০৭:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দৌলতপুর কনকনে শীতে ও ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত জনজীবন

####

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সপ্তাহব্যাপী ঘন ঘন কুয়াশা, কনকনে বাতাস ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দৌলতপুরে খেটে খাওয়া জনজীবন। রাত যতই গভীর হয় ততই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির ফোঁটার মতো কুয়াশা ঝরছে। এতে দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষজন অবস্থা বিপন্ন হয়ে পড়েছে। জানা গেছে, বেলা বাড়লে কুয়াশা কিছুটা কমছে। তবে সূর্যের দেখা না পাওয়ায় শীতের তীব্রতা কমছে না। এর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে তীব্র হিমেল বাতাস। ফলে সকালে মানুষ ঘর থেকে বের হতে পারছেন না। কিন্তু কর্মজীবী মানুষকে শীত উপেক্ষা করে বের হতেই হচ্ছে। শহরের রাস্তাগুলোতে লোকজন চলাচল কম। যার কারণে রিকশা, অটোরিকশা ও ভ্যানসহ ছোট ছোট যানবাহনের চালকরা ভাড়া পাচ্ছেন না। সজিব চাষিরা জানান, তারা ভোর থেকেই মাঠে কাজ করেন। কিন্তু তীব্র শীত আর কনকনে ঠান্ডা বাতাসের কারণে মাঠে কাজ করতে পারছেন না। শীতে হাত-পা জমে যাচ্ছে। ফলে কৃষিকাজে সমস্যা হচ্ছে। রিকশা চালক আরিফ বলেন, আগে সকাল থেকে বেলা ১০টার মধ্যে ৪০০টাকা ৫০০ টাকা ভাড়া মারতেন তারা। সেখানে এই শীতে যাত্রী কম হওয়ায় তারা একই সময়ে ১৫০ টাকার ভাড়াও পাচ্ছেন না। ফলে তাদের আয় কম হচ্ছে। দিনমজুররা শীতে কাজ করতে পারছে না। হাত-পা শীতে জমে যাচ্ছে।

 

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik Madhumati

জনপ্রিয়

কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ আটক -১ 

দৌলতপুর কনকনে শীতে ও ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত জনজীবন

প্রকাশিত সময় : ০৩:০০:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৪

####

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সপ্তাহব্যাপী ঘন ঘন কুয়াশা, কনকনে বাতাস ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দৌলতপুরে খেটে খাওয়া জনজীবন। রাত যতই গভীর হয় ততই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির ফোঁটার মতো কুয়াশা ঝরছে। এতে দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষজন অবস্থা বিপন্ন হয়ে পড়েছে। জানা গেছে, বেলা বাড়লে কুয়াশা কিছুটা কমছে। তবে সূর্যের দেখা না পাওয়ায় শীতের তীব্রতা কমছে না। এর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে তীব্র হিমেল বাতাস। ফলে সকালে মানুষ ঘর থেকে বের হতে পারছেন না। কিন্তু কর্মজীবী মানুষকে শীত উপেক্ষা করে বের হতেই হচ্ছে। শহরের রাস্তাগুলোতে লোকজন চলাচল কম। যার কারণে রিকশা, অটোরিকশা ও ভ্যানসহ ছোট ছোট যানবাহনের চালকরা ভাড়া পাচ্ছেন না। সজিব চাষিরা জানান, তারা ভোর থেকেই মাঠে কাজ করেন। কিন্তু তীব্র শীত আর কনকনে ঠান্ডা বাতাসের কারণে মাঠে কাজ করতে পারছেন না। শীতে হাত-পা জমে যাচ্ছে। ফলে কৃষিকাজে সমস্যা হচ্ছে। রিকশা চালক আরিফ বলেন, আগে সকাল থেকে বেলা ১০টার মধ্যে ৪০০টাকা ৫০০ টাকা ভাড়া মারতেন তারা। সেখানে এই শীতে যাত্রী কম হওয়ায় তারা একই সময়ে ১৫০ টাকার ভাড়াও পাচ্ছেন না। ফলে তাদের আয় কম হচ্ছে। দিনমজুররা শীতে কাজ করতে পারছে না। হাত-পা শীতে জমে যাচ্ছে।