১২:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মননশীলতার উন্মেষ ঘটে –শারমীন পারভীন নিপা

  • সংবাদদাতা
  • প্রকাশিত সময় : ০৮:৩৯:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৪৪ পড়েছেন

তরিকুল ইসলাম ডালিম :

শিক্ষা মনুষ্যত্ব বিকাশের মাধ্যমে আত্মোপলব্ধির চাবিকাঠি, আত্মবিশ্বাস ও সুকুমারবৃত্তির পরিস্ফুটন এবং জীবন সমস্যা সমাধানের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ দিকনির্দেশনা। শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মননশীলতার উন্মেষ ঘটে এবং অজানাকে জানতে পারে। শিক্ষাকে বলা হয় সমগ্র জীবনব্যাপী এক কল্যাণকর প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ায় একজন শিক্ষার্থী জ্ঞানের জগতে প্রবেশ করে ধীরে ধীরে; ধাপে ধাপে। মূলত শিক্ষক-শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক শিক্ষা প্রাতিষ্ঠানিক পরিবেশে পরিচালিত হয়ে থাকে। আধুনিককালে শিখন-শেখানো কার্যক্রমে শুধু বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান অর্জন করলে হয় না। মানসম্মত ও যুগোপযোগী শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় কতগুলো বিষয়ে দক্ষতা ও কৌশল অবলম্বন করতে হয়, যা সামগ্রিকভাবে শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। মানুষের জীবন যেমন ডায়নামিক বা চলমান, তেমনি শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনাও সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করেছে। বর্তমান সময়ে শিক্ষা ক্ষেত্রে এরকম একটি সংশ্লিষ্ট ও প্রাসঙ্গিক বিষয় হল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশও এগিয়ে যাচ্ছে তার অভীষ্ট লক্ষ্যে। শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার ডিজিটাল বাংলাদেশ আন্দোলনের এক অন্যতম ক্ষেত্র বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তির গুরুত্ব উপলব্ধি করে প্রাথমিক শিক্ষায় এর সফল সংযোজন ঘটানো হয়েছে। আমাদের শিক্ষার নানা ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের শিক্ষাকে টেকসই ও মানসম্মত পর্যায়ে পৌঁছে দিতে সহায়তা করেছে। ই-বুক প্রণয়ন, শ্রেণিকক্ষে মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে ডিজিটাল কনটেন্টের মাধ্যমে পাঠ উপস্থাপন আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় যুগোপযোগী ও বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধন করছে। শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে বিশ্বায়নের যুগে উন্নত দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষার শিখন-শেখানো পদ্ধতিতে তথ্যপ্রযুক্তির সংযোগ ঘটানো হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তিকে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রমে কাজে লাগানোর মাধ্যমে কঠিন শ্রেণি কার্যক্রমকে আনন্দময় করে তোলা হচ্ছে।পঠন দক্ষতা উন্নয়নে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটিয়ে প্রমিত উচ্চারণ শেখা ছাড়াও পড়ার আগ্রহ তৈরিতে আইসিটি কার্যক্রম ভূমিকা রাখতে সক্ষম হচ্ছে। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমে শিশুরা খুশিমনে শেখে। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম ব্যবহারের মাধ্যমে গতানুগতিক শিক্ষককেন্দ্রিক শিক্ষাকার্যক্রম,যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমের মাধ্যমে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। সেখানে শিক্ষার্থীদের মুখস্থ বিদ্যার প্রবণতা কমেছে এবং শেখার প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। শিক্ষকরা ইন্টারনেট সার্চ করে বিভিন্ন শিখন-শেখানো উপকরণ ডাউনলোড করে বিষয় ও শ্রেণি উপযোগী কনটেন্ট তৈরি করে ক্লাস নিতে পারছে। এতে শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা ও জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে প্রধান শিক্ষক প্রতিটি ক্লাস পর্যবেক্ষণ করতে পারেন। আবার ক্লাউডস অ্যাপের মাধ্যমে বিশ্বের যে কোনো প্রান্ত থেকে বিদ্যালয়টির শিখন-শেখানো কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করা যায়। বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোয় ডিজিটাল হাজিরার প্রবর্তন শুরু হয়েছে। এর ফলে একদিকে যেমন সময়ের প্রতি গুরুত্ব বাড়ছে, তেমনি শিক্ষকরা হয়ে উঠছেন আরও সচেতন ও কর্মতৎপর।দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ ও মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর বিতরণের মাধ্যমে ডিজিটাল ক্লাসরুম স্থাপনের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এ লক্ষ্যে যেসব বিদ্যালয়ে বিদ্যুৎ নেই, সেখানে সংযোগ স্থাপনের কাজ চলছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষায় সর্বত্র ই-মনিটরিং সিস্টেম চালুর লক্ষ্যে ৩ হাজার ৭০০টি ট্যাব সংগ্রহের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। এ ছাড়াও শিক্ষকদের আইসিটি ব্যবহার করে ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরির বিষয়ে প্রশিক্ষণের জন্য দেশের প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইন্সটিটিউটগুলোয় (পিটিআই) ১২ দিনব্যাপী আইসিটিবিষয়ক মৌলিক প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। এ পর্যন্ত প্রায় ৬০ হাজারের বেশি বিদ্যালয় শিক্ষককে এ মৌলিক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে পুরনো ৫৫টি ও নতুন ১১টি পিটিআইয়ে অত্যাধুনিক আইসিটি ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের একবিংশ শতকের দক্ষ জনগোষ্ঠী হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তির সমন্বয় ঘটানোর কোনো বিকল্প নেই। আধুনিক শিক্ষা বিজ্ঞানের এ প্রত্যাশা পূরণের ক্ষেত্রে আমাদের দেশে সত্যিকার অর্থে শিক্ষার প্রধান শক্তিশালী হাতিয়ার হল আইসিটি। এমডিজি অর্জনে প্রাথমিক শিক্ষায় আইসিটির ব্যবহার বাংলাদেশের ব্যাপক সাফল্য নিশ্চিত করেছে। এসডিজিতেও সরকার মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষার প্রতি অপরিসীম গুরুত্ব দিয়েছে এবং ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। শিক্ষক হিসেবে আমি মনে করি ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে ওঠার এক অভিনব গঠন প্রক্রিয়া শিক্ষা ক্ষেত্রে এই তথ্য প্রযুক্তি। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাও খুব তাড়াতাড়ি তরান্বিত হবে বলে সবাই আশাবাদী। ###

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

dainik madhumati

জনপ্রিয়

সাতক্ষীরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের মতবিনিময় সভা দু’গ্রুপের হাতাহাতিতে ভন্ডুল

শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মননশীলতার উন্মেষ ঘটে –শারমীন পারভীন নিপা

প্রকাশিত সময় : ০৮:৩৯:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

তরিকুল ইসলাম ডালিম :

শিক্ষা মনুষ্যত্ব বিকাশের মাধ্যমে আত্মোপলব্ধির চাবিকাঠি, আত্মবিশ্বাস ও সুকুমারবৃত্তির পরিস্ফুটন এবং জীবন সমস্যা সমাধানের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ দিকনির্দেশনা। শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মননশীলতার উন্মেষ ঘটে এবং অজানাকে জানতে পারে। শিক্ষাকে বলা হয় সমগ্র জীবনব্যাপী এক কল্যাণকর প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ায় একজন শিক্ষার্থী জ্ঞানের জগতে প্রবেশ করে ধীরে ধীরে; ধাপে ধাপে। মূলত শিক্ষক-শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক শিক্ষা প্রাতিষ্ঠানিক পরিবেশে পরিচালিত হয়ে থাকে। আধুনিককালে শিখন-শেখানো কার্যক্রমে শুধু বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান অর্জন করলে হয় না। মানসম্মত ও যুগোপযোগী শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় কতগুলো বিষয়ে দক্ষতা ও কৌশল অবলম্বন করতে হয়, যা সামগ্রিকভাবে শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। মানুষের জীবন যেমন ডায়নামিক বা চলমান, তেমনি শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনাও সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করেছে। বর্তমান সময়ে শিক্ষা ক্ষেত্রে এরকম একটি সংশ্লিষ্ট ও প্রাসঙ্গিক বিষয় হল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশও এগিয়ে যাচ্ছে তার অভীষ্ট লক্ষ্যে। শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার ডিজিটাল বাংলাদেশ আন্দোলনের এক অন্যতম ক্ষেত্র বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তির গুরুত্ব উপলব্ধি করে প্রাথমিক শিক্ষায় এর সফল সংযোজন ঘটানো হয়েছে। আমাদের শিক্ষার নানা ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের শিক্ষাকে টেকসই ও মানসম্মত পর্যায়ে পৌঁছে দিতে সহায়তা করেছে। ই-বুক প্রণয়ন, শ্রেণিকক্ষে মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে ডিজিটাল কনটেন্টের মাধ্যমে পাঠ উপস্থাপন আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় যুগোপযোগী ও বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধন করছে। শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে বিশ্বায়নের যুগে উন্নত দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষার শিখন-শেখানো পদ্ধতিতে তথ্যপ্রযুক্তির সংযোগ ঘটানো হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তিকে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রমে কাজে লাগানোর মাধ্যমে কঠিন শ্রেণি কার্যক্রমকে আনন্দময় করে তোলা হচ্ছে।পঠন দক্ষতা উন্নয়নে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটিয়ে প্রমিত উচ্চারণ শেখা ছাড়াও পড়ার আগ্রহ তৈরিতে আইসিটি কার্যক্রম ভূমিকা রাখতে সক্ষম হচ্ছে। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমে শিশুরা খুশিমনে শেখে। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম ব্যবহারের মাধ্যমে গতানুগতিক শিক্ষককেন্দ্রিক শিক্ষাকার্যক্রম,যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমের মাধ্যমে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। সেখানে শিক্ষার্থীদের মুখস্থ বিদ্যার প্রবণতা কমেছে এবং শেখার প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। শিক্ষকরা ইন্টারনেট সার্চ করে বিভিন্ন শিখন-শেখানো উপকরণ ডাউনলোড করে বিষয় ও শ্রেণি উপযোগী কনটেন্ট তৈরি করে ক্লাস নিতে পারছে। এতে শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা ও জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে প্রধান শিক্ষক প্রতিটি ক্লাস পর্যবেক্ষণ করতে পারেন। আবার ক্লাউডস অ্যাপের মাধ্যমে বিশ্বের যে কোনো প্রান্ত থেকে বিদ্যালয়টির শিখন-শেখানো কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করা যায়। বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোয় ডিজিটাল হাজিরার প্রবর্তন শুরু হয়েছে। এর ফলে একদিকে যেমন সময়ের প্রতি গুরুত্ব বাড়ছে, তেমনি শিক্ষকরা হয়ে উঠছেন আরও সচেতন ও কর্মতৎপর।দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ ও মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর বিতরণের মাধ্যমে ডিজিটাল ক্লাসরুম স্থাপনের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এ লক্ষ্যে যেসব বিদ্যালয়ে বিদ্যুৎ নেই, সেখানে সংযোগ স্থাপনের কাজ চলছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষায় সর্বত্র ই-মনিটরিং সিস্টেম চালুর লক্ষ্যে ৩ হাজার ৭০০টি ট্যাব সংগ্রহের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। এ ছাড়াও শিক্ষকদের আইসিটি ব্যবহার করে ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরির বিষয়ে প্রশিক্ষণের জন্য দেশের প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইন্সটিটিউটগুলোয় (পিটিআই) ১২ দিনব্যাপী আইসিটিবিষয়ক মৌলিক প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। এ পর্যন্ত প্রায় ৬০ হাজারের বেশি বিদ্যালয় শিক্ষককে এ মৌলিক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে পুরনো ৫৫টি ও নতুন ১১টি পিটিআইয়ে অত্যাধুনিক আইসিটি ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের একবিংশ শতকের দক্ষ জনগোষ্ঠী হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তির সমন্বয় ঘটানোর কোনো বিকল্প নেই। আধুনিক শিক্ষা বিজ্ঞানের এ প্রত্যাশা পূরণের ক্ষেত্রে আমাদের দেশে সত্যিকার অর্থে শিক্ষার প্রধান শক্তিশালী হাতিয়ার হল আইসিটি। এমডিজি অর্জনে প্রাথমিক শিক্ষায় আইসিটির ব্যবহার বাংলাদেশের ব্যাপক সাফল্য নিশ্চিত করেছে। এসডিজিতেও সরকার মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষার প্রতি অপরিসীম গুরুত্ব দিয়েছে এবং ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। শিক্ষক হিসেবে আমি মনে করি ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে ওঠার এক অভিনব গঠন প্রক্রিয়া শিক্ষা ক্ষেত্রে এই তথ্য প্রযুক্তি। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাও খুব তাড়াতাড়ি তরান্বিত হবে বলে সবাই আশাবাদী। ###