বাকেরগঞ্জ( প্রতিনিধি) বরিশাল
বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৯নং ইউনিয়নের কলসকাঠী গ্রামের সন্তোষ কুমার মুখার্জির পুত্র চন্দ্র নাথ মুখার্জি চাঁনে দূর্নীতির অভিযোগের যেনো অন্ত নেই, নাম প্রকাশ্যে নাম বলতে অনিচ্ছুক এলাকাবাসীর একাধিক ব্যক্তি অভিযোগ করে বলেন চন্দ্রনাথ মুখার্জি চান সাধারণ মানুষের জমি জবরদখল করে ভোগদখল , কলসকাঠী ডিগ্রি কলেজের জমি জবরদখল করে ভোগদখল ,গান্ধী আশ্রম ট্রাস্টের জমি লোপাটের অপচেষ্টা, এছাড়াও সরকারি জমি কলসকাঠী মৌজার জেল নং ৬৩ খতিয়ান ৯৬ দাগ নং ১৫৯৭শ্রেনী রাস্তা জমির পরিমাণ ছয় শতাশং, খতিয়ান নং ৭৪/৬৭৩দাগ নং১৯২৬জমি ১১শতাশং শ্রেনী রাস্তা, খতিয়ান নং ১ দাগ নং ১৬১০শ্রেনী রাস্তা জমির পরিমাণ ১০শতাশং টোটাল জমি সরকারি রেকর্ডিও রাস্তা তা সর্বসাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত।তাও রয়েছে তার দখলে রাস্তার ইট তুলে নিয়ে গেছে, নিজের মতো করে নিজের পুকুর রক্ষার্থে সরকারি রাস্তা আটকে তৈরি করেছে সর্ব সাধারণ মানুষের চলাচলের অনুপযোগী এবিষয়ে কলসকাঠী ভূমি অফিসের তসিলদার মক্তাল হোসেনর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার কাছে এধরনের কোন অভিযোগ আসেনাই এখন যখন যানতে পেরেছি সরজমিনে গিয়ে সত্যতা পেলে বাকেরগঞ্জ সহকারী ভূমি আবুজর মোঃ ইজাজুল স্যারের সাথে আলাপ করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে । এছাড়াও ঐতিহ্যর শীবমন্দীরে শারদীয় জগদ্ধাত্রী পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন কালে, মেলা বসিয়ে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আঁধার নামলে শুরু করে ঐ মেলায়র নাম দিয়ে জুয়ার আসর থেকে মদ গাঁজা আড্ডা, মন্দির কমিটির সভাপতি দায়িত্ব পালন করে চাঁন, একটা ভাইটাল পোস্টে থাকা সত্ত্বেও গত ২০২১ সালে পূজা চলাকালীন মদ্যপান করে। যেখানে বাকেরগঞ্জ থানা পুলিশ আইনশৃঙ্খলা মিটিংয়ে সতর্ক করে দিয়েছেন কোন মন্দিরে আশেপাশে বা মন্দির কমিটির যেকেউ মাদক সেবন করলে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে, এছাড়াও এমনিতেই সব সময় বাকেরগঞ্জ থানার ইনচার্জ আলাউদ্দিন মিলন মাদকের উপরে জিরো টলারেন্স ঘোষণা দিয়েছেন মাদকে নির্মুল করা লক্ষে। মন্দিরে সভাপতি চাঁন মদ পান করে প্রকাশ্যে মাতলামি শুরু করলে ঐ মন্দিরে কর্তব্যরত পুলিশ অফিসার তাঁকে পূজা দেখতে আসা ভক্তবৃন্দদের মাঝে বসে গালমন্দ করেন,ও মন্দিরে পবিত্রতা রক্ষা করার জন্য মন্দির সংলগ্ন থেকে বের হতে বলে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মন্দির কমিটির কয়েকজন সদস্য বলেন গত বছর মন্দির কমিটির সভাপতির পদে ছিলেন চন্দ্র নাথ মুখার্জি চাঁন,আর ঐ সভাপতির সাইনবোর্ড লাগিয়ে মেলা থেকে শুরু করে বিভিন্ন জায়গায় থেকে আসা অনুদান মন্দিরে পৌঁছেনি সবই তার পকেটে , সেখান থেকে আবার কিছু অর্থ গেছে হেবীওয়েট আলা এক উপজেলার নেতার পকেটে। মন্দির কমিটির সদস্যরা আরো বলেন আমাদের মন্দিরে রক্ষক যখন ভক্ষক এইধরনের সভাপতির দরকার নেই। আমার চাই মন্দির কমিটির সভাপতি যেনো হয় একজন সুশৃংখল সুন্দরমনের বিচক্ষণ সভাপতি। তাঁরা আরো বলেন আমরা বাকেরগঞ্জ উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদে ও হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেতৃবৃন্দের কাছে দাবি জানাচ্ছি এ বিষয়ে তাঁরা যেন সনাতন ধর্মের ও মন্দিরের অস্তিত্ব রক্ষার্থে বিবেচনা করেন। সর্বসাপেক্ষে এলাকাবাসী ও মন্দির কমিটি দাবি করেন এই অত্যাচারি জুলুমবাজ ভূমিদস্যু চন্দ্রনাথ মুখার্জির অপকর্মের প্রতিকার চাই।