১২:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খুলনা রেলষ্টেশনে ভাংচুরের ঘটনায় মামলা দায়ের

###   খুলনা রেলস্টেশন ভাংচুরের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। শনিবার রাতে স্টেশন মাষ্টার মানিক চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খুলনা রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মোল্লা মো: খবির আহমেদ। বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে আগতদের বাধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে খুলনা রেলস্টেশনে মুখোমুখি অবস্থান নেয় পুলিশ ও বিএনপি নেতাকর্মী। এ সময় বিএনপি কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে এবং স্টেশনের দরজার গ্লাস ভাংচুর করে। এ ঘটনায় রাত সোয়া ১০ টার দিকে স্টেশন মাষ্টার মনিক চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে রেলওয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন, যার নং ৩। ধারা ১৪৩/৪৪৭/৩৫৩/৪২৭/৩৪। রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মোল্লা মোা: খবির আহমেদ বলেন, রেলস্টেশনের গ্লাস ভাংচুরের ঘটনায় রাতে বিএনপির অজ্ঞাতনামা ১৭০ জন নেতাকর্মিকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। যেহেতু রেলস্টেশন একটি রাষ্ট্রীয় সম্পদ। এর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব সরকারসহ সকলের। যারা এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে তাদের আইনের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখী করা হবে।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয় যে, সৈয়দ রিফাই আবিদ খুলনা রেলস্টেশনের পুলিশ কর্মকর্তাদের নিয়ে উপস্থিত ছিলেন। এ সময়ে বিএনপি’র বিভাগীয় সমাবেশে আগত নেতাকর্মীরা রেলস্টেশনের প্রধান ফটক আটকে রাখলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেফাই আবিদ তাদেরকে গেট ছেড়ে সরে যেতে বললে তারা নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট রিফা ই আবিদকে মারতে উদ্যত হয়। এ সময়ে উপস্থিত পুলিশ বিএনপির নেতা কর্মীকে বাধা দিলে পুলিশের সাথে ধাওয়া পাল্টা দেওয়া হয়। এ সময়ে বিএনপির নেতাকর্মীরা লাঠি সোটা এবং ইট পাটকেল মেরে স্টেশনের জানালা এবং দরজার কমপক্ষে ২৫টি গ্লাস ভাঙচুর করে। এ সময় পুলিশ রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষার্থে তাদেরকে বাধা দেয় বলে এফ আই আরে উল্লেখ করা হয়।

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik Madhumati

জনপ্রিয়

সাতক্ষীরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের মতবিনিময় সভা দু’গ্রুপের হাতাহাতিতে ভন্ডুল

খুলনা রেলষ্টেশনে ভাংচুরের ঘটনায় মামলা দায়ের

প্রকাশিত সময় : ০১:৪৬:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ অক্টোবর ২০২২

###   খুলনা রেলস্টেশন ভাংচুরের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। শনিবার রাতে স্টেশন মাষ্টার মানিক চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খুলনা রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মোল্লা মো: খবির আহমেদ। বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে আগতদের বাধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে খুলনা রেলস্টেশনে মুখোমুখি অবস্থান নেয় পুলিশ ও বিএনপি নেতাকর্মী। এ সময় বিএনপি কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে এবং স্টেশনের দরজার গ্লাস ভাংচুর করে। এ ঘটনায় রাত সোয়া ১০ টার দিকে স্টেশন মাষ্টার মনিক চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে রেলওয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন, যার নং ৩। ধারা ১৪৩/৪৪৭/৩৫৩/৪২৭/৩৪। রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মোল্লা মোা: খবির আহমেদ বলেন, রেলস্টেশনের গ্লাস ভাংচুরের ঘটনায় রাতে বিএনপির অজ্ঞাতনামা ১৭০ জন নেতাকর্মিকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। যেহেতু রেলস্টেশন একটি রাষ্ট্রীয় সম্পদ। এর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব সরকারসহ সকলের। যারা এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে তাদের আইনের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখী করা হবে।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয় যে, সৈয়দ রিফাই আবিদ খুলনা রেলস্টেশনের পুলিশ কর্মকর্তাদের নিয়ে উপস্থিত ছিলেন। এ সময়ে বিএনপি’র বিভাগীয় সমাবেশে আগত নেতাকর্মীরা রেলস্টেশনের প্রধান ফটক আটকে রাখলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেফাই আবিদ তাদেরকে গেট ছেড়ে সরে যেতে বললে তারা নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট রিফা ই আবিদকে মারতে উদ্যত হয়। এ সময়ে উপস্থিত পুলিশ বিএনপির নেতা কর্মীকে বাধা দিলে পুলিশের সাথে ধাওয়া পাল্টা দেওয়া হয়। এ সময়ে বিএনপির নেতাকর্মীরা লাঠি সোটা এবং ইট পাটকেল মেরে স্টেশনের জানালা এবং দরজার কমপক্ষে ২৫টি গ্লাস ভাঙচুর করে। এ সময় পুলিশ রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষার্থে তাদেরকে বাধা দেয় বলে এফ আই আরে উল্লেখ করা হয়।