০৬:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খুনিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করলেও তাঁর আদর্শকে হত্যা করতে পারেনি : সিটি মেয়র

####

খুলনা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের আয়োজনে অনুষ্ঠিত শোক সভায় বক্তরা বলেন,“খুনিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করলেও তাঁর আদর্শকে হত্যা করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ আছে বলেই আজ বাংলাদেশ বিশ্বে মর্যাদার সাথে মাথা উচু করে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে। লক্ষ্যহীন যান যেমন গন্তব্যে পৌছাতে পারে না, তেমনি আদর্শহীন জাতি মর্যাদার সাথে দাঁড়াতে পারে না। বক্তরা আরও বলেন বঙ্গবন্ধুর দৃঢ় আদর্শ  ও দেশপ্রেম অটল ছিলো বিধায় তার নেতৃত্বে প্রতি জনগণের অবিচল আস্থা ছিলো। সেকারণেই ৪৭ থেকে ৭১ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর ডাকে এদেশের মানুষ নিরস্ত্র অবস্থায় শত্রুর বিরুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিলো। জনতার এই অবিচল আস্থায় বাঙালি একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র পেলেও তখন অর্থনৈতিক মুক্তি পায়নি। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধাত্তোর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ শুরু করতেই ষড়যন্ত্রকারীরা তাকে স্বপরিবারে হত্যা করে। বক্তরা আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পূর্বে ষড়যন্ত্রকারী একটি রোডম্যাপ তৈরী করেছিলো। সেই ষড়যন্ত্রের একটি ছিলো মিথ্যাচার ও অপ্রচার। এই মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের মধ্যে দিয়ে বঙ্গবন্ধু পরিবারকে সমাজ এবং রাষ্ট্রে, জাতীয় ও আন্তজার্তিক ভাবে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা করেছিলো। যাতে করে বঙ্গবন্ধু কে হত্যা করলে খুনিদের কে কেউ দোষ দিতে না পারে। এমনই জঘণ্য পরিবেশের মধ্যে দিয়ে সেদিন বাংলার আকাশে অমানিশার অন্ধকার নেমে এসেছিলো। মানুষের ইচ্ছা থাকলেও সেদিন মুখ ফুটে কেউ প্রতিবাদ করতে পারেনি। সেই অন্ধকারের যুগ থেকে এখন বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা ১৫ আগস্টের খুনিসহ যুদ্ধাপরাধীদের আইনের মাধ্যমে বিচার সম্পন্ন করেছেন। বাংলাদেশে এখন স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা থাকায় অপরাধীরা কোন ধরণের ছাড় পাচ্ছে না। দেশের এই শান্তিময় পরিস্থিতিকে ধরে রাখতে হলে এই তরুণ সমাজকে বঙ্গবন্ধুর প্রকৃত আদর্শের শতভাগ ঊজ্জীবিত হতে হবে। তাহলেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণ সম্ভব হবে।

বুধবার সন্ধ্যা ৭ টায় দলীয় কার্যালয়ে খুলনা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত শোক সভায় বক্তরা এসব কথা বলেন। শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক। বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। মূখ্য আলোচকের বক্তৃতা করেন সরকারী বিএল কলেজের অধ্যক্ষ শরীফ আতিকুজ্জামান, আলোচক হিসেবে বক্তৃতা করেন আহছান উল্লাহ কলেজের অধ্যক্ষ মো: শহিদুল হক মিন্টু, আযম খান সরকারী কমার্স কলেজের সহযোগী অধ্যাপক তারক চাঁদ ঢালী, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও দৈনিক দেশ সংযোগের সম্পাদক মো: মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ। মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি এমএ নাসিমের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এস.এম আসাদুজ্জামান রাসেলের পরিচালনায় অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর রোজী ইসলাম নদী, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মোঃ মাসুম বিল্লাহ, কাজী ইউসুফ আলী মন্টু, মোঃ মিজানুর রহমান জিয়া, ইসরাফুল জামান খান শাকিল, মীর রবিউল আলম, মোঃ রাজীব হোসাইন, শাহরিয়ার মাহমুদ রিয়াদ, বিজয় কুমার দে মিঠু, বায়জিদ হোসেন, মোঃ তাজমুল হক তাজু, এস.এম. আসিফ ইকবাল সবুজ, মোঃ ইখতিয়ার উদ্দিন মোল্লা, রফিকুর রহমান মারুফ, মোঃ হুমায়ুন শিকদার, লিটন মাহমুদ, রবীন্দ্রনাথ ধর, মোঃ জিলহাজ হাওলাদার, মোঃ রিপনুজ্জামান রিপন, মোঃ মোজাহার হোসেন, মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব, তাসকিন শরীফ, মোঃ আসাদুজ্জামান লিপন, মোঃ ইমরান হাওলাদার, গোলাম রাব্বানী মামুন, মোঃ ফরহাদ হোসেন,  মোঃ আসাদুল ইসলাম সানি, ইঞ্জি. মোঃ ইসমাইল সুমন, শেখ মোস্তাফিজুর রহমান বাদল, মোঃ শুকুর আসলাম শ্রাবণ, মোসাঃ সুরভী আক্তার লাইজু, মোঃ রফিকুল ইসলাম কাজল, মোঃ খান আজিম হিজল, সাব্বির আহমেদ, সাইদুর রহমান মফিজ, মশিউর রহমান, মোঃ ইমরান হোসেন সাগর, খান মোসাদ্দেক হোসেন ইমন, রফিকুল ইসলাম খান, মোঃ জাকির হোসেন খোকন, মোঃ শাহরিয়ান নেওয়াজ রাব্বি, মোঃ রবিউল ইসলাম প্রিন্স, আরিফুল ইসলাম অনিক, আবিদ আল হাসান, হামিদা বেগম, কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম প্রিন্স, রেয়াজাদ হোসেন জন, মোঃ কামরুল ইসলাম, মোঃ নাসির উদ্দিন, মোঃ আকরাম হোসেন, মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান কামাল, কাজী মোঃ জায়েনুর ইসলাম বাবু, গোলাম মাওলা টিংকু, শেখ রায়হান উদ্দিন, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, মোঃ শফিকুল ইসলাম অভি, মোঃ ইব্রাহিম মোড়ল, আতিকুর রহমান সোহাগ, নজরুল ইসলাম নবী, আহসান হাবিব রুবেল, মোহাম্মদ খালিদ হোসেন তুহিন, ফাহিদ হোসেন ঐশ্বর্য, মোঃ মাসুদ রানা, মোঃ হেলাল খান, মোঃ কবির হোসেন, মোঃ ইমরান গাজী, ফয়সাল হোসেন, মোঃ রাজু শেখ, শহিদুল ইসলাম, এ.কে.এম জান্নাতুল ফেরদৌস রুপম, ইঞ্জি. মোঃ হাফিজুর রহমান, মোঃ নাসির শেখ, মোঃ মারুফ হোসেন, শহিদুল ইসলাম রিপন, শামীম হাওলাদার, হাসান মোল্লা, নিয়াজ মোরশেদ সৈকত, নূর আলম সজিব, ইব্রাহিম হোসেন আরজু, আফরোজ আহসান, পিয়াস ভূঁইয়া, এস.এম দিদার, রওশন আনির্জী অন্তু, মোঃ ফয়জুর রহমান আরাফাত, মোঃ আব্দুল রাজ্জাক গাজী, মোঃ শওকত হাওলাদার, মোঃ আরিফুল ইসলাম রাসেল, মোঃ আল-আমিন হাওলাদার, মোঃ সুমন হাওলাদার, তারিফুল ইসলাম তারিফ। এছাড়া, উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য দেবদাশ বিশ্বাস, মনিরুল ইসলাম, কোমল বিশ্বাস, মোঃ আবু হেনা, মোঃ হানিফ শেখ, মোঃ আলী সোহাগ, মোঃ মারুফ চৌধুরী রিমন, মোঃ জাকারিয়া শেখ, রাশেদুজ্জামান রুবেল, নাসির মৃধা, মাসুম চৌধুরী, নুরুন নাহার খাতুন মুন্নী । শোক সভা শেষে দোয়া পরিচালনা করেন মুফতি মাওলানা মোঃ রফিকুল ইসলাম। দোয় শেষে সকলের মাঝে তবারক বিতরণ করা হয়।

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik adhumati

জনপ্রিয়

গোপালগঞ্জে অপচিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু, কথিত ডাক্তার আটক

খুনিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করলেও তাঁর আদর্শকে হত্যা করতে পারেনি : সিটি মেয়র

প্রকাশিত সময় : ০৭:১৩:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৩

####

খুলনা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের আয়োজনে অনুষ্ঠিত শোক সভায় বক্তরা বলেন,“খুনিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করলেও তাঁর আদর্শকে হত্যা করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ আছে বলেই আজ বাংলাদেশ বিশ্বে মর্যাদার সাথে মাথা উচু করে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে। লক্ষ্যহীন যান যেমন গন্তব্যে পৌছাতে পারে না, তেমনি আদর্শহীন জাতি মর্যাদার সাথে দাঁড়াতে পারে না। বক্তরা আরও বলেন বঙ্গবন্ধুর দৃঢ় আদর্শ  ও দেশপ্রেম অটল ছিলো বিধায় তার নেতৃত্বে প্রতি জনগণের অবিচল আস্থা ছিলো। সেকারণেই ৪৭ থেকে ৭১ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর ডাকে এদেশের মানুষ নিরস্ত্র অবস্থায় শত্রুর বিরুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিলো। জনতার এই অবিচল আস্থায় বাঙালি একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র পেলেও তখন অর্থনৈতিক মুক্তি পায়নি। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধাত্তোর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ শুরু করতেই ষড়যন্ত্রকারীরা তাকে স্বপরিবারে হত্যা করে। বক্তরা আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পূর্বে ষড়যন্ত্রকারী একটি রোডম্যাপ তৈরী করেছিলো। সেই ষড়যন্ত্রের একটি ছিলো মিথ্যাচার ও অপ্রচার। এই মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের মধ্যে দিয়ে বঙ্গবন্ধু পরিবারকে সমাজ এবং রাষ্ট্রে, জাতীয় ও আন্তজার্তিক ভাবে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা করেছিলো। যাতে করে বঙ্গবন্ধু কে হত্যা করলে খুনিদের কে কেউ দোষ দিতে না পারে। এমনই জঘণ্য পরিবেশের মধ্যে দিয়ে সেদিন বাংলার আকাশে অমানিশার অন্ধকার নেমে এসেছিলো। মানুষের ইচ্ছা থাকলেও সেদিন মুখ ফুটে কেউ প্রতিবাদ করতে পারেনি। সেই অন্ধকারের যুগ থেকে এখন বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা ১৫ আগস্টের খুনিসহ যুদ্ধাপরাধীদের আইনের মাধ্যমে বিচার সম্পন্ন করেছেন। বাংলাদেশে এখন স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা থাকায় অপরাধীরা কোন ধরণের ছাড় পাচ্ছে না। দেশের এই শান্তিময় পরিস্থিতিকে ধরে রাখতে হলে এই তরুণ সমাজকে বঙ্গবন্ধুর প্রকৃত আদর্শের শতভাগ ঊজ্জীবিত হতে হবে। তাহলেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণ সম্ভব হবে।

বুধবার সন্ধ্যা ৭ টায় দলীয় কার্যালয়ে খুলনা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত শোক সভায় বক্তরা এসব কথা বলেন। শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক। বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। মূখ্য আলোচকের বক্তৃতা করেন সরকারী বিএল কলেজের অধ্যক্ষ শরীফ আতিকুজ্জামান, আলোচক হিসেবে বক্তৃতা করেন আহছান উল্লাহ কলেজের অধ্যক্ষ মো: শহিদুল হক মিন্টু, আযম খান সরকারী কমার্স কলেজের সহযোগী অধ্যাপক তারক চাঁদ ঢালী, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও দৈনিক দেশ সংযোগের সম্পাদক মো: মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ। মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি এমএ নাসিমের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এস.এম আসাদুজ্জামান রাসেলের পরিচালনায় অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর রোজী ইসলাম নদী, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মোঃ মাসুম বিল্লাহ, কাজী ইউসুফ আলী মন্টু, মোঃ মিজানুর রহমান জিয়া, ইসরাফুল জামান খান শাকিল, মীর রবিউল আলম, মোঃ রাজীব হোসাইন, শাহরিয়ার মাহমুদ রিয়াদ, বিজয় কুমার দে মিঠু, বায়জিদ হোসেন, মোঃ তাজমুল হক তাজু, এস.এম. আসিফ ইকবাল সবুজ, মোঃ ইখতিয়ার উদ্দিন মোল্লা, রফিকুর রহমান মারুফ, মোঃ হুমায়ুন শিকদার, লিটন মাহমুদ, রবীন্দ্রনাথ ধর, মোঃ জিলহাজ হাওলাদার, মোঃ রিপনুজ্জামান রিপন, মোঃ মোজাহার হোসেন, মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব, তাসকিন শরীফ, মোঃ আসাদুজ্জামান লিপন, মোঃ ইমরান হাওলাদার, গোলাম রাব্বানী মামুন, মোঃ ফরহাদ হোসেন,  মোঃ আসাদুল ইসলাম সানি, ইঞ্জি. মোঃ ইসমাইল সুমন, শেখ মোস্তাফিজুর রহমান বাদল, মোঃ শুকুর আসলাম শ্রাবণ, মোসাঃ সুরভী আক্তার লাইজু, মোঃ রফিকুল ইসলাম কাজল, মোঃ খান আজিম হিজল, সাব্বির আহমেদ, সাইদুর রহমান মফিজ, মশিউর রহমান, মোঃ ইমরান হোসেন সাগর, খান মোসাদ্দেক হোসেন ইমন, রফিকুল ইসলাম খান, মোঃ জাকির হোসেন খোকন, মোঃ শাহরিয়ান নেওয়াজ রাব্বি, মোঃ রবিউল ইসলাম প্রিন্স, আরিফুল ইসলাম অনিক, আবিদ আল হাসান, হামিদা বেগম, কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম প্রিন্স, রেয়াজাদ হোসেন জন, মোঃ কামরুল ইসলাম, মোঃ নাসির উদ্দিন, মোঃ আকরাম হোসেন, মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান কামাল, কাজী মোঃ জায়েনুর ইসলাম বাবু, গোলাম মাওলা টিংকু, শেখ রায়হান উদ্দিন, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, মোঃ শফিকুল ইসলাম অভি, মোঃ ইব্রাহিম মোড়ল, আতিকুর রহমান সোহাগ, নজরুল ইসলাম নবী, আহসান হাবিব রুবেল, মোহাম্মদ খালিদ হোসেন তুহিন, ফাহিদ হোসেন ঐশ্বর্য, মোঃ মাসুদ রানা, মোঃ হেলাল খান, মোঃ কবির হোসেন, মোঃ ইমরান গাজী, ফয়সাল হোসেন, মোঃ রাজু শেখ, শহিদুল ইসলাম, এ.কে.এম জান্নাতুল ফেরদৌস রুপম, ইঞ্জি. মোঃ হাফিজুর রহমান, মোঃ নাসির শেখ, মোঃ মারুফ হোসেন, শহিদুল ইসলাম রিপন, শামীম হাওলাদার, হাসান মোল্লা, নিয়াজ মোরশেদ সৈকত, নূর আলম সজিব, ইব্রাহিম হোসেন আরজু, আফরোজ আহসান, পিয়াস ভূঁইয়া, এস.এম দিদার, রওশন আনির্জী অন্তু, মোঃ ফয়জুর রহমান আরাফাত, মোঃ আব্দুল রাজ্জাক গাজী, মোঃ শওকত হাওলাদার, মোঃ আরিফুল ইসলাম রাসেল, মোঃ আল-আমিন হাওলাদার, মোঃ সুমন হাওলাদার, তারিফুল ইসলাম তারিফ। এছাড়া, উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য দেবদাশ বিশ্বাস, মনিরুল ইসলাম, কোমল বিশ্বাস, মোঃ আবু হেনা, মোঃ হানিফ শেখ, মোঃ আলী সোহাগ, মোঃ মারুফ চৌধুরী রিমন, মোঃ জাকারিয়া শেখ, রাশেদুজ্জামান রুবেল, নাসির মৃধা, মাসুম চৌধুরী, নুরুন নাহার খাতুন মুন্নী । শোক সভা শেষে দোয়া পরিচালনা করেন মুফতি মাওলানা মোঃ রফিকুল ইসলাম। দোয় শেষে সকলের মাঝে তবারক বিতরণ করা হয়।