, কাউন্সিলর রেকসোনা কালাম লিলি, পারভিন ইলিয়াছ, নুর জাহান রুমি, শবনম সাবা, এ্যাড. সাজ্জাদ আলী, মীর বরকত আলী, জিয়াউল ইসলাম মন্টু, বাবুল সরদার বাদল, এ্যাড. ফারুক হোসেন, মো. আজম খান, মো. ওহিদুল ইসলাম পলাশ, নজরুল ইসলাম তালুকদার, মো. শিহাব উদ্দিন, মীর মো. লিটন, জেসমিন আক্তার শম্পা, মো. তাজুল ইসলাম, কবির পাঠান, মুন্সি নাহিদুজ্জামান, শবনম মুস্তারী বকুল, ফেরদৌস আলম রীতা, রোকেয়া রহমান, রেজওয়ানা প্রধান, গোলাম হায়দার বুলবুল, নাছরিন ইসলাম তন্দ্রা, নাছরিন আক্তার, ফেরদৌস হোসেন লাবুসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।  ##