১১:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এ্যাড. রানা দাসগুপ্তের নামে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে খুলনায় বিক্ষোভ মিছিল-মানববন্ধন

  • মধুমতি ডেক্স :
  • প্রকাশিত সময় : ১২:৩৬:৫০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৭ পড়েছেন

####

হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. রানা দাসগুপ্তের নাম মিথ্যা মামলা, দেশের বিভিন্ন জেলায় সংখ্যালঘু নেতৃবৃন্দের নামে হয়রানিমূলক মামলা, হুমকির প্রতিবাদ এবং সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়িতে হামলা-অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের শাস্তির দাবীতে খুলনায় বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকেলে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদ ও বাংলাদেশ পূঁজা উদযাপন পরিষদের যৌথ উদ্যোগে নগরীল পিকচার প্যালেস মোড়ে অনুষ্ঠিত এ মানববন্ধনে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা মহানগর পূজাঁ উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রশান্ত কুমার কুন্ডু। খুলনা মহানগর হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি বীরেন্দ্রনাথ ঘোষের সভাপতিত্বে ও জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক বিমান সাহার পরিচালনায় সমাবেশে বক্তৃতা করেন কেন্দ্রীয় সহসভাপতি বিজয় কুমার ঘোষ, জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক বিমান সাহা, অধ্যাপক শ্যামল কুমার দাস, মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক গোপাল সাহা, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিত সাহা মিঠুসহ পূঁজা ‍উদযাপন পরিষদ ও ঐক্য পষিদ নেতৃবৃন্দ।

সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, গত ৫আগষ্ট রাজনৈতিক পটপরিবতর্নের পর খুলনার ৯টি উপজেলাসহ সারাদেশে সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও মন্দিরে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। গত দুই-তিনধরে পাহাড়ী এলাকায় আদিবাসী উপজাতিদের উপর হামরা হচ্ছে, আগুন দেয়া হচ্ছে। এমনকি বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। অনেক জায়গায় সংখ্যালঘু ব্যবসায়ীদের হুমকি দিয়ে চাদা দাবী করা হচ্ছে। চাদা না দিলে হামলা ও দেশত্যাগের এবং প্রাননাশের হুমকি দেয়া হচ্ছে। তারই দারাবাহিকতায় কেন্দ্রীয় নেতা রানা দাসগুপ্তের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দেয়া হয়েছে। অনেকেই এখনও ঘরবাড়িতে ফিরতে পারছে না রাজনৈতিক ও সন্ত্রাসী দূর্বৃত্তদের কারনে। দ্রুত এসবের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন এবং রানা দাসগুপ্তসহ সংখ্যালঘুদের নামের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবী জানান। অন্যথায় দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবে বলেও হুশিয়ারী দেয়া হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। ##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik Madhumati

জনপ্রিয়

মোংলায় জোরপূর্বক ক্রয়কৃত জমি দখলের অভিযোগ

এ্যাড. রানা দাসগুপ্তের নামে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে খুলনায় বিক্ষোভ মিছিল-মানববন্ধন

প্রকাশিত সময় : ১২:৩৬:৫০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

####

হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. রানা দাসগুপ্তের নাম মিথ্যা মামলা, দেশের বিভিন্ন জেলায় সংখ্যালঘু নেতৃবৃন্দের নামে হয়রানিমূলক মামলা, হুমকির প্রতিবাদ এবং সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়িতে হামলা-অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের শাস্তির দাবীতে খুলনায় বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকেলে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদ ও বাংলাদেশ পূঁজা উদযাপন পরিষদের যৌথ উদ্যোগে নগরীল পিকচার প্যালেস মোড়ে অনুষ্ঠিত এ মানববন্ধনে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা মহানগর পূজাঁ উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রশান্ত কুমার কুন্ডু। খুলনা মহানগর হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি বীরেন্দ্রনাথ ঘোষের সভাপতিত্বে ও জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক বিমান সাহার পরিচালনায় সমাবেশে বক্তৃতা করেন কেন্দ্রীয় সহসভাপতি বিজয় কুমার ঘোষ, জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক বিমান সাহা, অধ্যাপক শ্যামল কুমার দাস, মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক গোপাল সাহা, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিত সাহা মিঠুসহ পূঁজা ‍উদযাপন পরিষদ ও ঐক্য পষিদ নেতৃবৃন্দ।

সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, গত ৫আগষ্ট রাজনৈতিক পটপরিবতর্নের পর খুলনার ৯টি উপজেলাসহ সারাদেশে সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও মন্দিরে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। গত দুই-তিনধরে পাহাড়ী এলাকায় আদিবাসী উপজাতিদের উপর হামরা হচ্ছে, আগুন দেয়া হচ্ছে। এমনকি বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। অনেক জায়গায় সংখ্যালঘু ব্যবসায়ীদের হুমকি দিয়ে চাদা দাবী করা হচ্ছে। চাদা না দিলে হামলা ও দেশত্যাগের এবং প্রাননাশের হুমকি দেয়া হচ্ছে। তারই দারাবাহিকতায় কেন্দ্রীয় নেতা রানা দাসগুপ্তের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দেয়া হয়েছে। অনেকেই এখনও ঘরবাড়িতে ফিরতে পারছে না রাজনৈতিক ও সন্ত্রাসী দূর্বৃত্তদের কারনে। দ্রুত এসবের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন এবং রানা দাসগুপ্তসহ সংখ্যালঘুদের নামের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবী জানান। অন্যথায় দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবে বলেও হুশিয়ারী দেয়া হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। ##