০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাতক্ষীরার উপকুলীয় ইছামতি নদীর বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, আতংকে এলাকাবাসী

####

শক্তিশালী ঘুর্ণিঝড় “রেমাল” সাতক্ষীরা উপকুল বিদ্ধস্ত করেছে। প্রায় ১০ঘন্টা ব্যপী তান্ডবে সাতক্ষীরার জেলার উপকুলেন প্রায় দুইলক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, আংশিক ও সম্পুর্ণভাবে নষ্ট হয়েছে ১৫০০ ঘর-বাড়ী, তলিয়ে গেছে অসংখ্য মাছের ঘের ও কৃষিজমি মৌসুম ফসল ও আমচাষী। অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে জেলার সকল মানুষ। সুন্দরবনের অসংখ্য হরিণ সহ নিরিহ প্রানী, অপুরনীয় ক্ষতি হয়েছে জীব বৈচিত্র ও সুন্দরবনের- যার অর্থনৈতিক ক্ষতি পরিমাপ করা যায় না।
ইতোমধ্যে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের তালিকা সম্পন্ন করা হয়েছে, সরকারি ও বেসরকারি পর্য়ায়ে বিডিন্ন ত্রান সহায়তা ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে
এবং দেবহাটা ইছামতি নদীর এলাকায় অনেক অংশে উৃপকুলীয় বাঁধ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে যা অনতিবিলম্বে প্রয়োজনীয় সংস্কার করা আশু প্রয়োজন। আমরা মনেকরি যথোপযুক্ত সরকারি বেসরকারি উদ্যোগের ফলে এই ক্ষতিগ্রস্থতা স্থানীয় ভুক্তভোগী মানুষ কাটিয়ে উঠতে পারবেন, তার জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার মাননীয় সংসদ সদস্য সহ সকলের সহায়তা কামনা করছি।
এতদসত্বেও ঘুর্ণিঝড় রেমাল কে মোকাবেলায় জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ, আবহওয়া অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিস, ইউডিএমসির সদস্য, বিভিন্ন স্বেচ্ছা সেবক দল, সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সর্বপরি জেলায় কর্মরত গণমাধ্যম ও বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়ার প্রতিনিধিবৃন্দ যেভাবে, ঘুর্ণিঝড় সম্পর্কে আগাম তথ্য প্রদান করে সতর্ক করেছেন ও ঘুর্ণিঝড় পরবর্তী সময়ে সহায়তার হাত বড়িয়ে দিয়েছেন,যার ফলে জেলায় বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির মোকাবেলা করা সম্ভব হয়েছে,তার জন্য উপজেলা প্রশাসন পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন ও সাধুবাদ জানিয়েছেন। ##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik Madhumati

জনপ্রিয়

গোপালগঞ্জে অপচিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু, কথিত ডাক্তার আটক

সাতক্ষীরার উপকুলীয় ইছামতি নদীর বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, আতংকে এলাকাবাসী

প্রকাশিত সময় : ১১:২৩:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ মে ২০২৪

####

শক্তিশালী ঘুর্ণিঝড় “রেমাল” সাতক্ষীরা উপকুল বিদ্ধস্ত করেছে। প্রায় ১০ঘন্টা ব্যপী তান্ডবে সাতক্ষীরার জেলার উপকুলেন প্রায় দুইলক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, আংশিক ও সম্পুর্ণভাবে নষ্ট হয়েছে ১৫০০ ঘর-বাড়ী, তলিয়ে গেছে অসংখ্য মাছের ঘের ও কৃষিজমি মৌসুম ফসল ও আমচাষী। অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে জেলার সকল মানুষ। সুন্দরবনের অসংখ্য হরিণ সহ নিরিহ প্রানী, অপুরনীয় ক্ষতি হয়েছে জীব বৈচিত্র ও সুন্দরবনের- যার অর্থনৈতিক ক্ষতি পরিমাপ করা যায় না।
ইতোমধ্যে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের তালিকা সম্পন্ন করা হয়েছে, সরকারি ও বেসরকারি পর্য়ায়ে বিডিন্ন ত্রান সহায়তা ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে
এবং দেবহাটা ইছামতি নদীর এলাকায় অনেক অংশে উৃপকুলীয় বাঁধ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে যা অনতিবিলম্বে প্রয়োজনীয় সংস্কার করা আশু প্রয়োজন। আমরা মনেকরি যথোপযুক্ত সরকারি বেসরকারি উদ্যোগের ফলে এই ক্ষতিগ্রস্থতা স্থানীয় ভুক্তভোগী মানুষ কাটিয়ে উঠতে পারবেন, তার জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার মাননীয় সংসদ সদস্য সহ সকলের সহায়তা কামনা করছি।
এতদসত্বেও ঘুর্ণিঝড় রেমাল কে মোকাবেলায় জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ, আবহওয়া অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিস, ইউডিএমসির সদস্য, বিভিন্ন স্বেচ্ছা সেবক দল, সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সর্বপরি জেলায় কর্মরত গণমাধ্যম ও বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়ার প্রতিনিধিবৃন্দ যেভাবে, ঘুর্ণিঝড় সম্পর্কে আগাম তথ্য প্রদান করে সতর্ক করেছেন ও ঘুর্ণিঝড় পরবর্তী সময়ে সহায়তার হাত বড়িয়ে দিয়েছেন,যার ফলে জেলায় বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির মোকাবেলা করা সম্ভব হয়েছে,তার জন্য উপজেলা প্রশাসন পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন ও সাধুবাদ জানিয়েছেন। ##