০৯:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
জেলা বিএনপির গঠিত পাইকগাছা ও দাকোপ পৌর কমিটি প্রত্যাখান :

টাকার বিনিময়ে দালাল, অযোগ্য, অর্ধশিক্ষিত ও মাদক ব্যবসায়ীদের দিয়ে বিএনপির কমিটি গঠনের অভিযোগ

###       খুলনা জেলা বিএনপির অসাংগঠনিক কর্মকান্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে জেলা বিএনপি গঠনকৃত নতুন আহবায়ক কমিটি প্রত্যাখ্যান করেছে পাইকগাছা ও দাকোপ পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ্ বুধবার খুলনা প্রেসক্লাবের হুমায়ূন কবীল বালু মিলনায়তনে পৃথক সাংবাদ সম্মেলন করে অগঠনতান্ত্রিকভাবে জেলা কমিটির আহবায়ক ও সদস্য সচিবের পকেটের লোক দিয়ে গঠিত কমিটি আগামী ৫দিনের মধ্যে বাতিল করে দলের ত্যাগী ও প্রকৃত নেতার্মীদের নিয়ে কবমিটি গঠনের দাবীও জানিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে পাইকগাছা পৌর বিএনপির ইমদাদুল হক ও দাকোপ পৌর বিএনপির আহবায়ক মোঃ শাকিল আহেম্মদ দিলু লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। পৃথক এ সময় সংবাদ সম্মেলনে দাকোপ ও পাইকগাছা পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ বলেন, গত ২৪এপ্রিলে ঈদ পুনর্মিলনী করে সকল রাজাতৈতিক কর্মকান্ড শেষ করে বাড়িতে যেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখি খুলনা জেলার অন্তর্গত ৫টি উপজেলার ২টি পৌরসভারৈআহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমরা বিস্ময়ে লক্ষ্য করলাম কোন রকম পূর্বাভাস, সমাবেশ, আলোচনা অথবা জেলা বিএনপির কোন সভা অথবা ভোটবিহীনভাবে জেলা আহবায়ক এবং সদস্য সচিবের পকেটের মনোনীত কর্মীদের নিয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। যাদের বিগত দিনে কোন রাজনৈতিক পরিচয় নেই, আন্দোলন সংগ্রামে নেই কোন ভূমি সামাজিক অবস্থাও নেই। হঠাৎ করে এই ধরণের লোকদের দিয়ে কমিটি দেওযায় পাইকগাছা ও দাকোপ পৌরসভার বিএনপির সকল কর্মীরা হতবাক হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সাত বছর আগে একই সাথে পাইকগাছা উপজেলা এবং পাইকগাছা পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন করেন তৎকালীন সভাপতি অধ্যাপক মাজেদুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম মনা। গত ৬মাস আগে পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির পুরনো সেই আহ্বায়ক কমিটি তত্ত্বাবধানে ভোটের মাধ্যমে কমিটি গঠন করা হয়। সেখানে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ ইসলাম অনিক, খুলনা বিভাগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু স্ব-শরীরে উপস্থিত থেকে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেন। যা সকল রাজনৈতিক কর্মীরা গ্রহণ করলেও জেলা কমিটির আহবায়ক ও সদস্য সচিবের মনপুত না হওয়ায় সেখানে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এর মধ্যে এমন দূরত্ব সৃষ্টি করে রাখা হয়েছে। যে কারনে পূর্ণাঙ্গ কমিটি আলোর মুখ দেখেনি। পাইকগাছা পৌরসভার সদ্য বিলুপ্ত কমিটির আহবায়ক ছিলেন পাইকগাছা আইনজীবি সমিতির ৫ বারের নির্বাচিত সভাপতি বিএনপির মনোনীত মেয়র প্রার্থী সর্বজন গ্রহণযোগ্য এডভোকেট আব্দুস সাত্তার। প্রথম যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন সাবেক প্যানেল মেয়র, বারবার নির্বাচিত কাউন্সিলর পাইকগাছা উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ইমদাদুল হক। তাদেরকে বাদ দিয়ে যাকে বর্তমানে আহ্বায়ক এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তিনি পুরাতন কমিটির ৩নং যুগ্ম আহ্বায়ক পাইকগাছা উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হলেও কমিটির ৩নং যুগ্ম আহ্বায়ক কামাল আহমেদ সেলিম নেওয়াজের কাছে ৩বার কাউন্সিলর নির্বাচনে পরাজিত হয়েছে। এই কমিটির লাকি পেশায় একজন কাকড়া ব্যবসায়ী, দলে তার কোন সামান্য অবদান নেই, কখনো ছাত্র রাজনীতিতে অংশ গ্রহণ করেননি, দলে তার কোন অবদান নেই, কোন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে না। মূল বাড়ি সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলায়। আর যাকে সদস্য সচিব করা হয়েছে তারও পেছনে কোন রাজনৈতিক পরিচয় নেই। পেশায় একজন ইট ভাটার সর্দার। সে ৬মাস সাতক্ষীরা–বাগেরহাট অঞ্চলের ইটের ভাটায় থাকে। বাকি ৬ মাস ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালিয়ে দিনাতিপাত করে। কখনো দলীয় কোন কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করে না। মোহর আলী সর্দার নামে একজনকে যুগ্ম আহবায়ক করা হয়েছে। তিনিও পৌরসভার বাসিন্দা নন। তিনি গদাইপুর ইউনিয়নে বসবাস করে। আরো একজন যুগ্মআহবায়ক রাখা হয়েছে আজহারুল ইসলাম গাজি। তিনিও একই ইউনিয়নের বাসিন্দা। অথচ বাদ দেওয়া হয়েছে কাজী নিয়ামুল হুদা কামাল, যিনি এই আওয়ামীলীগের আমলে দুইবার নির্বাচিত কাউন্সিলর। বাদ দেওয়া হয়েছে মতলেব গাজীকে যিনি গত কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন। সকল দলীয় কর্মকান্ডে তার সরব উপস্থিতি ছিল। বাদ দেওয়া হয়েছে সাবেক ছাত্রনেতা জেলা ছাত্রদলের আইন বিষয়ক সম্পাদক ইফতেকার মোহাম্মদ সাবেরীকে। যে দলের কারনে প্রায় ১০টার অধিক মামলার আসামি। বর্তমানে ৯টি ওয়ার্ডে সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন তাদের কেউকেই জাহ্বায়ক কমিটিতে রাখা হয়নি।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর আমাদের দল বিএনপি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার বাইরে। অত্যাচার, নিপীড়নের মধ্য দিয়ে আমাদের প্রতিটি দিন অতিবাহিত করতে হচ্ছে। আমাদের নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যখন দলকে সুসংগঠিত করার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সেই সময় জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব টাকার বিনিময়ে আওয়ামীলীগের সাথে আতাতকারী দালাল, অথর্ব, অযোগ্য, অর্ধশিক্ষিত রাজনৈতিক দুর্ব্যবহার কারী, উৎকোচ গ্রহণে সিদ্ধহস্ত তাদেরকে দিয়ে হঠাৎ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জেলা বিএনপির কোন যুগ্ম আহবায়ক তথা কাউকে না জানিয়ে আহবায়ক কমিটি ঘোষনা করেছে। আমরা এই কমিটি ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করছি। এবং আগামী ৫ দিনের মধ্যে প্রকৃত রাজনৈতিক কর্মীদের দিয়ে কমিটি পূনর্গঠনের জোর দাবী জানাচ্ছি। অন্যথায় উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতির দায় আমরা নিব না। সকল দায় জেলা বি্েনপির আহবায়ক ও সদস্য সচিবকে নিতে হবে। সংবাদ সম্মেলনে দাকোপ পৌর বিএনপির এবং পাইকগাছা পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ ও কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। ##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik adhumati

জনপ্রিয়

কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ আটক -১ 

জেলা বিএনপির গঠিত পাইকগাছা ও দাকোপ পৌর কমিটি প্রত্যাখান :

টাকার বিনিময়ে দালাল, অযোগ্য, অর্ধশিক্ষিত ও মাদক ব্যবসায়ীদের দিয়ে বিএনপির কমিটি গঠনের অভিযোগ

প্রকাশিত সময় : ০৯:৩৩:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৩

###       খুলনা জেলা বিএনপির অসাংগঠনিক কর্মকান্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে জেলা বিএনপি গঠনকৃত নতুন আহবায়ক কমিটি প্রত্যাখ্যান করেছে পাইকগাছা ও দাকোপ পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ্ বুধবার খুলনা প্রেসক্লাবের হুমায়ূন কবীল বালু মিলনায়তনে পৃথক সাংবাদ সম্মেলন করে অগঠনতান্ত্রিকভাবে জেলা কমিটির আহবায়ক ও সদস্য সচিবের পকেটের লোক দিয়ে গঠিত কমিটি আগামী ৫দিনের মধ্যে বাতিল করে দলের ত্যাগী ও প্রকৃত নেতার্মীদের নিয়ে কবমিটি গঠনের দাবীও জানিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে পাইকগাছা পৌর বিএনপির ইমদাদুল হক ও দাকোপ পৌর বিএনপির আহবায়ক মোঃ শাকিল আহেম্মদ দিলু লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। পৃথক এ সময় সংবাদ সম্মেলনে দাকোপ ও পাইকগাছা পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ বলেন, গত ২৪এপ্রিলে ঈদ পুনর্মিলনী করে সকল রাজাতৈতিক কর্মকান্ড শেষ করে বাড়িতে যেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখি খুলনা জেলার অন্তর্গত ৫টি উপজেলার ২টি পৌরসভারৈআহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমরা বিস্ময়ে লক্ষ্য করলাম কোন রকম পূর্বাভাস, সমাবেশ, আলোচনা অথবা জেলা বিএনপির কোন সভা অথবা ভোটবিহীনভাবে জেলা আহবায়ক এবং সদস্য সচিবের পকেটের মনোনীত কর্মীদের নিয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। যাদের বিগত দিনে কোন রাজনৈতিক পরিচয় নেই, আন্দোলন সংগ্রামে নেই কোন ভূমি সামাজিক অবস্থাও নেই। হঠাৎ করে এই ধরণের লোকদের দিয়ে কমিটি দেওযায় পাইকগাছা ও দাকোপ পৌরসভার বিএনপির সকল কর্মীরা হতবাক হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সাত বছর আগে একই সাথে পাইকগাছা উপজেলা এবং পাইকগাছা পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন করেন তৎকালীন সভাপতি অধ্যাপক মাজেদুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম মনা। গত ৬মাস আগে পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির পুরনো সেই আহ্বায়ক কমিটি তত্ত্বাবধানে ভোটের মাধ্যমে কমিটি গঠন করা হয়। সেখানে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ ইসলাম অনিক, খুলনা বিভাগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু স্ব-শরীরে উপস্থিত থেকে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেন। যা সকল রাজনৈতিক কর্মীরা গ্রহণ করলেও জেলা কমিটির আহবায়ক ও সদস্য সচিবের মনপুত না হওয়ায় সেখানে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এর মধ্যে এমন দূরত্ব সৃষ্টি করে রাখা হয়েছে। যে কারনে পূর্ণাঙ্গ কমিটি আলোর মুখ দেখেনি। পাইকগাছা পৌরসভার সদ্য বিলুপ্ত কমিটির আহবায়ক ছিলেন পাইকগাছা আইনজীবি সমিতির ৫ বারের নির্বাচিত সভাপতি বিএনপির মনোনীত মেয়র প্রার্থী সর্বজন গ্রহণযোগ্য এডভোকেট আব্দুস সাত্তার। প্রথম যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন সাবেক প্যানেল মেয়র, বারবার নির্বাচিত কাউন্সিলর পাইকগাছা উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ইমদাদুল হক। তাদেরকে বাদ দিয়ে যাকে বর্তমানে আহ্বায়ক এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তিনি পুরাতন কমিটির ৩নং যুগ্ম আহ্বায়ক পাইকগাছা উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হলেও কমিটির ৩নং যুগ্ম আহ্বায়ক কামাল আহমেদ সেলিম নেওয়াজের কাছে ৩বার কাউন্সিলর নির্বাচনে পরাজিত হয়েছে। এই কমিটির লাকি পেশায় একজন কাকড়া ব্যবসায়ী, দলে তার কোন সামান্য অবদান নেই, কখনো ছাত্র রাজনীতিতে অংশ গ্রহণ করেননি, দলে তার কোন অবদান নেই, কোন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে না। মূল বাড়ি সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলায়। আর যাকে সদস্য সচিব করা হয়েছে তারও পেছনে কোন রাজনৈতিক পরিচয় নেই। পেশায় একজন ইট ভাটার সর্দার। সে ৬মাস সাতক্ষীরা–বাগেরহাট অঞ্চলের ইটের ভাটায় থাকে। বাকি ৬ মাস ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালিয়ে দিনাতিপাত করে। কখনো দলীয় কোন কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করে না। মোহর আলী সর্দার নামে একজনকে যুগ্ম আহবায়ক করা হয়েছে। তিনিও পৌরসভার বাসিন্দা নন। তিনি গদাইপুর ইউনিয়নে বসবাস করে। আরো একজন যুগ্মআহবায়ক রাখা হয়েছে আজহারুল ইসলাম গাজি। তিনিও একই ইউনিয়নের বাসিন্দা। অথচ বাদ দেওয়া হয়েছে কাজী নিয়ামুল হুদা কামাল, যিনি এই আওয়ামীলীগের আমলে দুইবার নির্বাচিত কাউন্সিলর। বাদ দেওয়া হয়েছে মতলেব গাজীকে যিনি গত কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন। সকল দলীয় কর্মকান্ডে তার সরব উপস্থিতি ছিল। বাদ দেওয়া হয়েছে সাবেক ছাত্রনেতা জেলা ছাত্রদলের আইন বিষয়ক সম্পাদক ইফতেকার মোহাম্মদ সাবেরীকে। যে দলের কারনে প্রায় ১০টার অধিক মামলার আসামি। বর্তমানে ৯টি ওয়ার্ডে সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন তাদের কেউকেই জাহ্বায়ক কমিটিতে রাখা হয়নি।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর আমাদের দল বিএনপি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার বাইরে। অত্যাচার, নিপীড়নের মধ্য দিয়ে আমাদের প্রতিটি দিন অতিবাহিত করতে হচ্ছে। আমাদের নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যখন দলকে সুসংগঠিত করার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সেই সময় জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব টাকার বিনিময়ে আওয়ামীলীগের সাথে আতাতকারী দালাল, অথর্ব, অযোগ্য, অর্ধশিক্ষিত রাজনৈতিক দুর্ব্যবহার কারী, উৎকোচ গ্রহণে সিদ্ধহস্ত তাদেরকে দিয়ে হঠাৎ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জেলা বিএনপির কোন যুগ্ম আহবায়ক তথা কাউকে না জানিয়ে আহবায়ক কমিটি ঘোষনা করেছে। আমরা এই কমিটি ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করছি। এবং আগামী ৫ দিনের মধ্যে প্রকৃত রাজনৈতিক কর্মীদের দিয়ে কমিটি পূনর্গঠনের জোর দাবী জানাচ্ছি। অন্যথায় উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতির দায় আমরা নিব না। সকল দায় জেলা বি্েনপির আহবায়ক ও সদস্য সচিবকে নিতে হবে। সংবাদ সম্মেলনে দাকোপ পৌর বিএনপির এবং পাইকগাছা পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ ও কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। ##