০৭:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১০ ডিসেম্বরের মহাসমাবেশ শেষে সরকারকে বিদায় নিতে হবে  : এ্যাড. মনা

দেশের সকল বিভাগীয় সদরে গণ সমাবেশ আয়োজন শেষে আগামী ১০ডিসেম্বর রাজধানীতে মহাসমাবেশ করবে বিএনপি। ওই কর্মসূচির মধ্য দিয়ে এই ফ্যাসিবাদী শাসককে ক্ষমতা থেকে বিদায় নিতে হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও খুলনা মহানগর কমিটির আহবায়ক শফিকুল আলম মনা। মঙ্গলবার খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির এক যৌথ প্রস্ততি সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এ কথা বলেন তিনি। নগরীর কে ডি ঘোষ রোডস্থ দলীয় কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সরকারের সময় ফুরিয়ে এসেছে জানিয়ে মনা বলেন, আন্দোলনে গুণগত পরিবর্তন এসেছে। বিএনপির কর্মসূচিতে জনগনের অংশগ্রহণ বাড়ছে। হামলা হলে পাল্টা হামলার মাধ্যমে প্রতিরোধ গড়ে তোলা হচ্ছে। সরকার বিরোধী সব রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে যুগপৎ আন্দোলনের জন্য সার্বিক প্রস্ততি নিচ্ছেন দেশনায়ক তারেক রহমান। যেখানে সম্পৃক্ত হচ্ছেন পেশাজীবীরাও। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশে রাজপথ দখলে রাখার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে নেতাকর্মীদের প্রস্তত থাকার আহবান জানান তিনি। সভা থেকে অক্টোবর মাসব্যাপি কেন্দ্র ঘোষিত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি সর্বাত্মকভাবে সফল করতে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। সভায় জানানো হয়, গণবিরোধী কর্তৃত্ববাদী ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক জ¦ালানী তেল, চাল, ডাল তেল সহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যমূল্য বৃদ্ধি, ভোলায় নুরে আলম, আব্দুর রহিম, নারায়নগঞ্জে শাওন, মুন্সিগঞ্জে শহিদুল ইসলাম শাওনকে গুলি করে, যশোরে আব্দুল আলিমকে আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক নির্মমভাবে হত্যার প্রতিবাদে, বিএনপির চেয়ারপার্সন মাদার অব ডেমোক্রেসি সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং দেশব্যাপী দলীয় নেতাকর্মীদের ওপর হামলা মামলার প্রতিবাদে আগামী ২২ অক্টোবর শনিবার খুলনায় বিভাগীয় গণ সমাবেশ করবে বিএনপি। খুলনার গণ সমাবেশকে স্মরণকালের বৃহত্তম গণজমায়েতে রূপ দেয়ার চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করার কথা জানিয়েছেন নেতৃবৃন্দ।  সমাবেশের সম্ভাব্য স্থান হিসেবে নগরীর সোনালী ব্যাংক চত্বরকে নির্ধারণ করে একে সফল করতে বিএনপি এবং প্রতিটি অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের থানা, ওয়ার্ড, ইউনিয়ন এবং প্রতিটি ইউনিট পর্যায়ে সভা সমাবেশ, প্রচার প্রচারণা চালানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এ উপলক্ষে গ্রামে গঞ্জে হাটে মাঠে শহরে বিপনী বিতান ও জনসমাগমস্থলে এক লক্ষ লিফলেট বিতরণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

খুলনা বিভাগীয় গণ সমাবেশে প্রধান অতিথি থাকবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে কর্মসূচি সমন্বয় করবেন জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ^র চন্দ্র রায়। কর্মসূচি সফল করতে ১১টি সাব কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। সভায় জানানো হয়, আগামী ১৫ অক্টোবর খুলনা প্রেসক্লাবের ব্যাংকুয়েট হলে বিএনপি মিডিয়া সেল কর্তৃক বিশিষ্টজনদের সাথে ‘জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা গঠনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পরবর্তী জাতীয় সরকার ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট জাতীয় সংসদ অপরিহার্য’ শীর্ষক মতবিনিময়সভা অনুষ্ঠিত হবে। নগরীর বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, সুশীল সমাজ ও পেশাজীবী সমাজের প্রতিনিধিদের সাথে অনুষ্ঠিতব্য এ মতবিনিময়সভা সফল করতে খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে সার্বিক সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। সভা থেকে মতবিনিময়সভা সফল করতে তিনটি (অভ্যর্থনা, আপ্যায়ন ও শৃঙ্খলা) উপ কমিটি গঠন করা হয়। সভা থেকে জানানো হয়, চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশ নিতে গিয়ে ভোলা, নারায়নগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ ও যশোরে নিহত নেতাকর্মীদের স্মরণে আগামী ৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রেল স্টেশন চত্বর থেকে মহানগর বিএনপির উদ্যোগে শোক র‌্যালী বের হবে। একই ইস্যুতে আগামী ১০ অক্টোবর সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রেল স্টেশন চত্বর থেকে জেলা বিএনপির উদ্যোগে শোক র‌্যালী বের হবে। কর্মসূচি সমূহ সফল করতে বিএনপি এবং সকল অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের যথাসময়ে কর্মসূচিস্থলে হাজির হওয়ার জন্য বিশেষ ভাবে আহবান জানানো হয়। মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিনের সঞ্চালনায় প্রস্ততি সভায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির আহবায়ক আমীর এজাজ খান, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আবু হোসেন বাবু, খান জুলফিকার আলী জুলু, স ম আব্দুর রহমান, সৈয়দা রেহানা ঈসা, আব্দুর রকিব মল্লিক, শের আলম সান্টু, মোস্তফা উল বারী লাভলু, আবুল কালাম জিয়া, বদরুল আনাম খান, মাহবুব হাসান পিয়ারু, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, আশরাফুল আলম নান্নু, শেখ সাদী, মেজবাউল আলম, এনামুল হক সজল, আব্দুর রাজ্জাক, হাফিজুর রহমান মনি, আশফাকুর রহমান কাকন, বেগ তানভিরুল আযম, শেখ শাহিনুল ইসলাম পাখী, মুরশিদ কামাল, আরিফ ইমতিয়াজ খান তুহিন, কে এম হুমায়ুন কবির, বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, সৈয়দ সাজ্জাদ আহসান পরাগ, সুলতান মাহমুদ, এহতেশামুল হক শাওন, মনিরুজ্জামান লেলিন, এস এম মুর্শিদুর রহমান লিটন, একরামুল কবির মিল্টন, নাজমুস সাকির পিন্টু, জহর মীর, নাজিরউদ্দিন আহমেদ নান্নু, হাবিবুর রহমান বিশ^াস, হাসানউল্লাহ বুলবুল, শরিফুল আনাম, রফিকুল ইসলাম বাবু, শেখ জামালউদ্দিন, আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস, গাজী আফসারউদ্দিন, মোল্লা ফরিদ আহমেদ, নাসির খান, আলমগীর হোসেন, কাজী শাহনেওয়াজ নীরু, ফারুক হোসেন হিল্টন, তারিকুল ইসলাম, খন্দকার হাসিনুল ইসলাম নিক, জাফরী নেওয়াজ চন্দন, মোঃ জাহিদুল হোসেন জাহিদ, শামসুল বারিক পান্না, শফিকুল ইসলাম শফি, আলী আক্কাস, ফারুক হোসেন, মুজিবর রহমান,মহিলা দলের এ্যাড. কানিজ ফাতেমা আমিন, সেতারা সুলতানা, স্বেচ্ছাসেবক দলের আতাউর রহমান রুনু, শফিকুল ইসলাম শাহিন, মুনতাসির আল মামুন, ছাত্রদলের আব্দুল মান্নান মিস্ত্রি, মোঃ তাজিম বিশ্বাস, কৃখশ দলের আক্তারুজ্জামান তালুকদার সজীব, শেখ আদনান ইসলাম দীপ, তাঁতী দলের আবু সাঈদ শেখ প্রমুখ। সভায় ২২ অক্টোবর খুলনা বিভাগীয় গণ সমাবেশ, ১৫ অক্টোবর পেশাজীবীদের সাথে মতবিনিময়,৬ ও ১০ অক্টোবর শোক র‌্যালীর র্মসূচেীর ঘোষনা দেয়া হয়।##

Tag :
লেখক তথ্য সম্পর্কে

Dainik Madhumati

জনপ্রিয়

কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ আটক -১ 

১০ ডিসেম্বরের মহাসমাবেশ শেষে সরকারকে বিদায় নিতে হবে  : এ্যাড. মনা

প্রকাশিত সময় : ০৭:৪৯:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ অক্টোবর ২০২২

দেশের সকল বিভাগীয় সদরে গণ সমাবেশ আয়োজন শেষে আগামী ১০ডিসেম্বর রাজধানীতে মহাসমাবেশ করবে বিএনপি। ওই কর্মসূচির মধ্য দিয়ে এই ফ্যাসিবাদী শাসককে ক্ষমতা থেকে বিদায় নিতে হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও খুলনা মহানগর কমিটির আহবায়ক শফিকুল আলম মনা। মঙ্গলবার খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির এক যৌথ প্রস্ততি সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এ কথা বলেন তিনি। নগরীর কে ডি ঘোষ রোডস্থ দলীয় কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সরকারের সময় ফুরিয়ে এসেছে জানিয়ে মনা বলেন, আন্দোলনে গুণগত পরিবর্তন এসেছে। বিএনপির কর্মসূচিতে জনগনের অংশগ্রহণ বাড়ছে। হামলা হলে পাল্টা হামলার মাধ্যমে প্রতিরোধ গড়ে তোলা হচ্ছে। সরকার বিরোধী সব রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে যুগপৎ আন্দোলনের জন্য সার্বিক প্রস্ততি নিচ্ছেন দেশনায়ক তারেক রহমান। যেখানে সম্পৃক্ত হচ্ছেন পেশাজীবীরাও। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশে রাজপথ দখলে রাখার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে নেতাকর্মীদের প্রস্তত থাকার আহবান জানান তিনি। সভা থেকে অক্টোবর মাসব্যাপি কেন্দ্র ঘোষিত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি সর্বাত্মকভাবে সফল করতে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। সভায় জানানো হয়, গণবিরোধী কর্তৃত্ববাদী ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক জ¦ালানী তেল, চাল, ডাল তেল সহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যমূল্য বৃদ্ধি, ভোলায় নুরে আলম, আব্দুর রহিম, নারায়নগঞ্জে শাওন, মুন্সিগঞ্জে শহিদুল ইসলাম শাওনকে গুলি করে, যশোরে আব্দুল আলিমকে আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক নির্মমভাবে হত্যার প্রতিবাদে, বিএনপির চেয়ারপার্সন মাদার অব ডেমোক্রেসি সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং দেশব্যাপী দলীয় নেতাকর্মীদের ওপর হামলা মামলার প্রতিবাদে আগামী ২২ অক্টোবর শনিবার খুলনায় বিভাগীয় গণ সমাবেশ করবে বিএনপি। খুলনার গণ সমাবেশকে স্মরণকালের বৃহত্তম গণজমায়েতে রূপ দেয়ার চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করার কথা জানিয়েছেন নেতৃবৃন্দ।  সমাবেশের সম্ভাব্য স্থান হিসেবে নগরীর সোনালী ব্যাংক চত্বরকে নির্ধারণ করে একে সফল করতে বিএনপি এবং প্রতিটি অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের থানা, ওয়ার্ড, ইউনিয়ন এবং প্রতিটি ইউনিট পর্যায়ে সভা সমাবেশ, প্রচার প্রচারণা চালানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এ উপলক্ষে গ্রামে গঞ্জে হাটে মাঠে শহরে বিপনী বিতান ও জনসমাগমস্থলে এক লক্ষ লিফলেট বিতরণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

খুলনা বিভাগীয় গণ সমাবেশে প্রধান অতিথি থাকবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে কর্মসূচি সমন্বয় করবেন জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ^র চন্দ্র রায়। কর্মসূচি সফল করতে ১১টি সাব কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। সভায় জানানো হয়, আগামী ১৫ অক্টোবর খুলনা প্রেসক্লাবের ব্যাংকুয়েট হলে বিএনপি মিডিয়া সেল কর্তৃক বিশিষ্টজনদের সাথে ‘জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা গঠনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পরবর্তী জাতীয় সরকার ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট জাতীয় সংসদ অপরিহার্য’ শীর্ষক মতবিনিময়সভা অনুষ্ঠিত হবে। নগরীর বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, সুশীল সমাজ ও পেশাজীবী সমাজের প্রতিনিধিদের সাথে অনুষ্ঠিতব্য এ মতবিনিময়সভা সফল করতে খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে সার্বিক সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। সভা থেকে মতবিনিময়সভা সফল করতে তিনটি (অভ্যর্থনা, আপ্যায়ন ও শৃঙ্খলা) উপ কমিটি গঠন করা হয়। সভা থেকে জানানো হয়, চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশ নিতে গিয়ে ভোলা, নারায়নগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ ও যশোরে নিহত নেতাকর্মীদের স্মরণে আগামী ৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রেল স্টেশন চত্বর থেকে মহানগর বিএনপির উদ্যোগে শোক র‌্যালী বের হবে। একই ইস্যুতে আগামী ১০ অক্টোবর সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রেল স্টেশন চত্বর থেকে জেলা বিএনপির উদ্যোগে শোক র‌্যালী বের হবে। কর্মসূচি সমূহ সফল করতে বিএনপি এবং সকল অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের যথাসময়ে কর্মসূচিস্থলে হাজির হওয়ার জন্য বিশেষ ভাবে আহবান জানানো হয়। মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিনের সঞ্চালনায় প্রস্ততি সভায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির আহবায়ক আমীর এজাজ খান, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আবু হোসেন বাবু, খান জুলফিকার আলী জুলু, স ম আব্দুর রহমান, সৈয়দা রেহানা ঈসা, আব্দুর রকিব মল্লিক, শের আলম সান্টু, মোস্তফা উল বারী লাভলু, আবুল কালাম জিয়া, বদরুল আনাম খান, মাহবুব হাসান পিয়ারু, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, আশরাফুল আলম নান্নু, শেখ সাদী, মেজবাউল আলম, এনামুল হক সজল, আব্দুর রাজ্জাক, হাফিজুর রহমান মনি, আশফাকুর রহমান কাকন, বেগ তানভিরুল আযম, শেখ শাহিনুল ইসলাম পাখী, মুরশিদ কামাল, আরিফ ইমতিয়াজ খান তুহিন, কে এম হুমায়ুন কবির, বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, সৈয়দ সাজ্জাদ আহসান পরাগ, সুলতান মাহমুদ, এহতেশামুল হক শাওন, মনিরুজ্জামান লেলিন, এস এম মুর্শিদুর রহমান লিটন, একরামুল কবির মিল্টন, নাজমুস সাকির পিন্টু, জহর মীর, নাজিরউদ্দিন আহমেদ নান্নু, হাবিবুর রহমান বিশ^াস, হাসানউল্লাহ বুলবুল, শরিফুল আনাম, রফিকুল ইসলাম বাবু, শেখ জামালউদ্দিন, আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস, গাজী আফসারউদ্দিন, মোল্লা ফরিদ আহমেদ, নাসির খান, আলমগীর হোসেন, কাজী শাহনেওয়াজ নীরু, ফারুক হোসেন হিল্টন, তারিকুল ইসলাম, খন্দকার হাসিনুল ইসলাম নিক, জাফরী নেওয়াজ চন্দন, মোঃ জাহিদুল হোসেন জাহিদ, শামসুল বারিক পান্না, শফিকুল ইসলাম শফি, আলী আক্কাস, ফারুক হোসেন, মুজিবর রহমান,মহিলা দলের এ্যাড. কানিজ ফাতেমা আমিন, সেতারা সুলতানা, স্বেচ্ছাসেবক দলের আতাউর রহমান রুনু, শফিকুল ইসলাম শাহিন, মুনতাসির আল মামুন, ছাত্রদলের আব্দুল মান্নান মিস্ত্রি, মোঃ তাজিম বিশ্বাস, কৃখশ দলের আক্তারুজ্জামান তালুকদার সজীব, শেখ আদনান ইসলাম দীপ, তাঁতী দলের আবু সাঈদ শেখ প্রমুখ। সভায় ২২ অক্টোবর খুলনা বিভাগীয় গণ সমাবেশ, ১৫ অক্টোবর পেশাজীবীদের সাথে মতবিনিময়,৬ ও ১০ অক্টোবর শোক র‌্যালীর র্মসূচেীর ঘোষনা দেয়া হয়।##