০৭:০২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কঙ্গো’র মনুস্কোতে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মৃত্যু

  • অফিস ডেক্স।।
  • প্রকাশিত সময় : ১০:১০:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ১০০ পড়েছেন

###    জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন মনুস্কো, কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে নিয়োজিত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সার্জেন্ট মো. মামুনুর রশিদ মৃত্যুবরণ করেছেন। বৃহস্পতিবার রাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার ১২টা ৩৬ মিনিটে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার বাড়ি ভাটি কামারী গ্রামে, থানা সরিষাবাড়ী, জেলা জামালপুর। তার মরদেহ দেশে আনার কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে আইএসপিআর জানিয়েছে। তিনি গত বছরের ১১ অক্টোবর বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ার কন্টিনজেন্ট এর সদস্য হিসেবে কঙ্গো গিয়েছিলেন। এ পর্যন্ত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত থাকাকালীন ১৩১ জন বাংলাদেশি সেনাসদস্য শাহাদাত বরণ করেন এবং ২৩২ জন সেনা সদস্য আহত হন। জীবনের ঝুঁকি নিয়েও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শান্তিরক্ষীরা আফ্রিকার ৮টি দেশে শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব বজায় রেখে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের মর্যাদা অক্ষুন্ন রেখে চলেছে। তাদের এ পেশাদারিত্ব, অবদান ও আত্মত্যাগের ফলেই বাংলাদেশ আজ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে শীর্ষ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ হিসেবে নিজের অবস্থান সুসংহত করেছে।##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik adhumati

জনপ্রিয়

গোপালগঞ্জে অপচিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু, কথিত ডাক্তার আটক

কঙ্গো’র মনুস্কোতে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মৃত্যু

প্রকাশিত সময় : ১০:১০:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

###    জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন মনুস্কো, কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে নিয়োজিত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সার্জেন্ট মো. মামুনুর রশিদ মৃত্যুবরণ করেছেন। বৃহস্পতিবার রাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার ১২টা ৩৬ মিনিটে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার বাড়ি ভাটি কামারী গ্রামে, থানা সরিষাবাড়ী, জেলা জামালপুর। তার মরদেহ দেশে আনার কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে আইএসপিআর জানিয়েছে। তিনি গত বছরের ১১ অক্টোবর বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ার কন্টিনজেন্ট এর সদস্য হিসেবে কঙ্গো গিয়েছিলেন। এ পর্যন্ত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত থাকাকালীন ১৩১ জন বাংলাদেশি সেনাসদস্য শাহাদাত বরণ করেন এবং ২৩২ জন সেনা সদস্য আহত হন। জীবনের ঝুঁকি নিয়েও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শান্তিরক্ষীরা আফ্রিকার ৮টি দেশে শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব বজায় রেখে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের মর্যাদা অক্ষুন্ন রেখে চলেছে। তাদের এ পেশাদারিত্ব, অবদান ও আত্মত্যাগের ফলেই বাংলাদেশ আজ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে শীর্ষ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ হিসেবে নিজের অবস্থান সুসংহত করেছে।##