১২:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চিতলমারী পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের বিরুদ্ধে গ্রাহক হয়রানির অভিযোগ

  • সংবাদদাতা
  • প্রকাশিত সময় : ১০:১৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ মার্চ ২০২৪
  • ১১৯ পড়েছেন

 

শান্তনু রানা রুবল, চিতলমার (বাগেরহাট):

বাগেরহাটের চিতলমারী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিস কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে গ্রাহক হয়রানির গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। হয়রানির শিকার উপজেলার শিবপুর গ্রামের মৃতঃ ছাকায়েত হোসেনের ছেলে বনি আমিন শেখ সোমবার (১১ মার্চ) বিকেলে তার অভিযোগটি গনমাধ্যমকে জানিয়েছেন। তিনি জানান,

 

২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে চিতলমারী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিস তার থ্রিফেস লাইন ফার্ণিচার ফ্যাক্টরী থেকে প্রাপ্ত বিল নেয় ১৪১৫ টাকা। জানুয়ারী ২০২৪ সালে প্রাপ্ত বিল নেয় ২১৭৬ টাকা।

 

একই নিয়মে কর্তৃপক্ষ ২০২৪ সালের ফেব্রæয়ারী মাসের বিল পরিশোধ করতে ফ্যাক্টরী মালিক বনি আমিন শেখের (হিসাব নম্বর ৫৬৫-৫৭৪০) মোতাবেক ২৪৬৪ টাকা বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে ০১৭১১-৩০৮৩৯৭ নম্বর মোবাইলে ম্যাসেজ দেয় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। এর কয়েক দিনের মধ্যে একই মাসের ছাপানো বিল ধরিয়ে দেন ৪০ হাজার ৪০০শ’ ৫৯ টাকা।

 

গ্রাহক বনি আমিন পল্লীবিদ্যুতের কারচুপি, হয়রানী বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে বিচার চেয়েছেন। প্রয়োজনে পল্লী বিদ্যুতের এই মনগড়া বিলের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নিবেন বলে জানিয়েছেন সাংবাদিকদের।

 

এব্যপারে চিতলমারী পল্লীবিদ্যুতের ডিজিএম বিশুদ্ধানন্দ’র সাথে কথা হলে তিনি বলেন, মিটার পরীক্ষা করতে ঢাকা পাঠানো হয়েছে। আসলে মিটারটি ভালোমন্দ সম্পর্কে বোঝা যাবে।

এব্যাপারে পল্লীবিদ্যুতের চিতলমারী এলাকার পরিচালক মোঃ শামীম হাসানকে ফোনে পাওয়া যায়নি।

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

dainik madhumati

জনপ্রিয়

সাতক্ষীরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের মতবিনিময় সভা দু’গ্রুপের হাতাহাতিতে ভন্ডুল

চিতলমারী পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের বিরুদ্ধে গ্রাহক হয়রানির অভিযোগ

প্রকাশিত সময় : ১০:১৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ মার্চ ২০২৪

 

শান্তনু রানা রুবল, চিতলমার (বাগেরহাট):

বাগেরহাটের চিতলমারী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিস কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে গ্রাহক হয়রানির গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। হয়রানির শিকার উপজেলার শিবপুর গ্রামের মৃতঃ ছাকায়েত হোসেনের ছেলে বনি আমিন শেখ সোমবার (১১ মার্চ) বিকেলে তার অভিযোগটি গনমাধ্যমকে জানিয়েছেন। তিনি জানান,

 

২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে চিতলমারী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিস তার থ্রিফেস লাইন ফার্ণিচার ফ্যাক্টরী থেকে প্রাপ্ত বিল নেয় ১৪১৫ টাকা। জানুয়ারী ২০২৪ সালে প্রাপ্ত বিল নেয় ২১৭৬ টাকা।

 

একই নিয়মে কর্তৃপক্ষ ২০২৪ সালের ফেব্রæয়ারী মাসের বিল পরিশোধ করতে ফ্যাক্টরী মালিক বনি আমিন শেখের (হিসাব নম্বর ৫৬৫-৫৭৪০) মোতাবেক ২৪৬৪ টাকা বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে ০১৭১১-৩০৮৩৯৭ নম্বর মোবাইলে ম্যাসেজ দেয় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। এর কয়েক দিনের মধ্যে একই মাসের ছাপানো বিল ধরিয়ে দেন ৪০ হাজার ৪০০শ’ ৫৯ টাকা।

 

গ্রাহক বনি আমিন পল্লীবিদ্যুতের কারচুপি, হয়রানী বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে বিচার চেয়েছেন। প্রয়োজনে পল্লী বিদ্যুতের এই মনগড়া বিলের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নিবেন বলে জানিয়েছেন সাংবাদিকদের।

 

এব্যপারে চিতলমারী পল্লীবিদ্যুতের ডিজিএম বিশুদ্ধানন্দ’র সাথে কথা হলে তিনি বলেন, মিটার পরীক্ষা করতে ঢাকা পাঠানো হয়েছে। আসলে মিটারটি ভালোমন্দ সম্পর্কে বোঝা যাবে।

এব্যাপারে পল্লীবিদ্যুতের চিতলমারী এলাকার পরিচালক মোঃ শামীম হাসানকে ফোনে পাওয়া যায়নি।