০৬:৫২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নগরীতে শিশু কন্যাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, সৎ বাবা ও মা আটক

###    নগরীতে রাশিদা খাতুন নামে ০৮বছর বয়সী শিশুকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে তার সৎ বাবা। সোমবার দুপুরের দিকে রূপসা শহর রক্ষা বাধ বস্তি এলাকার ২২নং ওয়ার্ডের সালাহউদ্দিন গলির বাসিন্দা মো: রাশেদ ওরফে রাঙা তার সৎ মেয়েকে হত্যা করে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার এবং সৎ বাবা রাশেদ ও মা  তুলি বেগমকে আটক করে।  এ ঘটনায় শিশু হত্যাকারী সৎ বাবার বিচারের দাবীতে এলাকাবাসী বিক্ষোভ মিছিল করে।

খুলনা সদর থানার ওসি মো: আল মামুন জানান,  নগরীর রূপসা বাধের বস্তি এলাকার সালাহউদ্দিন গলির বাসিন্দা মো: রাশেদ ওরফে রাঙা  পারিবারিক কলহের জের ধরে তার সৎ মেয়ে রাশিদাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর ঘরের মধ্যে রশি দিয়ে ঝুলিয়ে রাথে। পরে সে আত্নহত্যা করেছে বলে প্রচার করে। আশপাশের লোকজন তার অন্য মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলে তার বাবা রাশেদ হত্যা করেছে বলে জানায়। এ সময় স্থানীয়রা পুলিশে খবর দিলে হাইওয়ে পুলিশ, সদর থানা পুলিশ, সিআইডি ও কেএমপির উপপুলিশ কমিশনারসহ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে যান। ঘটনাস্থল থেকে সিআইডির সদস্যরা নিহতের ঘটনার তথ্য ও স্যাম্পল সংগ্রহরে পর থানা পুলিশ  লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।  এ সময় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী শিশু হত্যাকারী সৎ বাবা রাশেদের ফাসির দাবীতে বিক্ষোভ করে। পুলিশ এ সময় রাশেদ ও তার স্ত্রী তুলি বেগমকে আটক করে বিক্ষুব্ধদের বিচারের আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।  ##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

dainik madhumati

জনপ্রিয়

কেএমপি’র ০২ পুলিশ সদস্য জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কারে ভূষিত

নগরীতে শিশু কন্যাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, সৎ বাবা ও মা আটক

প্রকাশিত সময় : ০৯:০৯:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২২

###    নগরীতে রাশিদা খাতুন নামে ০৮বছর বয়সী শিশুকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে তার সৎ বাবা। সোমবার দুপুরের দিকে রূপসা শহর রক্ষা বাধ বস্তি এলাকার ২২নং ওয়ার্ডের সালাহউদ্দিন গলির বাসিন্দা মো: রাশেদ ওরফে রাঙা তার সৎ মেয়েকে হত্যা করে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার এবং সৎ বাবা রাশেদ ও মা  তুলি বেগমকে আটক করে।  এ ঘটনায় শিশু হত্যাকারী সৎ বাবার বিচারের দাবীতে এলাকাবাসী বিক্ষোভ মিছিল করে।

খুলনা সদর থানার ওসি মো: আল মামুন জানান,  নগরীর রূপসা বাধের বস্তি এলাকার সালাহউদ্দিন গলির বাসিন্দা মো: রাশেদ ওরফে রাঙা  পারিবারিক কলহের জের ধরে তার সৎ মেয়ে রাশিদাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর ঘরের মধ্যে রশি দিয়ে ঝুলিয়ে রাথে। পরে সে আত্নহত্যা করেছে বলে প্রচার করে। আশপাশের লোকজন তার অন্য মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলে তার বাবা রাশেদ হত্যা করেছে বলে জানায়। এ সময় স্থানীয়রা পুলিশে খবর দিলে হাইওয়ে পুলিশ, সদর থানা পুলিশ, সিআইডি ও কেএমপির উপপুলিশ কমিশনারসহ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে যান। ঘটনাস্থল থেকে সিআইডির সদস্যরা নিহতের ঘটনার তথ্য ও স্যাম্পল সংগ্রহরে পর থানা পুলিশ  লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।  এ সময় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী শিশু হত্যাকারী সৎ বাবা রাশেদের ফাসির দাবীতে বিক্ষোভ করে। পুলিশ এ সময় রাশেদ ও তার স্ত্রী তুলি বেগমকে আটক করে বিক্ষুব্ধদের বিচারের আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।  ##