০৬:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খুলনার ভৈরব সেতুর নির্মাণ কাজ ২বছরেও দৃশ্যমান হয়নি, ধীর গতিতে ক্ষুব্ধ খুলনাবাসী

###    খুলনাবাসীর বহু প্রত্যাশিত ভৈরব সেতুর নির্মাণ কাজ ধীর গতিতে চলছে। ফলে সরকার নির্ধারিত সময়ে র্থাৎ সিডিউল অনুযায়ী ২০২২ সালের ২৫শে নভেম্বর সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হয়নি। এ সেতুর কাজ শুরুর পর গত দেড় বছরে ব্রীজের কাজের অগ্রগতি মাত্র সাড়ে ৪ শতাংশ। সেতুর নির্মান কাজ নিদিষ্ঠ সময়ে শেষ না হওয়ায় ইতিমধ্যেই ভৈরব সেতুর নির্মাণ কাজের সময়সীমা ২০২৪ সালের ৩০শে জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছে সংশ্লিষ্ঠ বিভাগ। ২০০১সালে তৎকালীন সরকারের সময় সীমার শেষ দিকে ২২শে এপ্রিল খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার পথের বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে প্রয়াত স্থানীয় এমপি ও জাতীয় সংসদের হুইপ এসএম মোস্তফা রশিদী সুজার দাবির প্রেক্ষিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভৈরব নদীর উপর সেতু নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিলেন। সেই ঘোষণার দেড় যুগ পর ২০১৯ সালের ১৭ই ডিসেম্বর ভৈরব সেতু নির্মাণ প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন পায়। অনুমোদনের পর প্রকল্পটির কার্যক্রম শুরু করতে সময় লেগে যায় এক বছর। ২০২০ সালের ২৬শে নভেম্বর ওয়াহিদ কনস্ট্রাকশন লিমিটেড(করিম গ্রুপ) নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ভৈরব সেতু নির্মাণ কাজের কার্যাদেশ দেয়া হয়। কার্যাদেশ পাওয়ার ৫ মাস পর ভূমি অধিগ্রহণ ছাড়াই সেতুর দিঘলিয়া প্রান্তে দেয়াড়া ইউনাইটেড ক্লাবের সামনে সরকারি খাস জমির উপর ২৪নং পিলারের টেস্ট পাইলিংয়ের মধ্যদিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় ভৈরব সেতুর নির্মাণ কাজ। কাজ শুরুর ১৫ মাস পর গত ১লা সেপ্টেম্বর খুলনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ শাখা থেকে সেতুর তদারকি সংস্থা খুলনা সড়ক ও জনপথ বিভাগ(সওজ)’র নিকট দিঘলিয়া প্রান্তের ১০দশমিক ৩৭৬৭ একর অধিগ্রহণকৃত ভূমির দলিল হস্তান্তর করে। পরে অধিগ্রহণকৃত জমির মালিকদের ক্ষতিপূরণের চেক প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়। যদিও ভূমি অধিগ্রহণের ৪ মাস পরও অধিগ্রহণকৃত জমির উপর থেকে গাছপালা এবং স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়নি। অধিগ্রহনকৃত জমির স্থাপনা না সরানোই সেতুর কাজে প্রত্যাশিত গতি না আসার অন্যতম বড় প্রতিবন্ধকতা বলছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এদিকে সেতুর দিঘলিয়া প্রান্তের জমি অধিগ্রহণের কাজ সম্পন্ন হলেও শহর অংশ রেলিগেট হতে মুহসিন মোড় পর্যন্ত ভূমি অধিগ্রহণ এখনো সম্পন্ন হয়নি। এই অংশে ২দশমিক ৫১ একর ভূমির জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের কাছে ১২কোটি টাকা দাবি করেছে। এর মধ্যে ১০কোটি টাকা রেলওয়ের ভূমি বাবদ এবং বাকি ২ কোটি টাকা রেলিগেট হতে মুহসিন মোড় পর্যন্ত রেলওয়ের জায়গা লিজ নেয়া ব্যবসা পরিচালনাকারীদের স্থাপনার ক্ষতিপূরণ বাবদ। এ ছাড়া একই অংশের ৪ দশমিক ৫ একর ব্যক্তি মালিকানাধীন ভূমি অধিগ্রহণের জন্য গত ৩০শে অক্টোবর খুলনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ শাখা থেকে ভূমি অধিগ্রহণের প্রাথমিক কার্যক্রম হিসেবে ৪ ধারা নোটিশ প্রদান করা হলেও এ কার্যক্রম আর এগোয়নি। এ ছাড়া ভৈরব সেতু এলাকার রাস্তার পাশের বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন ও পোল অপসারণ বাবদ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ ২ ও ৩ খুলনা ওজোপাডিকোকে এক বছর পূর্বে প্রকল্প হতে ২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পরিশোধ করা হলেও তারা এখনো বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন এবং পোল স্থানান্তর করেনি। সেতুর তদারকি সংস্থা খুলনা সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) ইতিমধ্যে ভৈরব সেতুর নির্মাণ কাজর সময়সীমা ২০২৪ সালে ৩০শে জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছে। সড়ক বিভাগ জানায়, ভৈরব সেতুর পিলার বসবে মোট ৩০টি। এরমধ্যে শহরাংশ অর্থাৎ নগরীর মুহসিন মোড় হতে রেলিগেট নদীর তীর পর্যন্ত ১ থেকে ১৪নং পিয়ার বসবে। ১৭ থকে ২৮নং পিয়ার বসবে সেতুর দিঘলিয়া প্রান্তে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সময়সীমা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে প্রকল্পের ব্যয় ও বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে। ভৈরব সেতুর কাজের অগ্রগতি বলতে সেতুর দিঘলিয়া প্রান্তে ২৪ ও ২৫ এবং শহর অংশের রেলিগেট প্রান্তে ১৩নং পিয়ারের কিছু অংশ দৃশ্যমান। রেলিগেট প্রান্তে ১৪নং পিয়ারের পাইল ক্যাপ ঢালাইয়ের প্রস্তুতি চলছে এবং দিঘলিয়া প্রান্তে ২১নং পিয়ারের কাজ শুরু। যা মোট কাজের মাত্র সাড়ে ০৪ শতাংশ। প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান শুরু থেকে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়েও ভৈরব সেতুর নির্মাণ কাজে প্রত্যাশিত অগ্রগতি আনতে পারছেন না। গত ৬ই নভেম্বর তিনি সরজমিন সেতু এলাকা পরিদর্শন করেন। এ ছাড়া গত ২১শে নভেম্বর তিনি সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীকে সেতুর উপরোক্ত সকল সমস্যা সমাধানপূর্বক সেতুর কাজে দ্রুত গতি আনয়নের জন্য ডিও লেটার প্রদান করেন।

উল্লেখ্য, ভৈরব সেতুর মোট দৈর্ঘ্য হবে ১ দশমিক ৩১৬ কিলোমিটার। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৬শ’ ১৭ কোটি টাকা ৫৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে মূল সেতুর ব্যয় ধরা হয়েছে ৩০৩ কোটি টাকা। ভূমি অধিগ্রহণের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ২৮১ কোটি টাকা। বাকি টাকা সেতু সংক্রান্ত অন্য কাজে ব্যয় ধরা হয়েছে।

এদিকে, খুলনার উত্তরাঞ্চলের মানুষের প্রানের দাবী ভৈরব সেতুর কাজ দ্রুত বাস্তাবয়িত না হওয়ায় তীব্র ক্ষোভ জানিয়েছেন নাগরিক আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ। তারা দ্রুততার সাথে ভৈরব সেতুর কাজ শেষ করার দাবী জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, সড়ক পরিবহন ও সেতৃ মন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ঠ উধ্বর্তন কতৃর্পক্ষের কাছে। ##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik Madhumati

জনপ্রিয়

কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ আটক -১ 

খুলনার ভৈরব সেতুর নির্মাণ কাজ ২বছরেও দৃশ্যমান হয়নি, ধীর গতিতে ক্ষুব্ধ খুলনাবাসী

প্রকাশিত সময় : ০৮:৫৪:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৩

###    খুলনাবাসীর বহু প্রত্যাশিত ভৈরব সেতুর নির্মাণ কাজ ধীর গতিতে চলছে। ফলে সরকার নির্ধারিত সময়ে র্থাৎ সিডিউল অনুযায়ী ২০২২ সালের ২৫শে নভেম্বর সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হয়নি। এ সেতুর কাজ শুরুর পর গত দেড় বছরে ব্রীজের কাজের অগ্রগতি মাত্র সাড়ে ৪ শতাংশ। সেতুর নির্মান কাজ নিদিষ্ঠ সময়ে শেষ না হওয়ায় ইতিমধ্যেই ভৈরব সেতুর নির্মাণ কাজের সময়সীমা ২০২৪ সালের ৩০শে জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছে সংশ্লিষ্ঠ বিভাগ। ২০০১সালে তৎকালীন সরকারের সময় সীমার শেষ দিকে ২২শে এপ্রিল খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার পথের বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে প্রয়াত স্থানীয় এমপি ও জাতীয় সংসদের হুইপ এসএম মোস্তফা রশিদী সুজার দাবির প্রেক্ষিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভৈরব নদীর উপর সেতু নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিলেন। সেই ঘোষণার দেড় যুগ পর ২০১৯ সালের ১৭ই ডিসেম্বর ভৈরব সেতু নির্মাণ প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন পায়। অনুমোদনের পর প্রকল্পটির কার্যক্রম শুরু করতে সময় লেগে যায় এক বছর। ২০২০ সালের ২৬শে নভেম্বর ওয়াহিদ কনস্ট্রাকশন লিমিটেড(করিম গ্রুপ) নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ভৈরব সেতু নির্মাণ কাজের কার্যাদেশ দেয়া হয়। কার্যাদেশ পাওয়ার ৫ মাস পর ভূমি অধিগ্রহণ ছাড়াই সেতুর দিঘলিয়া প্রান্তে দেয়াড়া ইউনাইটেড ক্লাবের সামনে সরকারি খাস জমির উপর ২৪নং পিলারের টেস্ট পাইলিংয়ের মধ্যদিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় ভৈরব সেতুর নির্মাণ কাজ। কাজ শুরুর ১৫ মাস পর গত ১লা সেপ্টেম্বর খুলনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ শাখা থেকে সেতুর তদারকি সংস্থা খুলনা সড়ক ও জনপথ বিভাগ(সওজ)’র নিকট দিঘলিয়া প্রান্তের ১০দশমিক ৩৭৬৭ একর অধিগ্রহণকৃত ভূমির দলিল হস্তান্তর করে। পরে অধিগ্রহণকৃত জমির মালিকদের ক্ষতিপূরণের চেক প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়। যদিও ভূমি অধিগ্রহণের ৪ মাস পরও অধিগ্রহণকৃত জমির উপর থেকে গাছপালা এবং স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়নি। অধিগ্রহনকৃত জমির স্থাপনা না সরানোই সেতুর কাজে প্রত্যাশিত গতি না আসার অন্যতম বড় প্রতিবন্ধকতা বলছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এদিকে সেতুর দিঘলিয়া প্রান্তের জমি অধিগ্রহণের কাজ সম্পন্ন হলেও শহর অংশ রেলিগেট হতে মুহসিন মোড় পর্যন্ত ভূমি অধিগ্রহণ এখনো সম্পন্ন হয়নি। এই অংশে ২দশমিক ৫১ একর ভূমির জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের কাছে ১২কোটি টাকা দাবি করেছে। এর মধ্যে ১০কোটি টাকা রেলওয়ের ভূমি বাবদ এবং বাকি ২ কোটি টাকা রেলিগেট হতে মুহসিন মোড় পর্যন্ত রেলওয়ের জায়গা লিজ নেয়া ব্যবসা পরিচালনাকারীদের স্থাপনার ক্ষতিপূরণ বাবদ। এ ছাড়া একই অংশের ৪ দশমিক ৫ একর ব্যক্তি মালিকানাধীন ভূমি অধিগ্রহণের জন্য গত ৩০শে অক্টোবর খুলনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ শাখা থেকে ভূমি অধিগ্রহণের প্রাথমিক কার্যক্রম হিসেবে ৪ ধারা নোটিশ প্রদান করা হলেও এ কার্যক্রম আর এগোয়নি। এ ছাড়া ভৈরব সেতু এলাকার রাস্তার পাশের বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন ও পোল অপসারণ বাবদ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ ২ ও ৩ খুলনা ওজোপাডিকোকে এক বছর পূর্বে প্রকল্প হতে ২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পরিশোধ করা হলেও তারা এখনো বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন এবং পোল স্থানান্তর করেনি। সেতুর তদারকি সংস্থা খুলনা সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) ইতিমধ্যে ভৈরব সেতুর নির্মাণ কাজর সময়সীমা ২০২৪ সালে ৩০শে জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছে। সড়ক বিভাগ জানায়, ভৈরব সেতুর পিলার বসবে মোট ৩০টি। এরমধ্যে শহরাংশ অর্থাৎ নগরীর মুহসিন মোড় হতে রেলিগেট নদীর তীর পর্যন্ত ১ থেকে ১৪নং পিয়ার বসবে। ১৭ থকে ২৮নং পিয়ার বসবে সেতুর দিঘলিয়া প্রান্তে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সময়সীমা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে প্রকল্পের ব্যয় ও বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে। ভৈরব সেতুর কাজের অগ্রগতি বলতে সেতুর দিঘলিয়া প্রান্তে ২৪ ও ২৫ এবং শহর অংশের রেলিগেট প্রান্তে ১৩নং পিয়ারের কিছু অংশ দৃশ্যমান। রেলিগেট প্রান্তে ১৪নং পিয়ারের পাইল ক্যাপ ঢালাইয়ের প্রস্তুতি চলছে এবং দিঘলিয়া প্রান্তে ২১নং পিয়ারের কাজ শুরু। যা মোট কাজের মাত্র সাড়ে ০৪ শতাংশ। প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান শুরু থেকে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়েও ভৈরব সেতুর নির্মাণ কাজে প্রত্যাশিত অগ্রগতি আনতে পারছেন না। গত ৬ই নভেম্বর তিনি সরজমিন সেতু এলাকা পরিদর্শন করেন। এ ছাড়া গত ২১শে নভেম্বর তিনি সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীকে সেতুর উপরোক্ত সকল সমস্যা সমাধানপূর্বক সেতুর কাজে দ্রুত গতি আনয়নের জন্য ডিও লেটার প্রদান করেন।

উল্লেখ্য, ভৈরব সেতুর মোট দৈর্ঘ্য হবে ১ দশমিক ৩১৬ কিলোমিটার। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৬শ’ ১৭ কোটি টাকা ৫৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে মূল সেতুর ব্যয় ধরা হয়েছে ৩০৩ কোটি টাকা। ভূমি অধিগ্রহণের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ২৮১ কোটি টাকা। বাকি টাকা সেতু সংক্রান্ত অন্য কাজে ব্যয় ধরা হয়েছে।

এদিকে, খুলনার উত্তরাঞ্চলের মানুষের প্রানের দাবী ভৈরব সেতুর কাজ দ্রুত বাস্তাবয়িত না হওয়ায় তীব্র ক্ষোভ জানিয়েছেন নাগরিক আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ। তারা দ্রুততার সাথে ভৈরব সেতুর কাজ শেষ করার দাবী জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, সড়ক পরিবহন ও সেতৃ মন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ঠ উধ্বর্তন কতৃর্পক্ষের কাছে। ##