১২:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
খুলনায় যুবলীগের ‘তারুণ্যের জয়যাত্রা’ সমাবেশ :

জিয়া-খালেদা ও তারেক এ দেশে মানবাধিকার ও গনতন্ত্র ধ্বংস করেছে : এসএম কামাল হোসেন

####

আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বিএনপি দেশের সংবিধান মানে না, সংবিধান অমান্য করাই তোদের চরিত্র। ১৯৭১সালে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশের যে সংবিধান রচিত হয়েছিল ১৯৭৫সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে জিয়াউর রহমান সংবিধান লংঘন করে। পরে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের বিচার না করার ইমডেমনিটি করে জিয়া আবারও সংবিধান লংঘন করেছিল। সামরিক শাসন জারি করেও জিয়া সংবিধান লংঘন করেছিল। তারই ধারাবাহিকতায় খালেদা জিয়াও ক্ষমতায় থেকে সংবিধান লংঘন করে ৯৬-এ বিতর্কিত র্নিবাচন করেছিল। সেজন্য সংবিধানে না থাকলেও এখন বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাতম তুলছে। যা এদেশে আর কখনও হবে না। আগামী র্নিবাচন সংবিধান অনুযায়ী বতর্মান সরকারের অধীনেও হবে। বিদেশীদের ডেকে এনেও কোন লাভ হবে না।  তিনি আরও বলেন, এদেশে সাম্প্রদায়িক ও স্বাধীনতা শক্তিকে বেগম জিয়া ও তারেক রহমান নেতৃত্ব দিয়ে ২০১৪সালের মত আবারও সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। এদেশের যুব সমাজ তা কখনও হতে দেবে না। সারা দেশের আওয়ামীলী, যুবলীগ ও স্বাধীনতার চেতনার মানুষ এদেরকে রুখে দাড়াবেই। বৃহষ্পতিবার বিকেলে খুলনায় আওয়ামী যুবলীগের বিভাগীয় ‘তারুণ্যের জয়যাত্রা’সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

সমাবেশে বিশেষ অতিথি আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন বলেন, মীর্জা ফকরুলরা এখন মায়া কান্না কাদছে-দেশে মানবাধিকার ও গনতন্ত্র নেই। কিন্তু দেশে মানবাধিকার ও গনতন্ত্র ধ্বংস করেছে জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান। দেশ স্বাধীনের পর জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে স্বাধীনতা বিরোধীদের মন্ত্রী বানিয়ে দেশের পতাকা ও মুক্তিযুদ্ধকে অপমান করেছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা ও সামরিক শাসন জারি করে শত শত ‍মুক্তিযোদ্ধা অফিসারকে হত্যা করে মুজিব জিয়াই প্রথম মানবাধিকার লংঘন করেছে। একইভাবে ১৯৯১ ও ২০০১সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান লাখ লাখ মানুষকে অত্যাচার-র্নিযাতন ও হত্যা করে মানবাধিকার ও গনতন্ত্রকে তারাই হত্যা করেছে। শেখ হাসিনা দেশে র্পূন মানবাধিকার ও গনতন্ত্র সুসংহত করে উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। কাজেই সারা দেশে তারুন্যের সমাবেশ ও শ্রমিক সমাবেশের নামে বিএনপি আবারও সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও জ্বালাও-পোড়াও করতে চাইলে তাদেরকে রাজপথে-পাড়া মহল্রায় যেখানেই পাওয়া যাবে সেখানেই প্রতিহত করতে যুবলীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান জানান

খুলনার যুবলীগ নেতৃবুন্দ।মহানগরীর ডাক বাংলো মোড়ের সোনালী ব্যাংক চত্ত্বরে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ সোহেল উদ্দিনের সভাপতিত্বে বিকেল সাড়ে চারটায় তারুণ্যের জয়যাত্রা সমাবেশ শুরু হয়। আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দীর পরিচালনায় বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামীলীগের সবাপতি সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, খুলনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশীদ,আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল, মহাগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃ সুজিত অধিকারী, আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ্যাড. আমিরুল আলম মিলন, খুলনা-৬ আসনের সংসদ সদস্য মো: আকতারুজ্জামান বাবু, যশোরের মো: আনোয়ার হোসেন,বরিশালের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্মসম্পাদক বদিউল ইসলাম, যুবলীগের বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ড. শামীম আল সাইফুল, সাতক্ষীরার মো: রফিকুল ইসলাম, ঝিনাইদহের অধ্যক্ষ নবী নেওয়াজ, কেন্দ্রীয় সদস্য মৃনাল কান্তি জোয়ার্দ্দার, মোঃ তাজউদ্দীন আহমেদ, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক সুব্রত পার, বদিউল আলম বদী, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু মনির মোহাম্মদ শহিদুল হক রাসেল, এ্যাডঃ ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, আন্তর্জাতিক সম্পাদক কাজী ছারোয়ার হোসেন, সামসুল আলম অনিক। সমাবেশে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ খুলনা মহানগর শাখার সভাপতি সফিকুর রহমান পলাশ, খুলনা জেলা যুবলীগের সভাপতি চৌধুরী মোহাম্মদ রায়হান ফরীদ, খুলনা মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজন, খুলনা জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি মাহাফজুর রহমান সোহাগপ্রমুখ। এরআগে বিভাগীয় তারুন্যেল সমাবেশে মিছিল, ব্যানার, ফেষ্টুনসহকারে খুলনা মহানগর ও জেলা যুবলীগ এবং বিভাগের অন্যান্য জেলাসমূহ যশোর, সাতক্ষীরা, নড়াইল, বাগেরহাট, গোপালগঞ্জ ও পিরোজপুর জেলা এবং বিভিন্ন উপজেলা ও ওয়ার্ড যুবলীগের নেতাকর্মীরা সমাবেশে অংশ নেয়।

এরমধ্যে বৃষ্টি উপেক্ষা করে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের খুলনা বিভাগীয় তারুণ্যের জয়যাত্রা সমাবেশ সফলে ২০ হাজার নেতা কর্মীর মিছিল নিয়ে বৃষ্টি উপেক্ষা করে যোগদান করেছেন খুলনা মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজন। এ সময় তার মিছিলের শেষ অংশ দেখা যাচ্ছিলো না। তার সাথে ছিলেন, স্বেচ্ছাসেবক নেতা ও কাউন্সিলর শরীফুল ইসলাম প্রিন্স, খুলনা মহানগর যুবলীগ নেতা সংরক্ষিত কাউন্সিলর রোজী ইসলাম নদী, মোস্তফা শিকদার, কাজী ইব্রাহিম মার্শাল, মহিদুল ইসলাম মিলন, মসিউর রহমান সুমন, ইয়াসিন আরাফাত, রাশেদুল ইসলাম রাশেদসহ খালিশপুর, দৌলতপুর, খানজাহান আলী, সদর ও সোনাডাঙ্গা থানা যুবলীগের নেতা কর্মীরা। এছাড়াও অংশগ্রহণ করে ছাত্রলীগ নেতা সোহান হোসেন শাওন, জনি বসু সহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ। ##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik Madhumati

জনপ্রিয়

সাতক্ষীরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের মতবিনিময় সভা দু’গ্রুপের হাতাহাতিতে ভন্ডুল

খুলনায় যুবলীগের ‘তারুণ্যের জয়যাত্রা’ সমাবেশ :

জিয়া-খালেদা ও তারেক এ দেশে মানবাধিকার ও গনতন্ত্র ধ্বংস করেছে : এসএম কামাল হোসেন

প্রকাশিত সময় : ০৭:৫৪:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ জুলাই ২০২৩

####

আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বিএনপি দেশের সংবিধান মানে না, সংবিধান অমান্য করাই তোদের চরিত্র। ১৯৭১সালে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশের যে সংবিধান রচিত হয়েছিল ১৯৭৫সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে জিয়াউর রহমান সংবিধান লংঘন করে। পরে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের বিচার না করার ইমডেমনিটি করে জিয়া আবারও সংবিধান লংঘন করেছিল। সামরিক শাসন জারি করেও জিয়া সংবিধান লংঘন করেছিল। তারই ধারাবাহিকতায় খালেদা জিয়াও ক্ষমতায় থেকে সংবিধান লংঘন করে ৯৬-এ বিতর্কিত র্নিবাচন করেছিল। সেজন্য সংবিধানে না থাকলেও এখন বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাতম তুলছে। যা এদেশে আর কখনও হবে না। আগামী র্নিবাচন সংবিধান অনুযায়ী বতর্মান সরকারের অধীনেও হবে। বিদেশীদের ডেকে এনেও কোন লাভ হবে না।  তিনি আরও বলেন, এদেশে সাম্প্রদায়িক ও স্বাধীনতা শক্তিকে বেগম জিয়া ও তারেক রহমান নেতৃত্ব দিয়ে ২০১৪সালের মত আবারও সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। এদেশের যুব সমাজ তা কখনও হতে দেবে না। সারা দেশের আওয়ামীলী, যুবলীগ ও স্বাধীনতার চেতনার মানুষ এদেরকে রুখে দাড়াবেই। বৃহষ্পতিবার বিকেলে খুলনায় আওয়ামী যুবলীগের বিভাগীয় ‘তারুণ্যের জয়যাত্রা’সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

সমাবেশে বিশেষ অতিথি আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন বলেন, মীর্জা ফকরুলরা এখন মায়া কান্না কাদছে-দেশে মানবাধিকার ও গনতন্ত্র নেই। কিন্তু দেশে মানবাধিকার ও গনতন্ত্র ধ্বংস করেছে জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান। দেশ স্বাধীনের পর জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে স্বাধীনতা বিরোধীদের মন্ত্রী বানিয়ে দেশের পতাকা ও মুক্তিযুদ্ধকে অপমান করেছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা ও সামরিক শাসন জারি করে শত শত ‍মুক্তিযোদ্ধা অফিসারকে হত্যা করে মুজিব জিয়াই প্রথম মানবাধিকার লংঘন করেছে। একইভাবে ১৯৯১ ও ২০০১সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান লাখ লাখ মানুষকে অত্যাচার-র্নিযাতন ও হত্যা করে মানবাধিকার ও গনতন্ত্রকে তারাই হত্যা করেছে। শেখ হাসিনা দেশে র্পূন মানবাধিকার ও গনতন্ত্র সুসংহত করে উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। কাজেই সারা দেশে তারুন্যের সমাবেশ ও শ্রমিক সমাবেশের নামে বিএনপি আবারও সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও জ্বালাও-পোড়াও করতে চাইলে তাদেরকে রাজপথে-পাড়া মহল্রায় যেখানেই পাওয়া যাবে সেখানেই প্রতিহত করতে যুবলীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান জানান

খুলনার যুবলীগ নেতৃবুন্দ।মহানগরীর ডাক বাংলো মোড়ের সোনালী ব্যাংক চত্ত্বরে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ সোহেল উদ্দিনের সভাপতিত্বে বিকেল সাড়ে চারটায় তারুণ্যের জয়যাত্রা সমাবেশ শুরু হয়। আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দীর পরিচালনায় বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামীলীগের সবাপতি সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, খুলনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশীদ,আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল, মহাগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃ সুজিত অধিকারী, আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ্যাড. আমিরুল আলম মিলন, খুলনা-৬ আসনের সংসদ সদস্য মো: আকতারুজ্জামান বাবু, যশোরের মো: আনোয়ার হোসেন,বরিশালের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্মসম্পাদক বদিউল ইসলাম, যুবলীগের বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ড. শামীম আল সাইফুল, সাতক্ষীরার মো: রফিকুল ইসলাম, ঝিনাইদহের অধ্যক্ষ নবী নেওয়াজ, কেন্দ্রীয় সদস্য মৃনাল কান্তি জোয়ার্দ্দার, মোঃ তাজউদ্দীন আহমেদ, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক সুব্রত পার, বদিউল আলম বদী, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু মনির মোহাম্মদ শহিদুল হক রাসেল, এ্যাডঃ ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, আন্তর্জাতিক সম্পাদক কাজী ছারোয়ার হোসেন, সামসুল আলম অনিক। সমাবেশে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ খুলনা মহানগর শাখার সভাপতি সফিকুর রহমান পলাশ, খুলনা জেলা যুবলীগের সভাপতি চৌধুরী মোহাম্মদ রায়হান ফরীদ, খুলনা মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজন, খুলনা জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি মাহাফজুর রহমান সোহাগপ্রমুখ। এরআগে বিভাগীয় তারুন্যেল সমাবেশে মিছিল, ব্যানার, ফেষ্টুনসহকারে খুলনা মহানগর ও জেলা যুবলীগ এবং বিভাগের অন্যান্য জেলাসমূহ যশোর, সাতক্ষীরা, নড়াইল, বাগেরহাট, গোপালগঞ্জ ও পিরোজপুর জেলা এবং বিভিন্ন উপজেলা ও ওয়ার্ড যুবলীগের নেতাকর্মীরা সমাবেশে অংশ নেয়।

এরমধ্যে বৃষ্টি উপেক্ষা করে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের খুলনা বিভাগীয় তারুণ্যের জয়যাত্রা সমাবেশ সফলে ২০ হাজার নেতা কর্মীর মিছিল নিয়ে বৃষ্টি উপেক্ষা করে যোগদান করেছেন খুলনা মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজন। এ সময় তার মিছিলের শেষ অংশ দেখা যাচ্ছিলো না। তার সাথে ছিলেন, স্বেচ্ছাসেবক নেতা ও কাউন্সিলর শরীফুল ইসলাম প্রিন্স, খুলনা মহানগর যুবলীগ নেতা সংরক্ষিত কাউন্সিলর রোজী ইসলাম নদী, মোস্তফা শিকদার, কাজী ইব্রাহিম মার্শাল, মহিদুল ইসলাম মিলন, মসিউর রহমান সুমন, ইয়াসিন আরাফাত, রাশেদুল ইসলাম রাশেদসহ খালিশপুর, দৌলতপুর, খানজাহান আলী, সদর ও সোনাডাঙ্গা থানা যুবলীগের নেতা কর্মীরা। এছাড়াও অংশগ্রহণ করে ছাত্রলীগ নেতা সোহান হোসেন শাওন, জনি বসু সহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ। ##